Nipun Services
  Toronto, Ontario, Canada
  A  House of  Quality & Trust

  Nipun  Services

  Provide accurate services

News and Views Post New Entry

Nahrin

Posted by Nipunservices on November 11, 2014 at 7:45 PM Comments comments ()

আকরাম সাহেব আপনি যখন দীর্ঘ আকর্ষণীয় দেহ নিয়ে মাঠে দৌড়ান, কই আমরা নারীরা তো আপনাকে দেখে সিটি বাজাইনা। পাপন সাহেব যখন সাংবাদিক সম্মেলনে কাব্যিক ভাষায় কথা বলেন কই কোন নারী সাংবাদিক তো আপনাকে চোখ টিপে দেয়না? সুজন যখন ব্র্যান্ডেড সার্টের বোতাম খুলে আর দামি ঘড়ি পরে আবেদনময় হয়ে টক শোতে আসেন কই আমরা তো আপানাকে কামনার চোখে লেহন করিনা । আর করিনা বলেই আপনারা বোঝেন না একটা কামুক দৃষ্টি, একটা অশ্লীল শব্দ, একটা অনাকাংখিত স্পর্শ আমাদের কত রাত নির্ঘুম রাখে।

.

ধিক্কার জানাই বিসিবি কে । আপনারা কি পারতেন না এর প্রতিবাদ করতে, মানুষকে জানিয়ে দিতে যে আপনারা শুধু খেলেন না, আপনারা প্রতিবাদও করেন। হয়ত বলবেন সাকিব কেন নিজ হাতে পেটাল ? হয়ত বলবেন আইন নিজের হাতে কেন তুলে নেয়া। আরে যে দেশের কোর্টে হাজার হাজার মানুষের সামনে ধর্ষিতাকে কাঠগড়ায় তোলা হয়, একাকী মাকে প্রতিনিয়ত তথাকথিত চারিত্রিক পরীক্ষার প্রশ্নবাণে রক্তাক্ত হতে হয়, যে দেশের আদালতের উন্মুক্ত এজলাসে ব্যাক্তিগত বলে কিছুই নেই,যে দেশ আজো একজন একাকী মাকে সহজ ভাবে ধারন করতে পারেনা, সে দেশে এছাড়া আর কি উপায়।

.

সাকিবরা থাকেনা বলেই স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা সন্ধ্যায় মেয়েদের জামার ভেতরে অনায়াসে হাত ঢুকিয়ে দেয়, রিকশার পেছন থেকে আমাদের পিঠ চমকে ওঠে নোংরা স্পর্শে। কেন আমাদের উত্যক্ত করলে আপনাদের কাছে তা আটপৌরে বিষয় হয়ে যায়, কেন আপনাদের কাছে আমাদের সম্মান এতটা ঠুনকো?

.

আপনাদের অসম্মান থেকে সবচেয়ে ক্ষমতাবান নারীরাও রেহাই পান না। কেউ তাদের ডাকে গোলাপি, কেউ বলে দুই মহিলাই দেশকে ডোবাল। কি নির্লজ্জ আমাদের সমাজ, কি নির্মম আমাদের চারপাশ ।আমাদের পোশাক আমাদের ভাল মেয়ের সার্টিফিকেট দেয়, যদিও ওড়না বোরকা আরও কত কি দিয়েও আমরা আমাদের ঢেকে রাখতে পারিনা, আমরা ধর্ষিত হই চোখ দিয়ে ,কথা দিয়ে প্রতিদিন, শতবার । তাই আমাদের সম্মান যাদের কাছে কড়ি দিয়ে কেনার মতই সস্তা তারা প্রত্যেকেই এক একজন ভার্চুয়াল ধর্ষক। জানিনা ভাল মেয়ে হবার পাশ মার্ক বা মানদণ্ড কি এই সমাজে। শুধু এতটুকুই জানি, আপনারা যারা নারী কে অসম্মানিত হতে দেখে প্রতিবাদ করেন না তারা আমাদের চোখে লোক দেখানো ধনাত্মক মানসিকতার এক একটা ঋণাত্মক মানুষ। তাই আমাদের ভাল মেয়ে হওয়ার পরীক্ষায় বসবার দরকার নেই, আমরা খারাপ হয়েই থাকতে চাই। বন্ধু পুরুষ, তুমি তোমার অন্তর্বাস পোশাকের উপরে পরে রাতারাতি সুপারম্যান হয়ে যাও , আর আমি তা ঢেকে রেখেও অজান্তে দৃশ্যমান হলেই হই কলঙ্কিনী !!! এ কেমন বিচার !!!

.

পুনশ্চঃ আমাদের সমাজেও অসাধারন কিছু পুরুষ আছেন, যারা আমাদেরই সহযোদ্ধা, তাদের মতই হোক আমার সামনে দাঁড়ানো ছেলেটি, শুভকামনা পুরুষ তোমার জন্য ।

.

- নাহরীন আই খান, জার্মানী

Rahman Prithu

Posted by Nipunservices on November 10, 2014 at 9:40 AM Comments comments ()

এ পৃথিবী নারীর - পুরুষ হচ্ছে যৌন শ্রমিক।

.

