|
![]() |
.
A true partner can make you smile even in the hardest situation of your life!
Tayeb Mia was making joke to amuse his sick wife.
|
![]() |
সিদ্ধার্থের ক্লাস শেষে বাসায় ফেরার জন্যে অপেক্ষা করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বুকের ভেতর কেমন দলা পাকানো কষ্ট নিয়ে জেগে উঠলাম এখন এই মাঝ্রাতে। দলা পাকানো কষ্টটা কাল থেকে গুমরে কাঁদছে ! কাল এবং আজ সারা দিন ফেসবুকে নচিকেতার ছবিটি দেখে হৃদয়ের দুকুল ভেসে যাচ্ছে। ও যেন কেমন সব হারানো মানুষের মত করুন ভঙ্গীতে মাটিতে বসে হাত দিয়ে মাটি স্পর্স করে আছে । হয়তো ওর বাবা মা , ঠাকুরদা ঠাকুরমা সারা জীবন হাহাকার করে গেছেন দেশের মাটির জন্যে!
.
কাল থেকে,- কত আগে পড়া 'ট্রেন টু লাহোর ' বা ট্রেন টু দিল্লী 'র কথা মনে হচ্ছে, আর ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে চোখের পাতায় ! পরোতে্ পরোতে যার কষ্ট । একদিন ওরা ছিল এইখানে এইদেশে এইমাটি এইভিটেতেই ! নোঙ্গর তুলে মাটি থেকে শেকড় উপড়ে যে মানুষ দেশান্তরী হয় তার সকরুন গাঁথা গেয়ে যায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ! আজ সেই বেদনার গাঁথা নচিকেতার অশ্রু হয়ে বয়ে গেল ।
.
এমনি স্বদেশ ছেড়ে দেশে দেশে কালে কালে মানুষ দেশান্তরী হয়েছে পিছনে ফেলে গ্যাছে , ভিটে মাটি , বাড়ী ঘর , দোর দালান । পিছনে ফেলে গেছে প্রিয় শহর, কৃসেন্ট লেকের জল , মানিক মিয়া এভিনিউ , বাংলাদেশ টেলিভিশান। ফেলে গেছে রমনার বটমূল, ফেলে গেছে মোতিহার,আদিগন্ত সবুজের সমাহার। ফেলে গেছে মা, ভাই , বোন , খেলার সাথী, প্রথম প্রেমের স্মৃতি, শুকনো ফুলের পাপড়ি ছড়ানো কবিতার বই। ফেলে গেছে একটি গোটা শৈশব , যৌবনের ঊর্মিমালা, আনন্দ ও বেদনার রোদন ।
.
নদী ভাঙ্গনের তবু অপর পারের জেগে ওঠা চর আছে দেশান্তরী অসহায় মানুষের জন্যে কেবল অগম যাত্রা ।।
|
![]() |
.
মোশার্রফ হোসেনের নিঃস্বার্থ অবদান
।
মোশার্রফ হোসেনের বাবা আবদুর রাজ্জাক খান চৌধুরী ছিলেন স্কুলশিক্ষক৷ প্রয়াত বাবার নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘আবদুর রাজ্জাক খান চৌধুরী উচ্চবিদ্যালয়’। মা ও দাদির নামে গড়েছেন ‘আশেদা-জোবেদা খান চৌধুরী ফোরকানিয়া মাদ্রাসা’৷ আর তাঁর দুই ছেলেমেয়ের নামে গড়েছেন ‘মুম-রোহান চাইল্ড প্রি-কাডেট স্কুল’৷
.
শিক্ষক বাবার সংসারে অভাব-অনটন ছিল। বেশি লেখাপড়া করতে পারেননি মোশার্রফ। সেই আক্ষেপ থেকেই এলাকার শিক্ষা বিস্তারে তাঁর এই উদ্যোগ। তিনি বলেন, ‘আমি কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারিনি । টাকার অভাবে আমার এলাকার কোনো শিক্ষার্থীর লেখাপড়া যেন ব্যাহত না হয়, সে জন্য কিছু করার চিন্তা ছিল সব সময়। আমার সীমিত সামর্থ্যের মধ্যে তাদের জন্য কিছু করতে পেরেছি, এটাই আমার বড় আনন্দ।
.
