Nipun Services
  Toronto, Ontario, Canada
  A  House of  Quality & Trust

  Nipun  Services

  Provide accurate services

News and Views Post New Entry

Yousuf Sharif

Posted by Nipunservices on June 29, 2014 at 1:30 PM Comments comments (0)

‘অরাজনীতিকদের হাতে চলে গেছে রাজনীতি’ এ কথার মধ্যে রাজনীতি ক্যাডার-নির্ভর হয়ে পড়েছে, এ অভিযোগও অন্তর্গত থাকাটা মোটেই অসঙ্গত নয়। রাজনীতি যদি এরকমটাই হয়ে উঠে, তখন গণতান্ত্রিক রাজনীতির জনগণ-নির্ভরতা আর থাকে না। রাজনীতি যতদিন জনগণের ওপর নির্ভরশীল থাকে, ততদিন রাজনীতিতে ক্যাডারবাহিনী লাগে না এবং অর্থব্যয়ের প্রয়োজনীয়তাও থাকে না। রাজনীতি যদি এ পথ থেকে সরে দাঁড়ায়, তখন গণতন্ত্রের কথা মুখে যতই বলা হোক না কেন, বাস্তবে জনগণ গণতন্ত্রের স্বাদ থেকে বঞ্চিতই থাকবে। গণতন্ত্র তখন একটি ফাঁকা বুলি হিসেবে গণ্য হবে।

.

দেশবাসীকে জনকল্যাণের স্বপ্ন দেখানো হবে সোনার পাথর বাটির স্বপ্ন দেখানো।

.

রাজনীতিকে অরাজনীতিকদের হাত থেকে রাজনীতিকদের কাছে ফিরিয়ে আনার জন্য জনগণের ওপর যে নির্ভরতা শিথিল হয়ে গেছে বা হারিয়ে গেছে, প্রথমেই তা অর্জন করতে হবে রাজনীতিকদেরই। সবার উপরে মানুষ সত্যের মতো গণতন্ত্রে সবার উপরে জনগণ সত্য। জনগণের প্রতি আস্থা ও নির্ভরতা শতভাগ বহাল থাকলে ক্ষমতায় যাওয়া এবং ক্ষমতায় টিকে থাকা-কোনটার জন্যই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন ছাড়া আর কোন পথ-পদ্ধতিই রাজনীতিকদের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না, হবে না।

Dr. Asif Nazrul

Posted by Nipunservices on June 11, 2014 at 10:40 AM Comments comments (0)

 

I dream that Bangladesh is playing World Cup football and we are discussing who we should prefer in the final match---- Brazil? Argentina? Spain or Germany? Allah, may I ever have the chance to see my country there in my lifetime!!!

 

Mahmudur Rahman Manna

Posted by Nipunservices on May 25, 2014 at 5:40 PM Comments comments (0)

আওয়ামী লীগে এ কোন অশুভ শক্তির ছায়া! -মাহমুদুর রহমান মান্না

.

একসঙ্গে দুটি জানালা খুলে গেছে সরকার তথা সরকারি দলের। একটি নারায়ণগঞ্জে আরেকটি ফেনীতে। জানালাগুলোতে সব সন্ত্রাসীর মুখ এবং মুখগুলো সবই বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের। এই জানালা দুটি বন্ধ করার চেষ্টা করছে সরকার, কিন্তু পারছে না। যতই খিল তুলে দেওয়ার চেষ্টা করে, ততই খুলে যায় কপাট। এর আগে লক্ষ্মীপুরেও এ রকম একটা জানালা খুলে গিয়েছিল। বস্তায় ভরা খণ্ডিত লাশ পাওয়া গিয়েছিল বিএনপির এক নেতার। ইতিহাস কলঙ্কিত করে সেই খুনের সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে মাফ করে দিয়েছিলেন প্রয়াত তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। তাতে অবশ্য লক্ষীপুরের সন্ত্রাসের জানালা বন্ধ হয়নি। বিগত উপজেলা নির্বাচনে দেখা গেছে, সেই সন্ত্রাসীরা কেড়ে নিয়েছে মানুষের ভোটের অধিকার। সন্ত্রাসী ও তাদের পালকরা স্বস্তি বোধ করেছিলেন এই ভেবে যে সব কিছু নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে, বিরোধী দলকে দমন করা গেছে। সন্ত্রাসীদের ছবিগুলো আস্তে আস্তে অপসৃত হয়েছে কিংবা মিশে গেছে। কিন্তু কথায় বলে পাপ বাপকে ছাড়ে না। পাপের আগুন তুষের মতো ধিকি ধিকি জ্বলতে থাকে। আর অনুকূল বাতাস পেলে সে আগুন বড় হয়ে যায়।

.

নারায়ণগঞ্জের ব্যাপারটা সাজানো হয়েছিল আরো আগে, খুব নিপুণভাবে। একসময় নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের যুব ব্যক্তিত্ব শামীম ওসমানকে দিয়ে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার গতিরোধ করা হয়েছিল। কাজটা ছিল খুবই অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী, কিন্তু এটাই ছিল কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা। শামীম ওসমান সে কাজ দক্ষতার সঙ্গে সম্পাদন করে দলের সভানেত্রীর প্রিয়ভাজন হয়েছিলেন। কিন্তু জনগণের কাছে অপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। তাতে কী? একসময় জনগণের প্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগ এখন আর জনমতের তোয়াক্কা করে না। এই জন্য নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মানুষ সেলিনা হায়াৎ আইভীকে চাইলেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন শামীম ওসমান। সম্ভবত নারায়ণগঞ্জকে আওয়ামী লীগের একক দুর্গ বানানোর চিন্তা ছিল। সে জন্য জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, র‌্যাবের সিও এক লাইনে সাজিয়ে নারায়ণগঞ্জে বসানো হয়েছিল। জেলার সাবেক পুলিশ সুপারও ছাত্রজীবনে লীগের সক্রিয় নেতা ছিলেন। এ কথাগুলো আসছে এবং আরো আসবে।

.