নারী তাঁর গর্ভ থেকে পুরুষ তৈরী করে।  সেই পুরুষরা আবার ফসল ফলায় ....বীজ বপন করে নারীর দেহে। নারীর ইচ্ছার ফসল। এভাবে নারী সব কিছু নিয়ন্ত্রন করে বা মালিক। এ সব নারীর সৃষ্টি।

.

আরো এগিয়ে ভাবছি -

.

নারীর জন্য, নারীকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে পুরুষ - এ জগৎ সংসারের সব ... সব কিছু।  আমরা যারা পুরুষ ....নারীদের ইচ্ছা পুরনে কাজ করি। নারীর যৌন দাস। নারীর যৌন বাসনা .. আঘাত পূরনে আমরা ... যৌন শ্রমিক। - রানী মৌমাছির জন্য যে ভাবে সব পুরুষ শ্রমিক কাজ করে।

নারীকে - মহান করে না দেখার কিছু নাই।

Shahidur Rahman

Posted by Nipunservices on November 7, 2014 at 9:20 AM Comments comments ()

জেনারেল জিয়াউর রহমানের মরনোত্তর বিচার এবং পদক প্রত্যাহারের আহবান ।।

.

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে জেনারেল জিয়া জামাতের রাজনীতির পূনর্বাসন করেছেন। বেজি ম্যাডাম তার (জেন. জিয়া) অসমাপ্ত কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করেছেন। বিধায়, জেনারেল জিয়ার মরনোত্তর এবং বেজি(বেগম জিয়া), বিশ্বচোরা তারেকসহ সকল ‘ফাখরুল এন্ড কোং’ এর সদস্যদের বিচার সম্পাদনের লক্ষ্যে একটি ট্রাইবুনাল গঠনের দাবী জানাচ্ছি।

Nazmul Alam Oronno

Posted by Nipunservices on November 6, 2014 at 4:35 PM Comments comments ()

1) আমরা এমন এক দেশে জন্মেছি যেখানে- স্বদেশ প্রেম নাই, আছে বিদেশ প্রেম ।

2.পিৎজা ডেলিভারি, এম্বুলেন্স আর পুলিশের আগে আসে।

3.গাড়ির লোনের সুদ ১৮%, কিন্তু শিক্ষা লোন ৪০%।

4.চালের কেজি ৫০ টাকা, কিন্তু সিম কার্ড প্রায় ফ্রি।

5.জুতা বিক্রি হয় এসি শো-রুমে আর খাবার জিনিস(সবজি) বিক্রি হয় ফুটপাতে।

6.আমরা খাই কৃত্রিম লেবুর জুস, আর আসল লেবুর রস দিয়ে করি ডিসওয়াশিং।

7.ভূয়া ডিগ্রীধারীরাই সমাজের মাথা(শিল্পপতি),আর সত্যিকারের মেধাবীরাই কর্মহীন।

Matiur Rahman

Posted by Nipunservices on October 31, 2014 at 11:35 AM Comments comments ()

 


সমাজে ব্যভিচার, ধর্ষণ, খুন, দুর্নীতি এবং অনৈতিক কাজের মূল কারণ- নারী তুমি বেদনা।

.

আমাদের সমাজে ক্ষমতাবান ও সম্পদশালীদের কাছে নারীরা স্বেচ্ছায় নিজেদেরকে বিকিয়ে দেবার একটা প্রচণ্ড প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, এবং তা ঘটছে অতি দ্রুতগতিতে। আবার পুরুষরা ও অতি লোভের বশবর্তী হয়ে ন্যায়-অন্যায় বিবেচনা না করে উন্মাদের মতো অস্থিরভাবে শুধু সম্পদের পেছনে ছুটছে; একমাত্র টাকার অঙ্কের হিসেবে কে কা'র ওপরে ওঠতে পারে, সেটাই মূখ্য বিষয় তাদের কাছে। নারী ও পুরুষের মধ্যে লক্ষ্যণীয় এই দু'টি প্রবণতা আপাতঃদৃষ্টিতে ভিন্ন মনে হলেও আসলে তা' একইসূত্রে গাঁথা - সীমাহীন ভোগবিলাস ও লালসার প্রতি ধৈর্যহীন আকর্ষণ - যা' সমাজে ব্যভিচার, ধর্ষণ, খুন, দুর্নীতি এবং সকল অনৈতিকতাকে ভয়ঙ্কর গতিতে বাড়িয়ে তুলছে।

Koronik Akhtar Koronik

Posted by Nipunservices on October 28, 2014 at 10:20 AM Comments comments ()

জ্ঞান, বিজ্ঞান এবং গবেষণা

--------------------------------------

‘দেখা গেছে,- এ-ই হয়’- ইহা সত্য, ইহা জ্ঞান। ‘এখন, দেখানো যাচ্ছে,- এভাবে হয়’- ইহা অনুমান এবং ইহাই বিজ্ঞান। আগেও অনুমানের প্রমাণগুলো বাস্তবসম্মতই ছিল, প্রয়োগে-পরীক্ষায় প্রমাণিত- নতুনতর প্রমাণ-পদ্ধতি না-আসা পর্যন্ত,- আজও সেই আগের মতোই,- সকল বর্তমানে, চূড়ান্ত বৈজ্ঞানিক প্রমাণ রূপে নিত্য নতুনটাই মনোনীত।

.