দেড় দশক ধরে মোশার্রফ হোসেন নিউইয়র্কে আছেন৷ মাধ্যমিক পাস করে ১৯৮৩ সালে ২০ বছর বয়সে কাজের সন্ধানে কাতার যান তিনি৷ সেখান থেকে ১৯৮৯ সালে নিউইয়র্কে গিয়ে ট্যাক্সিক্যাব চালানো থেকে শুরু করে নানা ধরনের ছোটখাটো কাজ করতে থাকেন জীবিকার প্রয়োজনে৷ সম্প্রতি সেখানে একটি ফাস্টফুডের দোকান চালুও করেছেন। তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান দেশেই থাকেন৷ স্ত্রী-সন্তানদের বিদেশে নেননি কেন? মোশার্রফ হোসেনের জবাব, ‘আমি সেখানে একা কোনোরকমে থাকি। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে গেলে খরচ বেড়ে যেত। তা ছাড়া গ্রামে যে কাজগুলো করছি, সেগুলো করা সম্ভব হতো না।’ এ জন্য তিনি স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ বলে জানালেন।
.
দেশে না থাকলেও এলাকাবাসী তাঁকে সব সময় স্মরণ করেন গ্রামের একটি শতবর্ষী বটগাছ এবং পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কারণে। প্রবাসে কঠোর পরিশ্রম করে উপার্জিত অর্থে গ্রামের ছেলেমেয়েদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়া, পরিবেশ রক্ষা ও নানা ধরনের জনহিতকর কাজের মধ্য দিয়ে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের মোশার্রফ হোসেন। একটি-দুটি নয়, এলাকায় পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েছেন তিনি। দুটি কলেজ, একটি উচ্চবিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা ও একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যে যেনতেনভাবে চলছে তা নয়। পড়ালেখার মান যথেষ্ট ভালো। ২০১২ ও ১৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় মোশার্রফ হোসেনের নিজের নামে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি কুমিল্লা জেলার শীর্ষ ২০টি কলেজের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরুর নামে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন মোশার্রফ। ২০১৩ সালে এই কলেজটিও সেরা ২০-এর তালিকায় ছিল।
.
সম্প্রতি মোশার্রফ হোসেনের একটি ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নাড়া দিয়েছে মানুষের মনে। জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল ব্রাহ্মণপাড়া শ্রীশ্রী কালীমন্দির। উপাসনা ব্যাহত হচ্ছিল হিন্দুধর্মাবলম্বীদের৷ মন্দির প্রাঙ্গণে ছিল শতবর্ষী প্রাচীন বটগাছ। সেই গাছটি ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করে মন্দির সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। স্থানীয় পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয় প্রাচীন বটগাছটি বিক্রির খবর। খবরটি কানে যায় মোশার্রফের। দেরি না করে তিনি মন্দির কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। বিক্রি হওয়া গাছটি এক লাখ টাকায় কিনে নিয়ে দান করেন মন্দিরকে।
মন্দির রক্ষা কমিটির সভাপতি তপন কান্তি দেব প্রথম আলোকে বলেন, এই গাছটি এখন বেঁচে থাকবে তার আয়ুষ্কাল অবধি। এলাকার হিন্দুধর্মাবলম্বীরা তো তাঁর এই বদান্যতার কথা সব সময় মনে রাখবেই, উপরন্তু এই গাছটির দিকে তাকালে এখন এলাকার হিন্দু-মুসলিম সবাই মোশার্রফ হোসেনের কথা মনে করেন।
|
![]() |
.
তাবলীগ জামাতের মসজিদে মসজিদে আস্তানা, ডিজিটাল যুগে দরকার নাই।
।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তাবলীগ জামাতের ২০/২৫ জন লোক দুপুরে বারৈচা বাজার জামে মসজিদে অবস্থান নেয়। গ্রামবাসী তাদের জানিয়ে দেন সামাজিক সিদ্ধান্তে ওই মসজিদে তাবলীগ জামাতের সদস্যদের অবস্থান করতে দেয়া হয়না। পরে মসজিদের ইমাম আলী আকবর (৩৮) তাদের মসজিদ ত্যাগ করার অনুরোধ করেন। কিন্তু তাবলীগ জামাতের লোকজন সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করে।
.