প্রাথমিক তদন্তে এই অপহরণের সঙ্গে কারো কারো জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। ভুলে সরকারের তরফ থেকে বক্তব্য দেওয়ার পর তাদের পুরনো কর্মস্থলে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এটা কোনো শাস্তি ছিল না, সরকার বা পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগও আনা হয়নি। বরং অভিযোগ আছে, নজরুলের শ্বশুর চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম তাদের নাম বলা সত্ত্বেও পুলিশ তাদের নামে মামলা গ্রহণ করেনি। তাদের গ্রেপ্তার করার সিদ্ধান্ত সরকার বা পুলিশের নয়। ওটা করতে হয়েছে হাইকোর্টের আদেশ বলে। পুলিশ ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করলেও আদালত তাদের এই খুনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে বলেছেন।

.

নারায়ণগঞ্জের এক গোলটেবিল বৈঠকে আমি বলেছিলাম, 'মন্ত্রীর জামাতা বলে র‌্যাব কর্মকর্তাকে বাঁচানো যাবে না।' আমার সাবেক সহকর্মীদের অনেকে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন। আমি তাঁদের বলেছিলাম, মন্ত্রী বা তাঁর জামাতার প্রতি আমার ব্যক্তিগত কোনো বিরাগ নেই। মাননীয় মন্ত্রী তো একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও। কিন্তু তাই বলে কেউ তো দায়মুক্তি পেতে পারে না। সত্যের একটা নিজস্ব শক্তি আছে। ক্ষমতায় থাকলে প্রায়ই এটা বোঝা যায় না, নিজেকেই সবচেয়ে শক্তিশালী মনে হয়। নমরুদ নিজেকে খোদা দাবি করেছিলেন। চতুর্দশ লুই বলেছিলেন, 'আমিই রাষ্ট্র'। কোনো সন্দেহ নেই, আমাদের সংবিধান প্রধানমন্ত্রীকে জার বা মোগল সম্রাটদের মতো ক্ষমতা দিয়েছেন। আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা ব্যবহার করার অসাধারণ যোগ্যতা রাখেন। আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদের মতো বাঘা বাঘা নেতা তাঁর সামনে কুঁইকুঁই করেন। এর পরও তিনি চর্তুদশ লুই নন। হইকোর্টের রায়ে যতই তিনি ড. কামালের ওপরে ক্ষুব্ধ হোন না কেন, র‌্যাব কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার থেকে বাঁচাতে পারেননি।

.

ব্যক্তিগতভাবে আমি শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে নই। কিন্তু ২৭ তারিখের অপহরণের পর থেকে তিনি অনেক কিছুই বলে চলেছেন। টেলিভিশনের টক শোতে প্রায় প্রতিদিনই দেখা যেত তাঁকে এবং এভাবে কথা বলতে বলতেই তিনি বলে ফেলেছিলেন ঘটনা ঘটার ১০ মিনিটের মধ্যেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন। কী কথা হয়েছিল তাঁদের, আমরা জানি না। আমাদের দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি যে আমরা তা জানতে পারি, প্রধানমন্ত্রী যদি নিজে থেকে তা আমাদের না জানান।

.

পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী অপহরণের দুই দিন পর ২৯ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে শামীম ওসমানকে ফোন করেন নূর হোসেন, দুই মিনিটের মতো কথা হয় তাঁদের মধ্যে। এই কথোপকথনের রেকর্ড রয়েছে। শামীম ওসমানকে ফোন করার সময় ধানমণ্ডি ৪ নম্বর সড়কের আশপাশে ছিল নূর হোসেনের অবস্থান।

.

খবরটি কি মিথ্যা? আমার এই লেখা ছাপার অক্ষরে পত্রিকায় আসা পর্যন্ত তিন দিন সময় লাগবে। আমি আশা করব, এর মধ্যে সরকারের তরফ থেকে এ সম্পর্কে বক্তব্য আসবে। পাশাপাশি এটাও আশা করব যে এর মধ্যেই তদন্ত কমিটি এ ব্যাপারে শামীম ওসমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। তা না হলে ধরে নিতে হবে সরকার বিষয়টিকে এড়িয়ে যেতে চাইছে। তাতে কি কোনো লাভ হবে? ঝড় আসবে জেনে উট পাখি বালিয়াড়ির মধ্যে নিজের মাথা গুঁজে দেয়। তাতে সে ঝড় থেকে বাঁচতে পারে না, কারণ তার বিরাট শরীর থাকে বাইরেই।

.

ফুলগাজী বা ফেনীর কথাই ধরি, বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পরপরই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, 'স্বাধীনতার চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তারা এটি ঘটিয়েছে।' কিন্তু এতে কি সত্যকে আড়াল করা গেল? সেই এলাকার সংসদ সদস্য বললেন, 'জয়নাল হাজারীকে রিমান্ডে নেওয়া হোক, তাহলে সব তথ্য জানা যাবে।' জয়নাল হাজারী কে? বহু কথা আছে তাঁর সম্পর্কে। সন্ত্রাসের গডফাদার হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ অবশেষে তাঁকে বহিষ্কার করেছিল। তিনি তাঁর পত্রিকায় লিখেছিলেন, 'নিহত উপজেলা চেয়ারম্যান একরামুল হক সংসদ সদস্য নিজাম হাজারীর হিট লিস্টে আছেন।' জয়নাল হাজারী এখন আওয়ামী লীগ করেন কি করেন না- সে বিতর্ক তুলছি না; কিন্তু তাকে কি প্রধানমন্ত্রীর ভাষা মতো স্বাধীনতার চেতনাবিরোধী বলা যাবে?

.