প্রমাণ না-পেলে বিশ্বাস পায় না যারা, তাদের জন্যেই যত বৈজ্ঞানিক প্রমাণ। বিজ্ঞান তো কখনোই ধ্রুব বা অনড় নয়, বরং ক্ষণস্থায়ী এই পরিবর্তনশীল প্রবাহে বিচক্ষণ বিজ্ঞদের সমীকরণে মেলানো ভাসমান কিছু বাস্তব গাণিতিক অনুমান।

নিত্য পরিবর্তনশীলতাকে মেনে নিয়েই সকল শাস্ত্রীয় গবেষণা চলমান।

.....................................................................

জ্ঞান এবং গণিত

--------------------------------

কোনো গণিত বিশারদের পক্ষে বিচক্ষণ হওয়া যত সহজ, জ্ঞানী হওয়া তত সহজ নয়। তা’ এজন্যেই যে, তিনি সবকিছুকেই গাণিতিক সমীকরণে মেলাতে পারেন, এবং কখনো ব্যর্থ হলে পরে যুক্তি প্রয়োগ করে সত্যকে প্রমাণ করে দেখাতে পারেন।

.

যে-সকল বিষয়কে আমরা গণিত বা যুক্তি দিয়ে মেলাতে পারি, সেগুলো সত্য, তবে কখনোই সেগুলো জ্ঞান হিসেবে গণ্য হতে পারে না।

.

জ্ঞান এবং সত্য সমার্থক নয়। জ্ঞানের সঙ্গে সত্যের তফাৎ এতটুকুই যে, জ্ঞানকে গণিত দিয়ে মেলানো সম্ভব নয়, যেভাবে সম্ভব সত্যকে প্রমাণ করে দেখানো।

.

জ্ঞানকে কেউ গণিত বা যুক্তির মাধ্যমে মেলানোর চেষ্টাতে, বেশ কিছুদূর পর্যন্ত মিলে মিলে যাচ্ছে দেখে অতি আগ্রহে শেষ পর্যন্ত পৌঁছে যখন তিনি দেখবেন যে, মিলের চে’ বরং গরমিলটাই বাড়তে বাড়তে তেনার গণিতের সীমানা ছেড়ে অসীমের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে, যেখানে কোনো গণিতকে বা যেকোনো যুক্তিকে অকেজো মনে করছেন তিনি, তখন ব্যর্থতা নিয়ে আহাম্মকের মতো দাঁড়িয়ে থাকা সেই অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ বিচক্ষণ ব্যক্তিটি যথার্থেই একজন জ্ঞানী, আমাদের কাছে শ্রদ্ধেয় হিসেবেই তিনি মর্যাদা পেয়ে থাকেন।

.

এ জগতের যত গণিতের সূত্র কিম্বা উপপাদ্য, সবই আমরা পেয়ে এসেছি সাধক জ্ঞানীদের লক্ষ্যের সত্যেকে মেলানোর চেষ্টার ব্যর্থতাগুলো থেকে।

Khondaker

Posted by Nipunservices on October 22, 2014 at 11:05 AM Comments comments ()

.

Kids are the bonding materials of a family.

সন্তানরাই হছে একটি ফামিলির বন্ধন।

Dr. Jashim

Posted by Nipunservices on October 21, 2014 at 8:15 PM Comments comments ()

সন্তান লালনপালনের ক্ষেত্রে ১১ টি ভুল যা খুব সচারচরই ঘটে থাকে

.

১। সন্তানদের উপর ব্যাংক এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মত সার্বক্ষণিক নজরদারি করা। এর ফলে বাবা মায়ের প্রতি বিশ্বাসের ঘাটতি, অসম্মান এবং আদেশ পালনে বিতৃষ্ণার মত বিভিন্ন নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

সঠিক পদ্ধতি হতে পারে, তাদের উপর কিছু সময় নজর রাখা এবং কিছু সময়ের জন্য ছেড়ে দেয়া অথবা এমন দূরত্ব থেকে নজর রাখা যাতে তারা বুঝতে না পারে যে আমরা তাদের প্রতিটি গতিবিধির উপর লক্ষ্য রাখছি।

.

২। সন্তানদের প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয় যেমন- তাদের খাবার, পোশাক, খেলনা এমনকি তাদের নিজেদের রুচির উপরও হস্তক্ষেপ করা। এর ফলে সন্তান দূর্বল ব্যক্তিত্বের অধিকারী এবং সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে পারে। এক্ষেত্রে সন্তান তার প্রতিটি বিষয়ের জন্য বাবা মায়ের মুখাপেক্ষী হয়ে পড়ে।

সঠিক পদ্ধতিটি হলো তাদের কিছু দিক নির্দেশনা দেয়ার পর বেছে নেয়ার ক্ষমতা প্রদান করা। আমি এমনকি এমন বয়স্ক মানুষও দেখেছি, যে কিনা এখনও সে কোন কাপড় পড়বে তা জানতে তার মায়ের উপর নির্ভর করে!

.