এ পর্যায়ে ইমাম আলী আকবর তাদের আবারো মসজিদ ত্যাগ করার কথা বললে তারা নরসিংদী পুলিশ সুপারকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর ইমামকে আটক করে তারা। এতে উত্তেজিত হয়ে যায় এলাকাবাসী। তারা বিক্ষোভ শুরু করলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে তাবলীগ জামাতের লোকজনের ওপর গ্রামবাসী হামলা করে।
.
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বেলাবো থানা পুলিশ। এসময় ত্রিমুখী সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিপেটা, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে আহত হয় অন্তত ২০ জন।
|
![]() |
আইনগত ভিত্তি না থাকলে এবং জবাবদিহিতা কার্যকর না থাকলে শুধু অনুসারীদের অন্ধ আনুগত্য দিয়ে কোন উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করলে সেই নেতৃত্ব কখনই সফল হতে পারে না! এতে প্রতিষ্ঠানে বন্ধ্যাত্ম দেখা দেয়, কর্মচারীরা প্রহসন ও বঞ্চনার শিকার হয়, নেতৃত্মের স্বৈরাচারী মনোভাবের জন্ম হয় এবং পরিণামে সংস্থা ভাঙ্গনের কবলে পরে! সুবিধাভোগী ও কর্মচারীরা সীমাহীন ক্ষতির কবলে পতিত হয় !
|
![]() |
“ নারী ”
.
যদি তুমি তাকে ছুঁতে চাও, তবে তুমি ভদ্রলোক নও
যদি তা না করো, তবে তুমি ভদ্রলোক নও
যদি তুমি তার প্রশংসা করো তবে সে ভাববে তুমি মিথ্যে বলছো
যদি তা না করো তবে তুমি কিছুই পারো না
যদি তুমি তার সব পছন্দ মেনে নাও, তবে তুমি একজন উইম্প
যদি তা না করো তবে তুমি অবুঝ
যদি তুমি নিয়মিত দেখা করো, তবে তুমি বিরক্তির
যদি তা না করো,তবে সে ভাববে তাকে তুমি উপেক্ষা করছো
যদি তুমি পোশাকে পরিপাটি হও, তবে সে ভাববে তুমি একজন প্লেবয়
যদি তা না করো, তবে তুমি তার কাছে নীরস
যদি তোমার হিংসা থাকে, তবে সে বলবে তা খারাপ
যদি তা না থাকে, সে ভাববে তুমি তাকে ভালোবাসোনা
যদি তুমি রোমান্স দেখাতে যাও, সে ভাববে তুমি তাকে শ্রদ্ধা করোনা
যদি তা না করো, তার কাছে এর অর্থ তুমি তাকে পছন্দ করোনা
যদি তুমি আসতে এক মিনিট দেরি করো, তবে অভিযোগ করবে তুমি তাকে অপেক্ষা করিয়েছো
যদি সে দেরি করে, তবে বলবে এটাই মেয়েদের নিয়ম
যদি তুমি অন্য ছেলেদের নিয়ে সময় কাটাও, তবে তুমি সময় কাটাতে জানোনা
যদি সে অন্য মেয়েদের সাথে সময় কাটায়, সে বলবে ‘ এটাই স্বাভাবিক, আমরা সবাই মেয়ে’
যদি তুমি একবার তার হাত ধরো, তবে সে ভাববে তুমি ঠান্ডা প্রকৃতির
যদি তুমি প্রায়শই তার হাত ধরো, তার মানে তুমি আরো বেশি কিছু চাইছো
যদি তুমি তাকে রাস্তা পার হতে সাহায্য করতে ব্যর্থ হও, তবে তোমার নীতি নেই
যদি তা করো, সে ভাববে এটা তোমার মেয়েদের প্রলোভিত করার কৌশল
যদি তুমি অন্য নারীর প্রতি এক দৃষ্টিতে তাকাও, তবে তার সাথে তুমি ছলনা করছো
যদি সে অন্য পুরুষের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে, তার অর্থ সে শ্রদ্ধাভরে তাকিয়ে ছিলো
যদি তুমি কথা বলতে থাকো, সে চাইবে তুমি কথা শোনো
যদি তুমি শুনতে থাকো, তবে সে চাইবে তুমি বলো
.