কিন্তু এসব কথা বলছি কেন? ঘটনার পরদিন ঘটনার পূর্ণ বিবরণ পত্রিকায় পাওয়া গেছে। কারা জড়িত ছিল তাদের অন্তত চারজনের নাম পত্রিকায় এসেছে। কে প্রথম গুলি করেছে, তা-ও ছাপা হয়েছে তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র। সূত্র বলেছে, 'এ ঘটনার একটি ভিডিও চিত্র পাওয়া গেছে এবং সে ভিডিও চিত্র দেখে ওই খুনে সরাসরি জড়িত কয়েকজনকে শনাক্ত করা গেছে। তারা সবাই এই এলাকার অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত এবং আওয়ামী লীগের ক্যাডার হিসেবে পরিচিত।

.

সাপ্তাহিকের সম্পাদক গোলাম মোর্তজা এক টক শোতে বলেছেন, একটি মামলায় নিজাম হাজারীর ১০ বছরের জেল হয়েছিল। কায়দা-কৌশল করে পুরো সাজা না খেটে তিনি জেল থেকে বেরিয়ে এসেছেন। ঘটনাটি কি সত্য? এ রকম একজন মানুষ সংসদ সদস্য হয়েছেন কিভাবে? দল তাঁকে মনোনয়ন দিল কিভাবে? মনোনয়ন পাওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের একটা বড় ফরম পূরণ করতে হয় প্রার্থীকে, এ ছাড়া রাজনৈতিক দল তো ক্লাব নয়, তারা খুনিদের মনোনয়ন দেয় কিভাবে? খুলনায় আওয়ামী লীগের এক নেতা নিহত হওয়ার পর দলের অভ্যন্তর থেকে অভিযোগ উঠেছিল এক সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে। মোর্তজার হিসাব অনুযায়ী বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩১ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে এ পর্যন্ত। প্রতিটি হত্যা মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা আওয়ামী লীগ করে।

.

নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, লক্ষ্মীপুরের আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের দিকে তাকান। শামীম ওসমানের কথা বাদই দিলাম, নিহত নজরুল, অভিযুক্ত নূর হোসেন- উভয়েই আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। ফেনীতে নিহত একরামুল হকের বিরুদ্ধে মামলা ছিল আর এখন হত্যার অভিযোগ আসছে সংসদ সদস্য নিজাম হাজারীর বিরুদ্ধে।

.

আওয়ামী লীগে কি অশুভ শক্তির ছায়া পড়েছে!

.

লেখক : আহ্বায়ক, নাগরিক ঐক্য

Baba Bhupen

Posted by Nipunservices on May 17, 2014 at 4:45 PM Comments comments (0)

Ripon Canada's photo.

.

বডি স্প্রের বিজ্ঞাপনে যখন স্প্রের গণ্ধে কামোন্মত্ত কুকুরীর মত নিঃশ্বাস নাও ,তখন মানুষ স্প্রের গুণ দেখে নাকি, তোমার অঙ্গভঙ্গী দেখে 'পুলকিত' হয়?

.

চকোলেটের বিজ্ঞাপনে যখন ঠোটে চকলেট মাখিয়ে জিহ্বা দিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে চাট , তখন মানুষ চকোলেটের স্বাদ অনুভব করে,নাকি তোমার জিহ্বার?

.

সাবানের বিজ্ঞাপনে যখন বাথটাবে নিজের শরীর দেখাও ,তখন মানুষ সাবানের গুণ দেখে,নাকি বাথটাবের আড়ালে তোমার শরীরের না দেখা অংশ কল্পনা করে?

.

কেন বোঝাতে পারিনা তোমাদের যে , নারী স্বাধীনতার ধুয়া তুলে তোমাদের শোকেসে আবদ্ধ পণ্য করে রেখেছে সবাই … যার ইচ্ছা সে খেলে,ইচ্ছা না হলে ভেঙ্গে ফেলে…আজ আমরা যখন স্বেচ্ছায় তোমাদের মুক্ত করার সংগ্রামে নেমেছি , তোমরা চুপ কেন ?

.

আর কত ভাবে বোঝালে নিজেদের সম্মান টা রাখতে শিখবে ? নিজের শরীর বিলিয়ে দেয়াটাই বর্তমানে আধুনিকতা ।

Roton

Posted by Nipunservices on April 26, 2014 at 10:40 AM Comments comments (0)

সড়কে টোল জুলাই থেকে

আগামী ১ জুলাই থেকে সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক এবং জেলা সড়কে যানবাহন চলাচলের জন্য টোল আরোপ করা হচ্ছে। নতুন টোল নীতিমালা অনুযায়ী, কনটেইনারবাহী ট্রেইলার, ট্রাক, বাস থেকে শুরু করে রিকশা, ভ্যান, বাইসাইকেল, ঠেলাগাড়ি সব ধরনের যানবাহনসহ ১৩টি ক্যাটাগরিতে টোলের আওতায় আসছে।

২৪ মার্চ মন্ত্রিসভায় টোল নীতিমালা-২০১৪ অনুমোদনের পর গণমাধ্যমে এ নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। সবাই এর সমালোচনা করে। কিন্তু পরদিন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আশ্বস্ত করে বলেন, নতুন টোল নীতিতে বিদ্যমান জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা সড়কগুলোতে টোল আরোপ করা হবে না। এছাড়া নতুনভাবে কোনো সড়ক নির্মিত হলে সে সড়কে কোনো টোল আরোপ করা হবে কি না, তা সরকার সার্বিক বিবেচনায় যথাসময়ে সিদ্ধান্ত নিবে। সচিব ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

যোগাযোগমন্ত্রীর এ আশ্বাস শেষ পর্যন্ত সরকারি নীতিমালায় ধোপে টিকলো না। জুলাই থেকেই সরকার বিভিন্ন সড়ক ও সেতুতে টোল আরোপ করতে যাচ্ছে। যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি কিলোমিটারে ভিত্তি টোল হবে দুই টাকা। জাতীয় মহাসড়কে কিলোমটারপ্রতি টোল হবে দেড় টাকা, আঞ্চলিক মহাসড়কে এক টাকা ও জেলা সড়কে ৫০ পয়সা। সড়কের ধরন ও দৈর্ঘ্য এবং যানবাহনে এ ধরনের ভিত্তিতে টোল প্রযোজ্য হবে। 

একইভাবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবস্থিত সেতুতে সর্বোচ্চ হারে টোল দিতে হবে। এতে ভিত্তি টোল হবে ৪০০ টাকা। জাতীয় মহাসড়কের সেতুতে ভিত্তি টোল হবে ৩০০ টাকা, আঞ্চলিক মহাসড়কে ২০০ ও জেলা সড়কে ১০০ টাকা। এক্ষেত্রেও সেতুর ধরন ও দৈর্ঘ্য এবং যানবাহনের ধরনের ভিত্তিতে টোল আরোপ হবে।

এছাড়া সব সেতু ও ফেরিতে একক কাঠামোর আওতায় টোল আদায় করা হবে বলে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়। তিন বছর পর পর টোলের পরিমাণও সংশোধন আনা হবে। সড়ক ও সেতু থেকে আদায় করা টোল সড়ক উন্নয়ন তহবিলে যাবে; যা দিয়ে সড়ক অবকাঠামোর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ ও দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে সর্বোচ্চ হারে টোল আরোপ করা হবে।

.

সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হিসেবে বিবেচিত হবে। জাতীয় মহাসড়কের মধ্যে রয়েছে- ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-রংপুর, ঢাকা-রাজশাহীর মহাসড়ক। আঞ্চলিক মহাসড়ক হলো- সিলেট-তামাবিল সড়ক, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক, ঢাকা-কালিগঞ্জ-ঘোড়াশাল সড়ক ইত্যাদি। আর জেলা সড়ক বলতে জেলা সদর ও উপজেলার মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারি সড়ককে বোঝানো হবে। যেমন- রংপুর জেলা সড়ক, সিলেট জেলা সড়ক, কুমিল্লা জেলা সড়ক ইত্যাদি।

সড়কে টোল জুলাই থেকে:

.

আগামী ১ জুলাই থেকে সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক এবং জেলা সড়কে যানবাহন চলাচলের জন্য টোল আরোপ করা হচ্ছে। নতুন টোল নীতিমালা অনুযায়ী, কনটেইনারবাহী ট্রেইলার, ট্রাক, বাস থেকে শুরু করে রিকশা, ভ্যান, বাইসাইকেল, ঠেলাগাড়ি সব ধরনের যানবাহনসহ ১৩টি ক্যাটাগরিতে টোলের আওতায় আসছে।

.

২৪ মার্চ মন্ত্রিসভায় টোল নীতিমালা-২০১৪ অনুমোদনের পর গণমাধ্যমে এ নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। সবাই এর সমালোচনা করে। কিন্তু পরদিন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আশ্বস্ত করে বলেন, নতুন টোল নীতিতে বিদ্যমান জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা সড়কগুলোতে টোল আরোপ করা হবে না। এছাড়া নতুনভাবে কোনো সড়ক নির্মিত হলে সে সড়কে কোনো টোল আরোপ করা হবে কি না, তা সরকার সার্বিক বিবেচনায় যথাসময়ে সিদ্ধান্ত নিবে। সচিব ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

.

যোগাযোগমন্ত্রীর এ আশ্বাস শেষ পর্যন্ত সরকারি নীতিমালায় ধোপে টিকলো না। জুলাই থেকেই সরকার বিভিন্ন সড়ক ও সেতুতে টোল আরোপ করতে যাচ্ছে। যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি কিলোমিটারে ভিত্তি টোল হবে দুই টাকা। জাতীয় মহাসড়কে কিলোমটারপ্রতি টোল হবে দেড় টাকা, আঞ্চলিক মহাসড়কে এক টাকা ও জেলা সড়কে ৫০ পয়সা। সড়কের ধরন ও দৈর্ঘ্য এবং যানবাহনে এ ধরনের ভিত্তিতে টোল প্রযোজ্য হবে।

.

একইভাবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবস্থিত সেতুতে সর্বোচ্চ হারে টোল দিতে হবে। এতে ভিত্তি টোল হবে ৪০০ টাকা। জাতীয় মহাসড়কের সেতুতে ভিত্তি টোল হবে ৩০০ টাকা, আঞ্চলিক মহাসড়কে ২০০ ও জেলা সড়কে ১০০ টাকা। এক্ষেত্রেও সেতুর ধরন ও দৈর্ঘ্য এবং যানবাহনের ধরনের ভিত্তিতে টোল আরোপ হবে।

.

এছাড়া সব সেতু ও ফেরিতে একক কাঠামোর আওতায় টোল আদায় করা হবে বলে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়। তিন বছর পর পর টোলের পরিমাণও সংশোধন আনা হবে। সড়ক ও সেতু থেকে আদায় করা টোল সড়ক উন্নয়ন তহবিলে যাবে; যা দিয়ে সড়ক অবকাঠামোর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ ও দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে সর্বোচ্চ হারে টোল আরোপ করা হবে।

.

সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হিসেবে বিবেচিত হবে। জাতীয় মহাসড়কের মধ্যে রয়েছে- ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-রংপুর, ঢাকা-রাজশাহীর মহাসড়ক। আঞ্চলিক মহাসড়ক হলো- সিলেট-তামাবিল সড়ক, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক, ঢাকা-কালিগঞ্জ-ঘোড়াশাল সড়ক ইত্যাদি। আর জেলা সড়ক বলতে জেলা সদর ও উপজেলার মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারি সড়ককে বোঝানো হবে। যেমন- রংপুর জেলা সড়ক, সিলেট জেলা সড়ক, কুমিল্লা জেলা সড়ক ইত্যাদি।

Sharif Mahmud

Posted by Nipunservices on April 25, 2014 at 9:45 PM Comments comments (0)

ওবামার উপদেষ্টা হলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নীনা

.