৩। একমাত্র সন্তান কিংবা কোন দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছে এমন সন্তানের দেখভাল করার নামে মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করা। এর ফলে সন্তান বাবা মায়ের প্রতি বিদ্রোহী হয়ে উঠতে পারে এবং তাদের আদেশ নিষেধ মান্য করতে অনীহা দেখায়। এছাড়াও সন্তান ঔদ্ধত্য এবং আত্ম-প্রবঞ্চনার মাঝে বড় হয়। আমি এমন অনেক বাবা মাকে দেখেছি যাদের সন্তানদের উপর তাদের কোন নিয়ন্ত্রণই নেই।

.

৪। ইবাদাতের ক্ষেত্রে ছোট শিশুদের বাধ্য করা বা তাদের উপর খুব বেশি কঠোরতা প্রয়োগ করা। এর ফলে ধর্মের প্রতি তাদের বিতৃষ্ণা তৈরি হবে এবং তারা ইবাদাত থেকে দূরে সরে যাবে। আমি এমন এক পিতাকে চিনি, যিনি তার ছয় বছর বয়সী ছেলেকে ফজরের সালাতের জন্য মারধোর করেন। এখন অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, ছেলেটি শুধুমাত্র তখনই সালাত আদায় করে যখন তার বাবা মা উপস্থিত থাকেন। এই অভ্যাস সন্তানের মাঝে কপটতা বা মুনাফেকির জন্ম দিতে পারে। সন্তানদের মাঝে ধর্মের ভালবাসা সৃষ্টি করতে পারাটাও এক ধরনের দক্ষতা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয়ই এই ধর্ম হলো শক্তিশালী এবং চিরন্তন। অতএব (লোকেদের) এর ভিতর নম্রতার সাথে প্রবেশ করাও” ।

.

৫। অনেক সময় আমরা সন্তানের কোন একটি দোষের ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়েই তাদের বকাঝকা শুরু করি। আমরা এক্ষেত্রে খুব দ্রুতই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যাই এবং আমাদের নিজেদের ভুলবশত তাদের শাস্তি প্রদান করি। এর ফলে বাবা মায়ের সাথে তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। যদি কখনো আমরা এধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন হই, আমাদের অবশ্যই উচিত হবে, আমাদের ভুলের জন্য তাদের নিকট দুঃখ প্রকাশ করা। এর ফলে একই সাথে তারা ভুলের কারণে ক্ষমা প্রার্থনা করার শিক্ষা লাভ করবে।

.

৬। আবিষ্কারের স্পৃহা থেকে সন্তানদের নিবৃত্ত করা। আমি এমন এক মায়ের কথা জানি, যিনি রান্নাঘরে ঢুকে দেখতে পান তার মেয়ে মিষ্টি তৈরি করার চেষ্টা করছে এবং সারা রান্নাঘরে সব কিছু ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তিনি তার মেয়ের উপর দোষারোপ আর সমালোচনার ঝড় বইয়ে দেন এবং তার রান্নাঘরে আসার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। এক্ষেত্রে তার যা করা উচিত ছিল তা হলো তার মেয়ের সাথে কথা বলা, তাকে উৎসাহ দেয়া এবং তার কাজে সহযোগিতা করা। প্রত্যেক শিশুই আবিষ্কার করতে ভালবাসে। আমাদের উচিত তাদের এই সহজাত প্রবৃত্তির উন্নয়নে তাদের উৎসাহ দেয়া এবং সাহায্য করা।

.

৭। কিছু বাবা মা তাদের সন্তানদের দিয়ে এমন সব কাজ আদায় করিয়ে নিতে চায়, যা তাদের শৈশবে তারা নিজেরা পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, এমনকি তাদের সন্তানের পছন্দ বা সামর্থ্য ঐ কাজের জন্য উপযোগী না হলেও। আমি এমন এক আরব মায়ের কথা জানি, যিনি নিজে ইংরেজিতে দূর্বল ছিলেন এবং তার সন্তানদের দিয়ে এই ঘাটতি পুষিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন তিনি আফসোস করছেন, কেন তিনি তার সন্তানদের আরবি শেখানোর উপর জোর দিলেন না। কারণ এখন তার সন্তানেরা শুদ্ধভাবে কুর’আন পর্যন্ত তিলাওয়াত করতে পারে না! আমি আরেকজন বাবার কথা জানি, যিনি নিজের কুর’আন হিফয করার ইচ্ছা তার সন্তানদের দিয়ে পূরণ করতে চেয়েছিলেন। তিনি তাদের সামর্থ্যের দিকে নজর দেননি এবং প্রতিদিনই তাদের উপর অতিরিক্ত পড়া চাপিয়ে দিয়েছেন। ফলাফল হয়েছিল সম্পূর্ণ বিপরীত এবং এখন তার সন্তানেরা ধর্মের কোন কিছুই আর পছন্দ করে না।

.

৮। সন্তানের ব্যাপারে অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা। এর ফলে সন্তান সংকটাপূর্ণ, আত্মবিশ্বাসহীন এবং অপরিপক্ব ব্যক্তিত্বে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। তার কোন উচ্চাকাংখা থাকে না এবং সে কোনরূপ দায়িত্ব নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সে বরং পাপাচারের দিকেই বেশি ঝুঁকে পড়ে। এক্ষেত্রে সঠিক পদ্ধতিটি হলো তাদের প্রতি সাবধানতা দেখানো এবং তা গোপন করার ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা। সন্তানকে তার নিজের পায়ে দাঁড়ানো এবং সারাজীবন ধরে বাবা মায়ের ছায়ায় না থাকার শিক্ষা দেয়াই হলো তাদের প্রশিক্ষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক।

.

