|
একটি দেশের কমপক্ষে ৪০ ভাগ নিরপেক্ষ জনগন দরকার সমাজের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রনের জন্য।
।
একটা সরকার যখন ভালো ভালো কাজ করবে, তখন মনে রাখবেন সামনে আসছে নির্বাচন। আগের প্রতি নির্বাচনে বিএনপি কি আওয়ামিলীগকে ঠিক একই চরিত্রে দেখা গেছে। এ এক জনগনকে ধোঁকা দেবার নীতি। প্রতিবারেই দেখা গেছে অর্থমন্ত্রী বিশাল বাজেট নিয়ে বিশাল বক্তৃতা দিচ্ছেন আর বিরোধীদল ভালো খারাপ কিছু না বুঝার আগেই চিৎকার দিচ্ছেন। নির্বাচনের আগে এম্পি নির্বাচনের খেত্রে তাদের সম্পত্তির হিসাব দিয়ে সুন্দরভাবে চরিত্র সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছে। অথচ তাদের নির্বাচনের খরচ ঐ চরিত্র সার্টিফিকেট সত্যায়িত করে না।
।
এতো সুন্দরভাবে বিজ্ঞ-অবিজ্ঞ সব মানুষকে মহহিত করে রেখেছে চলমান রাজনীতি সেই শুরুর থেকে। এক পক্ষ আর এক পক্ষকে কামড়ে ছিরে ফেলার চেষ্টা করছে আর মাঝখান থেকে সাধারণ জনগন নিরব দর্শকের মতো সব কিছু বন্ধ করে উপভোগ করতে বাধ্য হচ্ছে। কামড়ে কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত হছে সমাজের সকল স্থর।
।
দুই বা ততোধিক পার্টি সমাজের সকল স্থরে এমনভাবে জাল ছিটিয়ে রেখেছে যারা মরে গেলেও মূলটানের কারনে তাদের হয়েই কাজ করতে বাধ্য বা নিরপেক্ষ হবার কোন উপায় নাই। দেশের কিছু লোক একটি নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন করতে পারে কিন্তু সমাজে যখন নিরপেক্ষ মানুষ কমে যাবে তখন আইন বা ভালো কিছুর নিয়ন্ত্রণ হাড়িয়ে যাবে যা বাংলাদেশে এখন মূল সমস্যা হয়ে গেছে। একটি দেশের কমপক্ষে ৪০ ভাগ নিরপেক্ষ জনগন দরকার সমাজের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রনের জন্য। এরাই নিরপেক্ষভাবে নির্বাচনে প্রকৃত বেক্তিকে নির্বাচন করলে সৎ ও যোগ্য বেক্তি উক্ত সমাজের নেত্রিত্তে আসলে সমাজের চেহারার পরিবর্তন আসতে বাধ্য।
Categories: __________Chapter-IV
The words you entered did not match the given text. Please try again.
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.
Oops!
Oops, you forgot something.