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উপদেষ্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক বিজ্ঞানী ড. এন নীনা আহমাদ। যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্টের 'এশিয়ান আমেরিকান অ্যান্ড প্যাসিফিক আইসল্যান্ডার (এএপিআই বিষয়ক উপদেষ্টা কমিশন'-এর সদস্য হিসেবে তিনি এ নিয়োগ পান। তিনিসহ ১৪ জনকে এই কমিশনের সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ওবামা এই নিয়োগের অভিপ্রায় ঘোষণা করেন বলে হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

Habibur Rahman

Posted by Nipunservices on April 25, 2014 at 9:25 AM Comments comments (100)

আমাদের স্কুলজীবনে এইম ইন লাইফ লিখতে গিয়ে দেখতাম অনেকে লিখতেন ভবিষ্যতে ডাক্তার হবেন। ডাক্তার হয়ে গ্রামে যাবেন। গরিব মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেবেন। সেই তাদেরই একটি অংশ মেধা এবং জনগণের টাকায় ডাক্তার হয়ে গ্রামে যান না। টাকার জন্য পাগল। ভুল চিকিৎসা, অমানবিক আচরণ আর সংবাদকর্মীদের ওপর সন্ত্রাস করছেন। গ্রামে গ্রামে ডাক্তার নেই। জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার সংকট প্রকট। প্রাইভেট প্র্যাকটিস, ক্লিনিক ব্যবসার গোপন অংশীদারিত্ব, মুনাফা লোটার ধান্ধা-ফিকির, দলবাজিতে মগ্ন হয়ে তদবির, নিয়োগ, পোস্টিং বাণিজ্য মিলিয়ে চিকিৎসাব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দিয়েছেন। চিকিৎসাব্যবস্থাকে গণমুখী করতে প্রতিটি সরকার চেষ্টা করে। দলবাজদের জন্য পারে না। বর্তমান সরকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এ সরকারের আমলে একজন গণমুখী রাজনীতিবিদ হিসেবে নন্দিত মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তার পূর্বসূরি আ ফ ম রুহুল হক জমানার কলঙ্ক মুছে, মিঠু সিন্ডিকেটদের কবল থেকে স্বাস্থ্য খাতকে বের করে ঢেলে সাজানোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। এমন মুহূর্তে রাজশাহী মেডিকেলে ইন্টার্নি চিকিৎসকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনে ছুটে যাওয়া সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলাই চালাননি, তার আগে ডাক্তাররা সরবরাহ নেই অজুহাতে অক্সিজেন না দেওয়ার কারণে একজন রোগীর মৃত্যুকে ঘিরে তার স্বজনদের ক্ষোভ দেখা দেয়। তাদের অপরাধ গণমাধ্যমে যাতে আসতে না পারে তার জন্য ইন্টার্নি চিকিৎসকরা সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছেন। এটি কখনো বরদাস্ত নয়।
.

হে ইন্টার্নি চিকিৎসকগণ, হে ডাক্তারগণ, তোমাদের পেছনে জনগণের টাকা বিনিয়োগ করা আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি তোমরা মানবিক হও। সন্ত্রাসী নয়, তোমরা একেকজন দেবী শেঠি হও। দিলি্ল এস্কটের চিফ কার্ডিওলজিস্ট অশোক শেঠ হও। তোমরা বিদেশে বাংলাদেশের সুনাম হও। এই জনপদের মানুষেরা তোমাদের পিতা, তোমাদের ভাই, তোমাদের মা, তোমাদের বোন। মানুষকে তোমার পরিবারের সদস্য মনে কর। মুনাফার কথা ভুলে যাও। রাগি নয়, নম্র হও। পেশাদারিত্বের ইমানি দায়িত্ব স্মরণ করে কাজ করে যাও। তুমি অনেক বড় ডাক্তার হবে। মানুষ শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় তোমাকে অভিবাদন জানাবে। হে ইন্টার্নিগণ, তোমরা একেকজন প্রাণ গোপাল হও। সন্ত্রাসী নয়। 

পীর হাবিবুর রহমান

 

আমাদের স্কুলজীবনে এইম ইন লাইফ লিখতে গিয়ে দেখতাম অনেকে লিখতেন ভবিষ্যতে ডাক্তার হবেন। ডাক্তার হয়ে গ্রামে যাবেন। গরিব মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেবেন। সেই তাদেরই একটি অংশ মেধা এবং জনগণের টাকায় ডাক্তার হয়ে গ্রামে যান না। টাকার জন্য পাগল। ভুল চিকিৎসা, অমানবিক আচরণ আর সংবাদকর্মীদের ওপর সন্ত্রাস করছেন। গ্রামে গ্রামে ডাক্তার নেই। জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার সংকট প্রকট। প্রাইভেট প্র্যাকটিস, ক্লিনিক ব্যবসার গোপন অংশীদারিত্ব, মুনাফা লোটার ধান্ধা-ফিকির, দলবাজিতে মগ্ন হয়ে তদবির, নিয়োগ, পোস্টিং বাণিজ্য মিলিয়ে চিকিৎসাব্যবস্থাকে ভঙ্গুর করে দিয়েছেন। চিকিৎসাব্যবস্থাকে গণমুখী করতে প্রতিটি সরকার চেষ্টা করে। দলবাজদের জন্য পারে না। বর্তমান সরকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এ সরকারের আমলে একজন গণমুখী রাজনীতিবিদ হিসেবে নন্দিত মোহাম্মদ নাসিম স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তার পূর্বসূরি আ ফ ম রুহুল হক জমানার কলঙ্ক মুছে, মিঠু সিন্ডিকেটদের কবল থেকে স্বাস্থ্য খাতকে বের করে ঢেলে সাজানোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। এমন মুহূর্তে রাজশাহী মেডিকেলে ইন্টার্নি চিকিৎসকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনে ছুটে যাওয়া সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলাই চালাননি, তার আগে ডাক্তাররা সরবরাহ নেই অজুহাতে অক্সিজেন না দেওয়ার কারণে একজন রোগীর মৃত্যুকে ঘিরে তার স্বজনদের ক্ষোভ দেখা দেয়। তাদের অপরাধ গণমাধ্যমে যাতে আসতে না পারে তার জন্য ইন্টার্নি চিকিৎসকরা সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছেন। এটি কখনো বরদাস্ত নয়।

.