সংক্ষেপে নারী হলো - সাধারণ হলেও, অতি জটিল দুর্বল হলেও, অতি শক্তিশালী , দ্বিধাগ্রস্ত হলেও, অতি আকাঙ্খিত, এলোমেলো হলেও, অতি চমৎকার !!!!
|
![]() |
জাতীয়তাবাদ কি একটি আদর্শ? একটা খুব আগ্রহউদ্দিপক প্রশ্ন এবং জাতীয়তাবাদ প্রসঙ্গে এটা একটা অত্যন্ত পুরনো বিতর্ক। অক্সফোর্ডের মিকেইল ফ্রিডেন পলিটিক্যাল স্টাডিজ জার্নালে “ইজ ন্যশন্যালিজম অ্যা ডিস্টিঙ্কট ইডিওলজি?” শিরোনামে একটা প্রবন্ধ লেখেন। আগ্রহীরা সেটা পড়ে দেখতে পারেন। তিনি পুর্নাঙ্গ ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, কেন জাতীয়তাবাদ একটি আদর্শ হয়ে উঠতে পারেনি।
.
Adams তাঁর পলিটিক্যাল ইডিওলজি অ্যান্ড ডেমোক্র্যাটিক আইডিয়ালস গ্রন্থে লিখেছেন, Nationalism and anarchism takes so many forms and are so entwined with so many different ideologies that we think it better not to treat them as distinct ideology.
.
হেউড তাঁর পলিটিক্যাল ইডিওলজিজ অ্যান ইন্ট্রোডাক্সন বইয়ে বলেছেন, strictly speaking nationalism is not an ideology at all, in that it does not contain a developed set of interrelated ideas and values. ইডিওলজি আর পলিটিক্যাল কনসেপ্টের মধ্যে তফাৎ আছে। জাতীয়তাবাদ একটা পলিটিক্যাল কনসেপ্ট ইডিওলজি বা আদর্শ নয়। আদর্শ হতে হলে কোন আইডিয়াকে সমাজ যে সব রাজনৈতিক প্রশ্নের জন্ম দেয় তার কম্প্রিহেন্সিভ না হলেও রিজনেবলি ব্রড উত্তর দিতে হয়। জাতীয়তাবাদকে যদি একটি আদর্শ হতে হয় তাহলে তাকে এমন একটি কাঠামো দৃশ্যমান করতে হবে যা জন নীতিতে এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ সকল রাজনৈতিক ধারণায় সজ্জিত। কাঠামোর এই সামগ্রিকতা হয় সেই আদর্শকে তাঁর গঠনের সময়েই মূর্ত করতে হবে, অথবা আদর্শিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সংপ্রশ্নের (চ্যালেইঞ্জের) মাধ্যমে মূর্ত হবে।
.
Lord Acton তাঁর Nationality, in essays on Freedom and power বইটিতে বলেছেন, জাতীয়তাবাদ একটি সর্বাঙ্গীণ আদর্শের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হতে পারেনা। কারণ, জাতীয়তাবাদের ধারণাগত কাঠামো সামাজিক ন্যায় বিচার, সম্পদের বণ্টন ও কনফ্লিক্ট ম্যনেজমেন্টের কোন উত্তর দেয় না, যা মুল ধারার আদর্শগুলো দেয়। উনি আরো বলেছেন, আদর্শ ও রাজনৈতিক ধারণা বা কনসেপ্ট হচ্ছে খাদ্য আর ওষুধের মতো। ওষুধ খাদ্যের কাজ করতে পারেনা তবে ওষুধ খাদ্যের শোষণ কে ইতিবাচক ভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
.
