|
![]() |
.
ভবিষ্যতে গ্রামাঞ্চল জ্বলবে সৌরবিদ্যুৎ দিয়ে । সবুজ বাংলা সবুজই থাকবে।
।
প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর রাতের আঁধার আলো ঝলমলে করে তুলছে সৌরবিদ্যুৎ। ইতিমধ্যে প্রায় ৩৫ লাখ বাড়ি সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের (সোলার হোম সিস্টেম) আওতায় এসেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ১৫০ মেগাওয়াট। এই বিদ্যুৎ প্রায় দুই কোটি মানুষের জীবনে বিরাট পরিবর্তন এনেছে।
এখন প্রতি মাসে প্রায় ৬৫ হাজার বাড়িতে নতুন করে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল স্থাপিত হচ্ছে। এটি পৃথিবীর দ্রুততম ও সফলতম সৌরবিদ্যুৎ কর্মসূচি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে দাতাগোষ্ঠী ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে। নতুন লক্ষ্য হচ্ছে, ২০১৭ সালের মধ্যে ৬০ লাখ বাড়ি সৌরবিদ্যুৎ-সুবিধার আওতায় আনা।
।
বাড়িভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ-ব্যবস্থা স্থাপনের কার্যক্রম সরকারিভাবে শুরু হয় ২০০৩ সালে। তখন লক্ষ্য ছিল, পাঁচ বছরের মধ্যে ৫০ হাজার বাড়িকে সৌরবিদ্যুতের আওতায় আনা। কিন্তু পাঁচ বছর লাগেনি, তিন বছরেই সে লক্ষ্য অর্জিত হয়। এর অন্যতম কারণ, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারে গ্রামাঞ্চলের মানুষের বিপুল আগ্রহ।
।
সৌরবিদ্যুৎ প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের জীবনে বিরাট পরিবর্তন এনেছে। সৌরবিদ্যুতের আলোয় পড়াশোনা, টেলিভিশন দেখা ও বাজারে অনেক রাত পর্যন্ত কেনাবেচা চলছে। সেচযন্ত্র চালাতেও সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০০টি নলকূপ সৌরবিদ্যুৎ দিয়ে চালানো হচ্ছে। দ্বীপাঞ্চল সন্দ্বীপসহ ৫০টি স্থানে ক্ষুদ্র গ্রিড তৈরি করে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে। দেশে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল তৈরির কারখানা স্থাপিত হয়েছে নয়টি।
।
সংযোগ দেওয়ার প্রক্রিয়া: ইডকলের অংশীদার সংগঠনগুলো গ্রাহকের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী সৌরবিদ্যুতের প্যানেল স্থাপন করে। শুরুতে গ্রাহককে মোট দামের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নগদ পরিশোধ করতে হয়। এরপর সমান মাসিক কিস্তিতে তিন বছরে অবশিষ্ট দাম পরিশোধ করতে হয় সামান্য সুদসহ। তিন বছর পর গ্রাহক বিদ্যুৎ-ব্যবস্থাটির (সিস্টেম) মালিকানা স্বত্ব পান।
|
![]() |
যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী মাছির বংশগতি (জিনোম সিকোয়েন্স) লিপিবদ্ধ করেছেন। এসব মাছি কমপক্ষে ১০০ ধরনের রোগের জীবাণু বহন করে। এসবের মধ্যে রয়েছে অন্ধত্বের জন্য দায়ী জীবাণুও। সাধারণ মাছির বংশগতির সঙ্গে ফ্রুট ফ্লাই নামের এক বিশেষ ধরনের মাছির বংশগতির তুলনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। উদ্দেশ্য একটাই। রোগ ছড়ানো সাধারণ মাছিগুলোর বিশেষত্ব খুঁজে বের করা। এসব মাছি বিভিন্ন জীবাণু বহন করলেও নিজে সেগুলোতে আক্রান্ত হয় না। মাছির এই বিশেষ গুণটিই বিজ্ঞানীদের মূল আকর্ষণ। এ ছাড়া মাছি কী করে নিজের মল হাওয়া করে ফেলে সেটি নিয়েও বিজ্ঞানীদের আগ্রহের কমতি নেই। মাছির এই কৌশলটি শিখে নিতে পারলে হয়ত মানুষের মলমূত্র ব্যবস্থাপনাতেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে। সব মিলিয়ে মাছির দ্বারা ছড়ানো রোগ থেকে রেহাই পেতে মাছিকেই আঁকড়ে ধরেছেন বিজ্ঞানীরা।
|
![]() |
.
'বাংলার আইনস্টাইন কৃষক কেনু মিয়া'
.