হে ইন্টার্নি চিকিৎসকগণ, হে ডাক্তারগণ, তোমাদের পেছনে জনগণের টাকা বিনিয়োগ করা আছে। রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি তোমরা মানবিক হও। সন্ত্রাসী নয়, তোমরা একেকজন দেবী শেঠি হও। দিলি্ল এস্কটের চিফ কার্ডিওলজিস্ট অশোক শেঠ হও। তোমরা বিদেশে বাংলাদেশের সুনাম হও। এই জনপদের মানুষেরা তোমাদের পিতা, তোমাদের ভাই, তোমাদের মা, তোমাদের বোন। মানুষকে তোমার পরিবারের সদস্য মনে কর। মুনাফার কথা ভুলে যাও। রাগি নয়, নম্র হও। পেশাদারিত্বের ইমানি দায়িত্ব স্মরণ করে কাজ করে যাও। তুমি অনেক বড় ডাক্তার হবে। মানুষ শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় তোমাকে অভিবাদন জানাবে। হে ইন্টার্নিগণ, তোমরা একেকজন প্রাণ গোপাল হও। সন্ত্রাসী নয়।

 

Imran Sarker

Posted by Nipunservices on April 12, 2014 at 10:05 PM Comments comments (0)

imran

 

 

গনজাগরন মঞ্চের আমি একমাত্র মুখপাত্র: ড. ইমরান

.

ড. এমরান এইচ সরকারকে গনজাগরন মঞ্চ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পরও তিনি নিজেকে গনজাগরন মঞ্চের মুখপাত্র বলে দাবি করেছেন। এমনকি তিনি গণজাগরণ মঞ্চের একমাত্র মুখপাত্র।দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রসঙ্গে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘ আমার হাত দিয়ে গনজাগরন মঞ্চের যাত্রা শুরু । সকালে যে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে তা আমি গণমাধ্যমের মাধ্যমে জেনেছি। গণমাধ্যমে আমি যাদের দেখেছি তাদের কাউকে আমি চিনি না। এদের সঙ্গে গণজাগরণ মঞ্চের কোনো সম্পর্ক ছিল না।

.

আমি যতদূর জেনেছি যারা এ সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন, তাদের ৭ জনই হচ্ছেন আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক এবং ৩ জন সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন। তাই আমি বলতে চাই গণজাগরণ মঞ্চ কোনো রাজনৈতিক দলের সংগঠন নয়। এটি গণমানুষের সংগঠন। সাধারণ মানুষের সংগঠন।দায়িত্ব থেকে ‘অব্যহতি’র সংবাদ সম্মেলনের এমন বক্তব্য আপনি প্রত্যাখ্যান করছেন কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখানে প্রত্যাখ্যানের বিষয় প্রশ্নই আসেনা কারণ তাদের এ ধরনের বক্তব্য দেয়ার কোনো এখতিয়ার নেই। আমাকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তা লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছে।তা আমি পালন করে যাবো।

.

যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের দাবি আদায় না হবে ততোদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোন চালিয়ে যাবো। এ আন্দোলন সাধারণ মানুষের আন্দোলন। এ আন্দোলন সাধারণ মনুষকে পথ দেখাবে। এ আন্দোলন তো কোনো রাজনৈতিক দলের আন্দোলন নয়।’মঞ্চের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ড. ইমরান আরো বলেন, ‘গণজাগরণ মঞ্চ হচ্ছে জনমানুষের মঞ্চ। এ মঞ্চ কি কর্মসূচি পালন করবে তা নির্ধারণ করবে সাধারণ কর্মীরা, কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা বা কর্মীরা নয়। ইতিমধ্যে ছাত্রলীগ বলেছে, তাদের গণজাগরণ মঞ্চের কোনো প্রয়োজন নেই। এখন একের পর এক সংবাদ সম্মেলন করে মঞ্চকে নস্যাৎ করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই।’

Gonojagoron Moncha

Posted by Nipunservices on April 12, 2014 at 4:50 PM Comments comments (0)

 

আমরা আজ সুনির্দিষ্টভাবে নিম্নলিখিত কর্মসূচি ঘোষণা করছি এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষকে এ কর্মসূচী সফল করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রাখতে বিনীত অনুরোধ করছি। গণজাগরণ মঞ্চকে জাতি যে মহান জাতীয় দায়িত্ব অর্পন করেছিল বিগত কিছুদিন ধরে আমরা সে দায়িত্ব পালনে কিছুটা হলেও ব্যর্থ হয়েছি। সে জন্য সমগ্র জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং সুপরামর্শ দিয়ে তা সংশোধনের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।

.