জাতীয়তাবাদ যে আদর্শ নয় এটা রাজনৈতিক দর্শন বা ধারণার ইতিহাসে নিস্পত্তি হয়েছে বহু আগে।
|
![]() |
কেন জানি, এবার আর আমি বিশ্বকাপ খেলা দেখিনা ।অথচ, গত বিশ্বকাপে ২০১০ এ ...... আমি একাই খেলা দেখতাম ।তখন আমি উত্তরার ১১ নাম্বার সেক্টরের ৫ নাম্বার রোডের একটা ৬ তালায় থাকি । একদিন, ১০ নাম্বার সেক্টর থেকে ফেরার পথে ব্রিজের উপর পতাকা বিক্রেতার সাথে দেখা হয়ে গেল, আমি রিক্সা থামিয়ে ব্রাজিলের পতাকা কিনলাম ।
.
সেটা দেখে আমার মেয়ে (শাওয়া-মনি) একটা কথা বলেছিল, (আম্মুজী তুমি যে কি করো না ) এবার আমি কোনও পতাকা কিনি নাই, খেলাও দেখি না ।
.
কেন জানি, এদেশের কোনো উল্লাস আমাকে আর টানে না।
সারা দেশের কথা ভাবি । একা একা কষ্ট পাই, কেবলই মনে হয়, আমাদের কি আনন্দ/উল্লাস মানাই ? ? ?
|
![]() |
.
শুয়োরের সাথে সহবাসে আমার আপত্তি আছে। গতকাল রাতে পল্লবীতে শবে বরাতে আতশবাজি পোড়ানোকে কেন্দ্র করে ১১ জন বিহারীকে যেভাবে বর্বর পন্থায় আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে তার নিন্দা জানানোর জন্য মহামানব হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। 'মানুষ' পরিচয়টুকুই যথেষ্ট। কিন্তু ফেসবুকের কিছু শুয়োরকে দেখলাম (আমি শুয়োর নামক প্রাণীটাকে অতোটা অপছন্দ করি না। কিন্তু ঘৃণা জানানোর অন্য কোনো ভাষাও খুঁজে পাচ্ছি না) এই বিহারী হত্যার ঘটনায় উল্লসিত হতে। গতবছর ৫ মে রাতের আঁধারে মতিঝিলে পুলিশ কর্তৃক হেফাজতকর্মীদের ওপর যখন গুলিবর্ষণ হয়েছিল তখনও এদের একদলকে উল্লসিত হতে দেখেছিলাম। দেখেছিলাম বার্মা সরকার কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর হামলা ও তাদের দেশ থেকে বিতাড়নের সময়। এদের অনেকে পার্বত্য অঞ্চলে চাকমা-মারমা-রাখাইন সহ ক্ষুদ্র জাতিসত্তার জনগোষ্ঠীর ওপর বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণের সময় মনে মনে সুখানুভব করে। এরা হলো বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা'র স্বঘোষিত ধ্বজাধারী!
.
বিহারীরা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিল- এই অজুহাতে বিগত ৪৩ বছর ধরে তাদেরকে 'স্বাধীন' বাংলাদেশ রাষ্ট্রে ক্যাম্পে মানবেতর জীবন যাপন করতে বাধ্য করা হয়েছে। তারা কেন পাকিস্তানে ফেরত যেতে চায়, তারা কেন বাংলাদেশকে নিজের দেশ মনে করে না, কেন তারা বাংলায় কথা বলে না, এইসব বিষয় নিয়ে বাঙালি মধ্যবিত্তের 'দেশপ্রেমিক' একাংশকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়। ভণ্ড পাকিস্তান তাদেরকে ফিরিয়ে নিয়ে যায় নি। অন্যদিকে বাংলাদেশে তাদের মনুষ্যোচিত জীবন যাপনের কোনো অধিকার নেই। ক্যাম্পগুলোতে তারা মানবেতর অবস্থায় দিনাতিপাত করেন। তাদের কোনো রাজনৈতিক স্বাধীনতা নেই। যেকোনো অজুহাতে এদের বসতির ওপর যখন-তখন আক্রমণ চলে। এ দেশে তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে বসবাস করেন। এ রকম অবস্থায় বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মধ্যে যে ভক্তি গদগদভাবের অনুপস্থিতি থাকবে এবং বিভিন্ন অপরাধমূলক তৎপরতা ছড়িয়ে পড়বে তাতে আর সন্দেহ কী! বরং ফেসবুক শুয়োরেরা তুলনায় জীবনে অনেকগুণ বেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেও যে নিম্ন কুৎসিত মানসিকতার চর্চা করে থাকে সে হিসেবে বিহারীদের আচরণকে অনেক মানবিকই বলতে হয়।
.