৯। ছেলে এবং মেয়ে সন্তানের মাঝে বৈষম্য করা। এটি আমাদের সমাজের খুবই সাধারণ একটি বিষয়। আমাদের উচিত আচরণের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণ হওয়া এবং একই পরিবারের ভাইবোনের মাঝে তাদের লিঙ্গের কারণে কোনরূপ বৈষম্য সৃষ্টি না করা। “... আল্লাহর কাছে তোমাদের মাঝে সর্বাধিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি হচ্ছে সে, যে সর্বাধিক তাক্বওয়াবান...” [আল-হুজুরাত ১৩] এই আয়াতের অর্থের প্রতি আমাদের মনোযোগ দেয়া উচিত।

.

১০। সন্তানদের পোশাকআশাক পরীক্ষা করা এবং তাদের ফোনের উপর গোয়েন্দাগিরি করা। এই কাজটি বাবা মায়ের সাথে সন্তানের সম্পর্ক এবং বিশ্বাসকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়। এক্ষেত্রে সঠিক পদ্ধতিটি হলো, যদি কোন কিছু জানতেই হয়, তবে প্রথমে তাদের অনুমতি নেয়া এবং উভয়পক্ষের সম্মতিতে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

.

১১। সন্তানের অনুভূতির ব্যাপারে উদাসীন থাকা। যেমন- পরিবার বা বন্ধুদের সামনে “আমার ছেলে প্রতিদিনই বিছানা ভিজায়” বা “আমার ছেলে তোতলা” এ ধরনের কথা বলা। এর ফলে সন্তানের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে তার ঐ অবস্থার আরো অবনতি কিংবা বাবা মায়ের প্রতি প্রতিশোধমূলক মনোভাব দেখা দিতে পারে।

Sharmin Ahmed

Posted by Nipunservices on October 13, 2014 at 1:00 PM Comments comments ()

বেগম জিয়া তাঁর সেদিনের বক্তব্যে আরও বলেন, ‘জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে দেশ স্বাধীন হতো না। শেখ সাহেব জেল থেকে বের হতো কি না, সেটাও সন্দেহ ছিল।’ তাঁর এই বক্তব্য ইতিহাসনির্ভর নয়। এ প্রসঙ্গে বলা প্রয়োজন যে ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যখন নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ শুরু করে, তখন জাতি স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কারও স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য তারা অপেক্ষা করেনি। জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা নিঃসন্দেহে জনগণের মধ্যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু বিশ্ব ইতিহাস এটাই বলে যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই তো একটি দেশ স্বাধীন হয়ে যায় না। বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন ধাপে ধাপে মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় পরিণত হয়ে স্বাধীনতার দুয়ারে পৌঁছেছিল দীর্ঘকালের রাজনৈতিক সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের ফলে.

.

শারমিন আহমদ

Muhammad Yunus + Ripon

Posted by Nipunservices on October 11, 2014 at 10:30 AM Comments comments ()

 


"But I do say everybody is entitled to financial services … access to credit is a human right. A homeless person should have the same right as a rich person to go to a bank and ask for a loan depending on what case he presents."

.

Ripon - But the loan should be interest free for the poor otherwise u are doing business on them.

Bosor Siddiki

Posted by Nipunservices on October 11, 2014 at 12:10 AM Comments comments ()

 

.

পাকি মালালা আজকে বিশ্ব শান্তিতে নুবেল পাইলো। আমি খুবই কস্ট পাইছি নুবেল কমিটির এই চয়েস দেইখা। আমি তাদের এই নুবেল এর উপর হাইগা, মুইতা, বমি কইরা দিলাম। ওয়ায়ায়ায়ায়ায়ায়াক থুুুওওওওও। নুবেল যদি দিতে হয় তাহলে দুই জন পাইতে পারে।

.

আমাদের বিশ্বনেত্রি এবং বাংলাদেশের শান্তির দুত। তিনি একই সাথে সরকারি দল, গৃহপালিত বিরোধি দল এবং তেব্র আন্দোলনরত ২০ দলকে শানিত্র সাথে চালাচ্ছেন। তিন দিন আগে কুটি টেকার অস্ত্রকিন্যা সারা বিশ্বের সামনে শান্তির বানি পৌছান। তিনি একাধারে ১৯ টা ডক্টরেট ডিগ্রির মালিক। উনার শান্তির বানি লিখতে গেলে জুকার বার্গ ফেসবুক বন্ধ কইরা দিবার পারে। আর সেই নেত্রি নুবেল পাইলেন না। নাআআআআআআ.......... এ হতে পারে নাআআআআ। এ মেনে নেয়া যায় না। তোরা কে কোথায় আছিস নুবেল কমিটির বিরুদ্ধে আদালতে মামলা কর। রায় আমরা লেইখা পাঠাইয়া দিমুনে।