১. বিতর্কিত হয়ে যাবার কারণে ডা. ইমরান এইচ সরকারকে সাময়িকভাবে গণজাগরণ মঞ্চের মূখপাত্র থেকে অব্যাহতি দেওয়া হল। এই মুহূর্ত থেকে তার কোন বক্তব্য ও কর্মসূচী গণজাগরণ মঞ্চের বক্তব্য ও কর্মসূচী বলে গৃহীত হবে না।

২. পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি মূখপাত্র প্যানেল সম্মিলিতভাবে গণজাগরণ মঞ্চের মূখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন। অচিরেই প্যানেল সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হবে এবং আপনাদের মাধ্যমে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

৩. একটি অন্তবর্তী টিম গণজাগরণ মঞ্চের খসড়া গঠনতন্ত্র তৈরি করবে যা সারা দেশের গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে।

৪. অচিরেই গণজাগরণ মঞ্চের একটি জাতীয় কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করা হবে যেখানে সারা দেশের সমস্ত গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীগণ অংশগ্রহণ করবেন।

৫. গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন করতে গিয়ে যে সকল পরিবার থেকে নিহত/আহত হয়েছে আমরা তাদের পরিবারের পাশে গিয়ে দাঁড়াব।

৬. শুরু থেকে গণজাগরণ মঞ্চের সাথে সংহতি প্রকাশকারী প্রতিটি সংগঠনের তালিকা প্রণয়ন করা হবে এবং তাদের সাথে ঘনিষ্ট যোগাযোগ রক্ষা করে মঞ্চকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। এ ব্যাপারে সংগঠনগুলিকে আমাদের সাথে যোগাযোগের জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।

৭. পূর্ব ঘোষিত ৬ দফার ভিত্ত্বিতেই গণজাগরণ মঞ্চ পরিচালিত হবে।

৮. আগামী ১৭ই এপ্রিল যথাযোগ্য মর্যাদায় মুজিবনগর দিবস পালন করা হবে। সকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকীতে পুষ্প স্পবক অর্পণ এবং বিকেলে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

.

আপনাদের সকলকে আবারও ধন্যবাদ।

.

এখন থেকে গণজাগরণ মঞ্চের সাথে যোগাযোগের জন্য নিম্নোক্ত মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য সকলকে বিনীত অনুরোধ করা হল।

.

জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।

.

১২ই এপ্রিল ২০১৪ খ্রীঃ। ২৮শে চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। শনিবার।

যোগাযোগ: ০১৯২৫১৫০২০৪, ০১৬৭১৯৮৩৪২৩, ০১৭১৭৫০৭৭৯০, ০১৭১৫৫৭৯৭৯৯, ০১৭১৬৮৩৮০৮৭

 

Dr. Tuhin Malik

Posted by Nipunservices on April 10, 2014 at 10:15 AM Comments comments (1)

rampal

.

সুন্দরবন ধ্বংস করে বিদ্যুৎ নয়ডক্টর তুহিন মালিক

.

বাংলাদেশকে এক মারাত্মক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সুন্দরবনকে বাঁচানোর জন্য কোনো রাজনৈতিক অঙ্গীকার তো দূরে থাক, জাতীয় ঐক্য বা সংহতির দারুণ অভাব বোধ হচ্ছে আমাদের মধ্যে। সুন্দরবন ধ্বংস করে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন কেন অবৈধ নয় মর্মে সরকারের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছেন আমাদের হাইকোর্ট। অথচ উচ্চ আদালত পর্যন্ত কেন এখন সুন্দরবনকে বাঁচাতে পারছে না? যেখানে এ দেশে কোনো একজন স্থানীয় পর্যায়ের নেতার মুক্তির জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম-হরতাল হয়, সেখানে সুন্দরবন রক্ষার জন্য একটা হরতাল পর্যন্ত আজ অবধি আমরা পেলাম না! সুন্দরবন নিজে কথা বলতে পারে না। তাই বলে সুন্দরবনের মতো আমরাও কি বোবা হয়ে গেছি? সুন্দরবনকে রক্ষা করার সব দায় যেন আমরা আনু মুহাম্মদের স্কন্ধে চাপিয়ে দিয়ে নিশ্চিন্তে ঘরে বসে আছি। আনু মুহাম্মদ যথার্থই বলেছেন, বিদ্যুৎকেন্দ্র আরেকটা করা যাবে, কিন্তু সুন্দরবন তো আরেকটা করা যাবে না।

.

জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনেসকো যেখানে সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে, সেখানে ভারত-বাংলাদেশের এই যৌথ বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু আন্তর্জাতিক পরিবেশ আইনকে লঙ্ঘনই করে না; বরং গোটা বিশ্ব মানবসত্তার ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্রের প্রতি চরম অবজ্ঞার বহিঃপ্রকাশও বটে। তা ছাড়া এই প্রকল্পটি ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় চুক্তিরও ভয়াবহ লঙ্ঘন। কেননা দুই দেশের মধ্যে সুন্দরবন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগার রক্ষার চুক্তি এখনো বিদ্যমান রয়েছে।

.

সুন্দরবনের বুক চিরে দশটি খাল ভরাট করে এবং প্রায় দুই হাজার একর কৃষিজমি ধ্বংস করে কোনো ছাড়পত্র ছাড়াই প্রাণঘাতী এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ চলছে। এই প্রকল্পে আট হাজার পরিবার উচ্ছেদ হয়ে সম্পূর্ণ উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে। যেখানে আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা থেকে শুরু করে আমাদের বন বিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর এমনকি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় পর্যন্ত লিখিত আপত্তি জানিয়েছে, সেখানে সরকার কার স্বার্থে জনবিরোধী এই কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে?

.

দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সুন্দরবন থেকে কমপক্ষে ২০ কিলোমিটার দূরে এ ধরনের প্রকল্প নির্মাণ করতে হবে। এমনকি ভারত তার নিজ দেশে আইন করে তাদের অংশের সুন্দরবনের ২৫ কিলোমিটার দূরে পর্যন্ত কোনো প্রকার শিল্প-প্রতিষ্ঠান নির্মাণ অবৈধ করেছে। ভারত তার নিজ ভূমিতে মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক ও তামিলনাড়ুতে এ ধরনের বিদ্যুৎ প্রকল্পকে নিজ দেশের পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে বাতিল করলেও বাংলাদেশের সুন্দরবন রক্ষায় তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয় মধ্যপ্রদেশে বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রস্তাবিত স্থানকে কৃষিজমির জন্য বিপজ্জনক বিধায় পুরো প্রকল্প বাতিল করেছে। তারা নর্মদা নদী থেকে প্রকল্পের জন্য ৩২ কিউসেক পানি উত্তোলনকে অবৈধ বলেছে। অথচ প্রায় আট বিলিয়ন গ্যালন পানির পুরোটাই নেওয়া হবে আমাদের পশুর নদী থেকে। যদিও আমাদের পশুর নদী মিঠা ও নোনা পানির ভারসাম্য বজায় রেখে সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রেখেছে। রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে পশুর নদী থেকে প্রতি ঘণ্টায় ৯ হাজার ১৫০ ঘনমিটার করে পানি প্রত্যাহার করতে হবে। এসব জেনেও ভারতীয়দের আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ায় এই অন্যায় আবদারকে আমরা কেন নির্দিধায় মাথা পেতে নিচ্ছি, তা বোধগম্য নয়!

.

রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে যে শুধু সুন্দরবনের পরিবেশ-প্রতিবেশের ভারসাম্য ধ্বংস হবে, তা নয়। এতে জীববৈচিত্র্য, কৃষিজমি, বনভূমি, জলাশয় এবং বন্য প্রাণী ধ্বংসসহ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে নির্গত বিষাক্ত বর্জ্য ও রাসায়নিকে ভয়াবহ বিপর্যস্ত হবে গোটা অঞ্চল। ভস্মীভূত কয়লার ছাই আর উৎপন্ন গ্যাসের কারণে বায়ু ও পানিদূষণে প্রকল্প অঞ্চলের আশপাশে এসিড-বৃষ্টি হওয়ার প্রবল আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। অথচ আমরা কেন ভুলে যাই যে ভারত-বাংলাদেশের সুসম্পর্কের চেয়ে বাঁচার জন্য পরিবেশের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রাখাটাই বেশি প্রয়োজন। যেখানে এই প্রকল্পের ১৫ শতাংশ অর্থায়ন করবে পিডিবি, ১৫ শতাংশ ভারতীয় পক্ষ, আর বাকি ৭০ শতাংশ ঋণ নেওয়া হবে। অথচ লাভের বেলায় ভারত নিয়ে যাবে ৫০ শতাংশ হারে, তাও আবার বিনা শুল্কে কোনো ট্যাক্স-খাজনা না দিয়ে। অথচ এই ১৫ শতাংশ টাকা আমাদের প্রবাসীরা অনায়াসে দুই দিনে তহবিলে জমা দিতে পারে।

.

পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন সারা জীবন সিডর-আইলার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে আমাদের রক্ষা করেছে নিজে ক্ষতবিক্ষত হয়ে। আর আজ আমরা নিজেরাই সুন্দরবনকে ক্ষতবিক্ষত করতে কার্পণ্য করছি না! বৈশ্বিক উষ্ণতায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্র বাংলাদেশ আজ যে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে ভবিষ্যতে আইলা-সিডরের মতো বিপর্যয়ে লাখ লাখ মানুষ প্রাণ হারাবে নিঃসন্দেহে।

.

যেখানে গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রতিবছর এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৮৫ লাখ টন কার্বন ডাই-অঙ্াইড নির্গত হবে, সেখানে কয়েক দফা প্রস্তাব ফেরত পাঠানোর পরও গত মাসে অতিগোপনে ছাড়পত্র দিয়ে দিয়েছে আমাদের পরিবেশ অধিদপ্তর। পিডিবি নাকি প্রয়োজনে আরেকটি সুন্দরবন তৈরি করে দিতে পারবে বলে আশ্বস্ত করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরকে! কার স্বার্থে এসব যুক্তি, প্রতিবেদন আর ছাড়পত্র দিচ্ছি আমরা? অবিবেচকের মতো কেন কাজ করছি আমরা? সুন্দরবন ধ্বংস হলে আর বৃক্ষ না থাকলে মরুর শূন্যতায় পড়বে দেশ। শিগগিরই হয়তো আমরা চলে যাব সমুদ্রতলে। তাই দেশে যদি সম্পূর্ণ ফ্রি বিদ্যুতের ব্যবস্থাও করা হয়, তবু তা সুন্দরবনকে ধ্বংস করে নয়।

Shopnil

Posted by Nipunservices on April 9, 2014 at 9:20 PM Comments comments (0)

 

 

জাতীয় মুরব্বির বিদায়

.

মূসা ভাই। এ নামেই তাকে চিনতো বাংলাদেশ। তার কলম সচল ছিল ৬০ বছর। শেষ বয়সে এসে ঝড় তুলেছিলেন টিভি পর্দায়। ক্রমশ সাংবাদিক পরিচয় ছাপিয়ে পরিণত হয়েছিলেন বিবেকের কণ্ঠস্বরে। তিনি ছিলেন আমাদের এক জাতীয় কিংবদন্তি। প্রতিটি দুঃসময়ে মানুষের পাশে ছিলেন। জনঅধিকারের প্রশ্নে তার কণ্ঠ ছিল নির্ভীক, অবিচল। কপটতা ও সংকীর্ণতার দেয়াল ছাপিয়ে তিনি বরাবরই উচ্চারণ করতেন যা সত্য তা। আর তাইতো কখনও কখনও বিরাগভাজন হয়েছেন শাসক শ্রেণীর। সমস্যা, সঙ্কট আর দুর্দিনে তিনি ভূমিকা পালন করেন জাতীয় মুরুব্বির। কিন্তু এমন ভূমিকায় আর কোন দিন দেখা যাবে না তাকে। থেমে গেছে সত্যনিষ্ঠ সে কণ্ঠ। নিভে গেছে আলো। আমাদের প্রিয় কিংবদন্তির সাংবাদিক এবিএম মূসা আর নেই। গতকাল দুপুরে ল্যাব এইড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)।


Oops! This site has expired.

If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.