এই কুৎসিত শুয়োরগুলোকে ধরে ধরে ফেসবুক থেকে বের করে দিতে পারলে মনে শান্তি পেতাম। কিন্তু বের করে দিলেই তাদের বাস্তব অস্তিত্ব তো আর বিলীন হয়ে যায় না। সমাজে এদের দুর্গন্ধময় বিচরণ অব্যাহত থাকে। তাই সেই কাজ থেকে আপাতত বিরত রইলাম। তারচেয়ে বরং এদের স্বরূপ চিনে রাখা ভালো।
-------------------------------------
Sakib Maxx KC এইসব ফালতু কথা বলবেন না। ৭১ এ বিহারীরা কি করেছে না নতুন করে বলার কিছু নাই। কি জানেন বিহারীদের সম্পর্কে?? আমি বিহারী ক্যাম্পের কাছে থাকি। আমি জানি ওরা কি চীজ।
.
কাম্পে গাজা, ফেন্সি, ইয়াবা, দেহ বাবসা সব হয় পুরাদমে। ওদের জন্য এলাকার সব ছেলেপেলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুলিশ ভয়ে কাম্পে কিছু বলতে পারে না। আর আপনি আসছেন মানবতা দেখাইতে??
|
![]() |
.
এইটা ফটুশপ না, গিনি সোনার মতো খাটি ফটু। বাঙ্গালীর আজাইরা অন্য দেশের পতাকা নিয়া ফালাফালি গরু-বাছুরও পছন্দ করে না। ওয়ার্ল্ডকাপ ২০১৪ ।
|
![]() |
.
.
আপনারা কি এই সাদা পোশাকের ভদ্রলোককে চেনেন। ইনি জয়নাল আবেদীন। রিকশা চালাতেন। রিকশা চালানোর টাকা দিয়ে একটা হাসপাতাল বানিয়েছেন। আমাদের ৫ মিনিটের ছবি আশা আছের অন্যতম নায়ক।
তারা আছেন বলেই পথ হারাবে না বাংলাদেশ।
|
![]() |
ইয়াবায় ভাসছে তরুণ প্রজন্ম
.
মদ, গাঁজা, ফেনসিডিল, হিরোইন_ এসব কিছু পেছনে রেখে জায়গা দখল করে নিয়েছে ছোট্ট একটি লাল ট্যাবলেট ইয়াবা। যার ডাক নাম 'বাবা'। যে ট্যাবলেটটি ৪০০ থেকে শুরু করে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইয়াবা ট্যাবলেটটি খেতে যা যা লাগে, নতুন গ্যাসলাইট, নতুন টাকার নোট, টাকার কয়েন, এবং ফ্লুয়েল (যার মধ্যে ট্যাবলেটটি রাখা হয়)। বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা পুড়িয়ে অচল করে দিচ্ছে। সেদিকেও যথাযথ কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই? ট্যাবলেটটিকে পুড়িয়ে ঘ্রাণ গ্রহণ করে, আর এটাই না কি নেশা? বর্তমান তরুণ প্রজন্ম এই ট্যাবলেটটির ঘ্রাণ গ্রহণ করায় দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়ছে। তরুণ প্রজন্ম ট্যাবলেটটির প্রতি দুর্বল হওয়ার কারণে আজ বিভাগ থেকে শুরু করে জেলা, জেলা থেকে উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যন্ত ট্যাবলেটটি ছড়িয়ে পড়েছে। ইয়াবা সেবনকারী আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, এই ছোট্ট ট্যাবলেটটি আপনার জীবনের কি ধরনের ক্ষতি করছে? ইয়াবা সেবনকারীদের প্রতি আমার অনুরোধ, আপনারা জীবনের ধ্বংসের এই নেশা থেকে দূরে থাকুন।
.
টিটু দাস, অষ্টগ্রাম, কিশোরগঞ্জ।
|
![]() |
.