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

 

 


 

Asit Ray

Posted by Nipunservices on October 8, 2014 at 10:25 AM Comments comments ()

 


শিশুর প্রতি মায়ের ভালোবাসা না কর্তব্য পালন? শুধু ভালোবাসা বললেই, খুব একপেশে হয়ে যায়। ভূমিষ্ঠ শিশুর কি বার্গার কিনে খাওয়ার ক্ষমতা আছে? না কি নিজে রান্না করে খাওয়ার ক্ষমতা আছে বলুন? তাকে তো মাতৃদুগ্ধ পান করতেই হবে। মা কি করেছে বক্ষে দুগ্ধের জন্য? সে তো শরীরের মধ্যেই একটি প্রক্রিয়া, ওই সময়ে কর্মক্ষম হয়। মা কর্তব্য পালন করে। শিশুর যত্ন নেয়া, মা বা বাবার পক্ষ থেকে শিশুকে ঋণী করা নয়। সে অবুঝ, সে অপারগ। তাকে শেখাতে হয়।

.

ঋণ-ফিণের কোনো দর্শনই যত হাঙ্গামার নেপথ্যে। মা ও বাবা মিলে জন্ম দিল কেন? নিজের আনন্দে ফসল উৎপাদন করে, শেষে কি না, ঋণের ব্যবসা?? ছিঃ ছিঃ !! ঐ ঋণের দর্শন, প্রথমে ভালোবাসার মোড়কে ঢাকা থাকে। একদিন ঠিকই প্রকাশ পায়। যেদিন বাবা বা মায়ের নিকৃষ্ট রূপ-টি আত্মপ্রকাশ করে। সেদিন সন্তানের নিকট থেকে, শুধু চায় আর চায়। যারা কিছু চায় বিনিময়ে, ওদের নিকট থেকে কোনো ভালোবাসা ছিল না, ওরা যৌবনের ধাক্কা সামলাতে না পেরেই, জন্ম দিয়েছিল।

.

যা্রা সত্যিই ভালবাসা দিয়েছে, শিশুর প্রতি কর্তব্য পালন করেছে সাধ্যমত, ওরা কোনোদিনই বিনিময়ে কিছু চাইতে পারে না। কর্তব্যের বিপরীতে ব্যবসা হয় না। সকলেই হয়ত বাবা-মা, যে সূত্রে কুকুর-কুকুরীরা হয়ে থাকে। কিন্তু পার্থক্য সেখানেই যেখানে বিনিময় বলতে কিছুর অস্তিত্ব নেই। মানুষ যেন একটু ভাবতে শিখে।

Kh. Alam

Posted by Nipunservices on September 9, 2014 at 10:30 AM Comments comments ()

Photo: একটা ভুল, একটা দুর্ঘটনা 

ট্রেনের গেট বসার জায়গা নয়। তাঁর মতো ভুল যেন কেউ না করেন।

গত ১৪ জুন উপেন গিয়েছিলেন দিনাজপুরে। বন্ধুর বোনের বিয়েতে। একসঙ্গে ১৫ জন বন্ধু। ফিরতে ফিরতে রাত। সেদিন খুব ভিড় ছিল ট্রেনে। দাঁড়িয়ে যাওয়ার টিকিট কেটেছিলেন। তবে দাঁড়ানোর জায়গা পাওয়া যাচ্ছিল না। কী মনে করে সব বন্ধুকে ছেড়ে একসময় উপেন ট্রেনের গেটে পা ঝুলিয়ে বসেন। দুই হাতে ধরা ছিল হাতল। রাত প্রায় নয়টা। নাটোরের বাসুদেবপুর স্টেশনের কাছে চলে এসেছে ট্রেন। সেখানে রেললাইনের গা ঘেঁষে দাঁড়ানো ছিল একটি ট্রাক। উপেন কিছু বুঝে ওঠার আগেই কী যেন ঘটে যায়, মনে হয় তাঁর পা দুটি উড়ে গেল। শরীরটা খানিকটা নিচে নিমে গেল। তিনি হাতল ধরে এক ঝাঁকি দিয়ে আবার ওপরে ওঠেন। ওপরে উঠে দেখেন পা দুটি আছে কিন্তু অন্যদিকে ঘুরে গেছে।

আড়াই মাস ধরে উপেন পড়ে রয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে। পা দুটি বিচ্ছিন্ন হয়নি বটে, তবে জ্বালাযন্ত্রণার শেষ নেই।

.

 

একটা ভুল, একটা দুর্ঘটনা

.

ট্রেনের গেট বসার জায়গা নয়। তাঁর মতো ভুল যেন কেউ না করেন।

.