।। ফরমালিন মুক্ত রাজনীতি চাই ।।
|
![]() |
‘তোর মায়েরে যদি ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলি তুই কী টের পাবি।’
.
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) ও হাসপাতালের নতুন ভবনের লিফট থেকে না নামায় খন্দকার শহিদুজ্জামান মিরাজ নামে এক রোগীর ছেলেকে এভাবেই হুমকি দেন এক ইন্টার্ন চিকিৎসক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত ১০ দিন ধরে ঢামেক হাসপাতালের নতুন ভবনে ব্রেন স্ট্রোকের চিকিৎসা নিচ্ছেন সেলিনা বেগম নামে এক ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধা। মঙ্গলবার হাসপাতালে তাকে দেখতে যান তার ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শহীদুল্লাহ হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শহিদুজ্জামান মিরাজ।
.
এসময় ওই ভবনের লিফট দিয়ে নিচে নামতে চাইলে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা বাধা দেন। মিরাজ নামতে অস্বীকৃতি জানালে তারা তাকে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেন।
.
এক পর্যায়ে সেখানে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা মিরাজের সঙ্গে থাকা তার বন্ধু-বান্ধবদের মারধর করেন। মিরাজ জানান, হাসপাতালের ওই ভবনের ৯ তলা থেকে নামার সময় ৭ম তলায় লিফটটি আটকে দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। এসময় তারা মিজানসহ অন্যদের উদ্দেশ্য করে বলেন,‘নেমে যান, এখনি নামেন। সিড়ি দিয়ে যান। এটা ডাক্তারদের লিফট।’
.
এক পর্যায়ে এক ইন্টার্ন চিকিৎসক মিরাজকে উদ্দেশ্য করে বলে ওঠেন,‘ তোর মায়েরে যদি ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলি তুই কী তখন টের পাবি।’
|
![]() |
ঢাকা মহানগর পুলিশ এবার ‘অ্যান্টি-কিডন্যাপিং স্কোয়াড’ গঠন করেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, অপহরণকারীদের সম্পর্কে কোনো তথ্য থাকলে এই স্কোয়াডকে জানানো যাবে। স্কোয়াডের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ২৪ ঘণ্টা হটলাইন চালু করা হয়েছে। চারটি নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। এগুলো হলো: ০১৭১৩-৩৯৮৩২৭, ০১৭১৩-৩৯৮৬১৯, ০১৭১৩-৩৭৩২১৪, ০১৭১৩-৩৭৩২১৬।
|
![]() |
বাবুই পাখির বাসা
.
পাখিদের তৈরি বাসার মধ্যে বাবুই পাখির সবচেয়ে সুন্দর। এই বাসা এতটাই সুন্দর ও মজবুত করে বানানো হয় যা সত্যিই অবিশ্বাস্য। এই বাসা তৈরির পিছনে রয়েছে বাবুই পাখির মজার প্রেম ও সংসারের গল্প। বাবুই পাখির প্রেম হয় ক্ষণস্থায়ী এবং সংসারও দীর্ঘস্থায়ী নয়। বাবুই পখির মধ্যে পুরুষ পাখি ও স্ত্রী পাখি দুইজনই বহুগামী। এরা এক সঙ্গীর সাথে এক জীবন এই রীতিতে বিশ্বাসী নয়। কয়দিন পর পর নতুন প্রেমে পরাই তাদের জীবনের বৈশিষ্ট।
.
বর্ষা ঋতু বাবুই পাখির প্রজনন কাল। এই সময় প্রচুর খাদ্য ও বাসা তৈরির উপকরণ পাওয়া যায়। এজন্য সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে বর্ষায় তারা সন্তান জন্মদিতে স্বস্তি বোধ করে। তারা বাসাও বানায় খাদ্য ও পানির উৎসের নিকটে। গাছ হিসেবে বেছে নেয় সেই গাছে শিকারি প্রাণীর আক্রমণ কম হবে সেটায়। সাধারণত জলাধারের নিকট তাল, খেজুর, মাদার, নারিকেল এসব গাছে বাবুই পাখি বেশী বাসা বানায়। এরা দলবদ্ধ হয়ে অর্থাৎ এক গাছে অনেক সদস্য বাসা বানায়।
.