গত ১৪ জুন উপেন গিয়েছিলেন দিনাজপুরে। বন্ধুর বোনের বিয়েতে। একসঙ্গে ১৫ জন বন্ধু। ফিরতে ফিরতে রাত। সেদিন খুব ভিড় ছিল ট্রেনে। দাঁড়িয়ে যাওয়ার টিকিট কেটেছিলেন। তবে দাঁড়ানোর জায়গা পাওয়া যাচ্ছিল না। কী মনে করে সব বন্ধুকে ছেড়ে একসময় উপেন ট্রেনের গেটে পা ঝুলিয়ে বসেন। দুই হাতে ধরা ছিল হাতল। রাত প্রায় নয়টা। নাটোরের বাসুদেবপুর স্টেশনের কাছে চলে এসেছে ট্রেন। সেখানে রেললাইনের গা ঘেঁষে দাঁড়ানো ছিল একটি ট্রাক। উপেন কিছু বুঝে ওঠার আগেই কী যেন ঘটে যায়, মনে হয় তাঁর পা দুটি উড়ে গেল। শরীরটা খানিকটা নিচে নিমে গেল। তিনি হাতল ধরে এক ঝাঁকি দিয়ে আবার ওপরে ওঠেন। ওপরে উঠে দেখেন পা দুটি আছে কিন্তু অন্যদিকে ঘুরে গেছে।

.

আড়াই মাস ধরে উপেন পড়ে রয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে। পা দুটি বিচ্ছিন্ন হয়নি বটে, তবে জ্বালাযন্ত্রণার শেষ নেই।

Ripon

Posted by Nipunservices on September 8, 2014 at 1:20 PM Comments comments ()

যে পবিত্র ও সাহসী, সে-ই জগতে সব কাজ করিতে পারে।

- - - -স্বামী বিবেকানন্দ।

Sirajul Islam Chowdhury

Posted by Nipunservices on September 7, 2014 at 9:10 AM Comments comments ()

“বাঙালি মধ্যবিত্তের ভালো কাজের তালিকাটা সামান্য নয়। আমরা যে সংস্কৃতির পরিচয়ে পরিচিত হই, কিছুটা হলেও গর্ব করি, তার গঠনে মধ্যবিত্তের ভূমিকাই প্রধান। উচ্চবিত্ত থেকেছে উদাসীন; বিত্তহীনদের ছিল, এবং এখনও রয়েছে, অপরিসীম লালসা প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখার কাজটা মধ্যবিত্তই করেছে, তাকেই করতে হয়েছে। না-করে উপায় ছিল না। কেননা সব দেশেই মধ্যবিত্ত সংস্কৃতিমনস্ক, আমাদের দেশেও তাই। আমাদের দেশে হয়তো কিছুটা বেশিই। কেননা অন্যান্য ক্ষেত্রে, বিশেষ করে অর্থনীতিতে, আমাদের অর্জনটা উৎফুল্ল হওয়ার মতো নয়, বরং বেশ ম্রিয়মান। সেজন্য মধ্যবিত্তের পক্ষে সাহিত্য, সঙ্গীত, নৃত্যকলা, শিল্পকলার ওপর জোর দিতে হয়েছে। কেননা সংস্কৃতিতেই সে সৃজনশীল হওয়ার সুযোগ পেয়েছে, অন্যত্র নয়।” ---সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

 

Rashed Khan

Posted by Nipunservices on September 3, 2014 at 11:10 AM Comments comments ()

আমি বাকরুদ্ব....  আমি শিহরিত।

ছবির এই বাচ্চা ছেলেটিকে খুব খেয়াল করে দেখুন,খুব ভালো করে দেখুন তার মুখমন্ডল,খুব ভালো করে দেখুন তার হাতে ধরে রাখা চশমা, তার চেহারায় ভয়ের লেশ মাত্র নাই,তার চেহারার আছে প্রতিজ্ঞা,তার চেহারায় আছে "মুক্তির আভা"
আমি এই ছবি দেখে নিজেকেই নিজে ধিক্কার দিয়েছি,কেন আমি হতাশ হই।!!!
যে জাতির বুকে এমন বিপ্লবী আছে,সেই জাতির মুক্তি আর দুরে নয়,ইনশাআল্লাহ।
মুক্তি আসবেই। 

(ধন্যবাদ, আসিফ ভাইকে ছবিটি ইনবক্স করে নতুন ভাবে প্রেরনা দেয়ার জন্য)

.

যে জাতির বুকে এমন বিপ্লবী আছে,সেই জাতির মুক্তি আর দুরে নয়,ইনশাআল্লাহ।

মুক্তি আসবেই।

Elora Zaman

Posted by Nipunservices on August 31, 2014 at 1:15 PM Comments comments ()

 

বাংলাদেশ জামায়াত, ইসলামী থেকেও এদের বিরুদ্ধে কোনও শক্ত অবস্থান নিতে দেখা যায়নি।

.

"আপনাদের বিশ্বাস হয়, আমার স্ত্রী যে রাসুলের মেয়ে মা ফাতেমা? উনিই আমার স্ত্রী। আবার অনেকে স্বপ্নে আমাকে রাসুলের বেশে দেখেন। রাসুলের রওজা জিয়ারতে এই আমার রুপেই রাসুলকে দেখবেন আপনারা। মা ফাতেমা আমার মেয়েকে জড়ায়ে ধরে বলেছে, তোমার বাবার সাথে আমি আগেও ছিলাম, এখনো আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো।"

.

কথাগুলো বলেছেন আধ্যাত্মিক মহান সাধক আশেকে রাসুল হুজুরে কেবলা পীরে কামেল রাহনুমায়ে শরীয়ত তরিকদ যুগের ঈমাম আম্বিয়া কেরামায়ে সুফি সম্রাট মাদ্দে জিল্লুহুলাহি হযরত মাহবুব এ খোদা দেওয়ানবাগী। জন্ম ১৪ ই ডিস...েম্বর ১৯৪৯ ইংরেজী। জন্মস্থান ব্রাক্ষনবাড়ীয়া জেলার আশুগঞ্জ থানাধীন বাহাদুরপুর গ্রামে। ১৯৭১ সালে দেওয়ানবাগী মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন। সেনাবাহিনীর ১৫ নং বেঙ্গল রেজিমেন্টে ইমামতির চাকুরী নেয়। অবসর গ্রহনের পর নারায়নগঞ্জের দেওয়ানবাগ নামক স্থানে আস্তানা গঠন করেন এবং নিজেকে “সুফী সম্রাট” হিসেবে পরিচয় দিয়ে শোহরত লাভ করেন।

.

এই হল তেলতেলে চেহারার অধিকারী, নাদুস নুদুস খোদার খাসী লক্ষ লক্ষ ভক্ত আশেকান মুরিদানের অধিকারী দেওয়ানবাগীর পরিচয়। দেশের বেশিরভাগ মানুষ অশিক্ষিত। ইসলাম প্রিয় জনতার এই অশিক্ষার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে বিপথগামী করবার আরো কিছু নমুনা দেখুন তার।

.

- দেওয়ানবাগী স্বপ্নে দেখেন ঢাকা এবং ফরিদপুরের মধ্যবর্তী স্থানে এক বিশাল বাগানে ময়লার স্তূপের উপর বিবস্ত্র অবস্থায় নবীজীর প্রাণহীন দেহ পড়ে আছে। তাঁর বাম পায়ের হাঁটুতে আমার ডান হাত দিয়ে স্পর্শ করার সাথে সাথে দেহে প্রাণ ফিরে এল। তিনি জীবন লাভ করলেন।

.

- রাব্বুল আলামীন এসে ফেরেশতাদের একটা নির্দেশ দেন যে, আমার সম্মেলনে যত আশেকে রাসূল অংশগ্রহণ করেছেন সমস্ত আশেকে রাসূলদের বেহেশতে নিয়ে যাবার জন্য।

.

আরো অসংখ্য বয়ান আছে তার যা একজন মুস্লিম হিসেবে অ-মুদ্রনযোগ্য। আমার কথা হল, এই ভন্ড পীর এখনো এই দেশে কিভাবে লক্ষ লক্ষ মানুষকে গোমরাহির পথে নিয়ে যেতে সাহস পায়? সবচেয়ে অবাক করা বিষয়, প্রতিটি সরকারের আমলেই সে বিপুল পরিমান সিকিউরিটি পেয়ে এসেছে। কেউ তার টিকিটিও স্পর্শ করতে পারেনা। আপনি তার আস্তানায় যেতে হলে চার জায়গায় সিকিউরিটি চেক করাতে হবে। সর্বদা গান ম্যান এবং বডিগার্ড দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকেন তিনি। কাছে যেতে পারবেন না।

.

বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী থেকেও এদের বিরুদ্ধে কোনও শক্ত অবস্থান নিতে দেখা যায়নি। - কারন এরা ইসলাম প্রচার করার চেয়ে খালেদারে চুমু দিতে পারলে বেশী খুশী হয়। পাজামা ধরে মারো টান , চলে যাবে পাকিস্তান।

 

Ripon

Posted by Nipunservices on August 29, 2014 at 10:00 AM Comments comments ()

Photo: জিয়া ভালো অভিনয়  করতে জানত এবং কিভাবে মানুষ কে আকৃষ্ট করবে সেই ফর্মুলা খাল কাঁটা দিয়া শুরু করছিল।

বাংলাদেশের মানুষ খুব সহজ সরল - এটাকে রাজনীতিবিদরা সব সময় ব্যাবহার করে। খাল কাইটা দেশের পয়সা নষ্ট করছে জিয়া হুদা কামে।

.

জিয়া ভালো অভিনয় করতে জানত এবং কিভাবে মানুষ কে আকৃষ্ট করবে সেই ফর্মুলা খাল কাঁটা দিয়া শুরু করছিল।

.

বাংলাদেশের মানুষ খুব সহজ সরল - এটাকে রাজনীতিবিদরা সব সময় ব্যাবহার করে। খাল কাইটা দেশের পয়সা নষ্ট করছে জিয়া হুদা কামে।

Abu Sayeed Ahamed

Posted by Nipunservices on July 3, 2014 at 11:30 AM Comments comments ()

ঘাতকের চাইতে বিশ্বাসঘাতক ভয়ংকর।

মৃত্যুর চাইতে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা অসহ্য।

 

Sabbir Ahmed

Posted by Nipunservices on June 30, 2014 at 11:40 AM Comments comments ()

 

সরকারের প্রশ্রয়ে ব্যবসায়ীরা মুনাফা লোটেন

.

সরকারের প্রশ্রয়েই ব্যবসায়ীরা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে মুনাফা লোটেন, শাসক দলগুলো সেই মুনাফার ভাগ পায়। সাধারণ মানুষ এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে শক্তিশালী গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

 


Oops! This site has expired.

If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.