শুরুতে একটি পুরুষ বাবুই পাখি বিভিন্ন নকশার কয়েকটি বাসা বানায়। তবে পুরো বাসা নয় কিছু অংশ মাত্র। এরপর সে নেচে নেচে সেই বাসার দিকে স্ত্রী বাবুই পাখিকে আকৃষ্ট করে। স্ত্রী পাখি এসে সেই বাসার ভিতর বাহির সব কিছু খুটে খুটে পরীক্ষা করে। বাসা পছন্দ না হলে আরেকটি বাসা দেখায়। বাসা পছন্দ হলে পুরুষ বাবুই পাখির সাথে জোড় বাধে। পরে পুরুষ পাখি সেই বাসা বানিয়ে শেষ করে এবং বাসার ভিতরে প্রবেশের একটা সুন্দর দরজা বানায়। জোড় বাধার পর স্ত্রী পাখিও বাসা বানাতে কিছুটা সাহায্য করে। স্ত্রী পাখি বাসার ভিতরের নকশায় কাজ করে ও ডিম দেবার জায়গা সাজায়। সেখানে স্ত্রী পাখি ২-৪ টা ডিম দেয়। ১৪-১৭ দিনের মাথায় ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
.
পুরুষ বাবুই পাখির বউ স্ত্রী বাবুই যে কয়দিন ডিম দিতে ও বাচ্চা ফুটাতে ব্যস্ত থাকে সেই সময় পুরুষ পাখিটি কিছুদিন পূর্বে নিজের তৈরি আরেকটি আংশিক বাসার পাশে নেচে নেচে অন্য স্ত্রী বাবুই পাখিকে আকৃষ্ট করে ও জোড় বাধে। এই স্ত্রীকেও আবার নিজ বাসায় ডিম পাড়ার কাজে লাগায়।
এদিকে স্ত্রী বাবুই পাখিও একটি বাবুই পাখির সাথে জোড় বাধলেও বাসা খালি পেলে অন্য পুরুষ বাবুই পাখির ডাকে সারা দিয়ে বাসায় ডিম পেড়ে চলে আসে। এই ঘটনাকে Brood parasitism বলে। এটিই বাবুই পাখির প্রজনন বৈশিষ্ট। নিজের বংশধর টিকিয়ে রাখার একটি কৌশল মাত্র। ছবিঃ ইন্টারনেট
|
![]() |
বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ‘ভাঁওতাবাজি’
.
কর্নেল (অব.) এম হামিদ নামের ওই সেনা কর্মকর্তা ‘সেইম ট্রায়ালস ইন বাংলাদেশ’ (বাংলাদেশে ভাঁওতাবাজির বিচার) শীর্ষক একটি নিবন্ধ লিখেছেন। নিবন্ধটি গতকাল শনিবার পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
.
বর্তমানে ইসলামাবাদ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটে কর্মরত হামিদ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত নৃশংসতম গণহত্যাকে ‘অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব’ বলে অভিহিত করেছেন।হামিদের দাবি, একাত্তরে নৃশংসতা এবং ওই ঘটনার বিচার নিয়ে কথা বলার জন্য জামায়াতে ইসলামী, বিহারি, বিএনপি ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে আওয়ামী লীগ। এ জন্য তাদের বিচারের কথাও বলছে দলটি। কিন্তু সে সময় যেসব বাঙালি পাকিস্তান ভাগের বিরোধিতা করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের লোকজন নৃশংসতা চালিয়েছে।
.
মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ওই পাকিস্তানি সাবেক সেনা কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধকে একটি ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন. 'ভারতের মদদে ওই আন্দোলন হয়েছিল।' আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্নতাবাদী উল্লেখ করে ওই পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা দাবি করেন, ভারতের হস্তক্ষেপে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বাংলাদেশের সৃষ্টি হয়েছে।
.
তিনি বলেন, 'ভারত চায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্যে সবসময় উত্তেজনা বজায় থাকুক।' তিনি আরো বলেন, 'বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকতে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ভালো ছিল। কিন্তু আওয়ামী সরকার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক উন্নয়নে আন্তরিক নয়।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.