‘লোকটা দেখতে পুরোপুরি আইনস্টাইনের মতো। আইনস্টাইনের মাথাভর্তি ঝাঁকড়া চুল ছিল, তবে উনার মাথায় সবুজ পাগড়ি। আইনস্টাইনের মুখে দাঁড়ি ছিল না, কিন্তু উনার আছে।’ সকৌতুকে কথাগুলো বলছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। বাংলার এই আইনস্টাইন ৮২ বছর বয়সী কেনু মিয়া। তিনি পেশায় একজন কৃষক। যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করার কারণে কেনু মিস্ত্রি নামে সমধিক পরিচিত।
.
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ মিলনায়তনে উদ্ভাবন মেলার আয়োজন করা হয়। দুই দিনব্যাপী মেলার উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। ডিআইইউ ও জনবিজ্ঞান ফাউন্ডেশন যৌথভাবে মেলাটির আয়োজন করেছে। এই মেলায় ২৯ জন লোকজ বিজ্ঞানীর উদ্ভাবনসামগ্রী স্থান পেয়েছে। কৃষক কেনু মিয়া তাঁদেরই একজন।
.
মেলা প্রাঙ্গণে কথা হয় কেনু মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, কৃষি জমিতে অল্প সময়ে অধিক কাজ করার জন্য তিনি প্রতিনিয়ত ভাবতেন। ভাবনা থেকেই ১৯৭২ সালে প্রথম উদ্ভাবন করেন লোহার পাতে নিড়ানি যন্ত্র ‘সেনি উইডার’। এরপর একে একে উদ্ভাবন করেন ৪০টির বেশি কৃষিযন্ত্র। ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুরের রুকনকান্দা গ্রামের কেনু মিয়ার স্কুল-কলেজের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই। তবুও তিনি হয়ে উঠেছেন কৃষকবান্ধব যন্ত্রপাতির কারিগর। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি জাদুঘরে তাঁর উদ্ভাবন করা সব যন্ত্র স্থান পেয়েছে। এগুলোর মধ্যে ধান মাড়াইয়ের আধুনিক যন্ত্র, সহজে মাটি খননের আগর যন্ত্র, গোল আলুর বীজ বপন যন্ত্র, নির্দিষ্ট দূরত্বে শস্যবীজ বপন যন্ত্র, সবজিবীজ বপন যন্ত্র, গুটিসার প্রয়োগ যন্ত্র, আঁচড় যন্ত্র, পানি সেচের হাতাকুন্দা অন্যতম।
.
কেনু মিয়া আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার বয়স হয়েছে। এখন আর আগের মতো খাটতে পারি না। তবুও আরো নতুন নতুন যন্ত্র উদ্ভাবনের কথা সারা দিন ভাবতে থাকি। এভাবে দিন কেটে যাচ্ছে। আমার শুধু একটাই চাওয়া- আমার উদ্ভাবন করা যন্ত্র যেন দেশের কৃষকদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।’
|
![]() |
বিদ্যুতের বিকল্প:
বৈদ্যুতিক ও জ্বালানি চাহিদা মেটাতে পারে বায়োগ্যাস। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে নিজের প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে সরবরাহ করে আয় করা যায়।
.
বায়োগ্যাস এক ধরনের প্রাকৃতিক গ্যাস, যা আমাদের চারপাশের আবর্জনা, বিষ্ঠা, প্রাণীর মলমূত্র, গোবর দিয়ে উৎপাদন করতে পারি। এই গ্যাস আমাদের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চাহিদা মেটাবে। বাণিজ্যিকভাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করে বাসাবাড়িতে সংযোগ দিয়ে প্রচুর আয় করা সম্ভব। ইট, সিমেন্ট ও বালু দিয়ে এই প্লান্ট তৈরি করা হয় এবং এর স্থায়িত্ব ৩০ বছরেরও বেশি। এই চেম্বারে গ্যাস তৈরির জন্য গোবর, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠার সঙ্গে পানি মিশিয়ে কমপক্ষে ১৫ দিন জমা করতে হয়। এই চেম্বারের সঙ্গে পাইপ যুক্ত করে তার মাথায় মিটার ও ছাঁকনি বসাতে হয়। তারপর সংযোগ দেওয়ার জন্য লাইন টেনে নিতে হয়। রান্নার কাজে এ গ্যাস ব্যবহার করতে চাইলে মিটারে গ্যাস জমা হওয়ার সিগন্যাল এলে চুলা জ্বালাতে হয়। গ্রামগঞ্জে যেখানে বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি, সেখানে বায়োগ্যাস প্লান্টের ব্যবসার অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
.
শুরুর প্রক্রিয়া
.
বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনের জন্য নিজস্ব জমি থাকতে হবে। বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের 'ফিক্সড ডোম' প্রযুক্তির সাহায্যে বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করতে পারে। এই প্লান্ট মাটির নিচে থাকে। ফলে জায়গার কোনো অপচয় হয় না। ইট-সিমেন্ট-বালুর পরিবর্তে হালকা বহনযোগ্য গ্লাস ফাইবারের স্থির ডোম মডেল উদ্ভাবন করেছেন বিসিএসআইআরের বিজ্ঞানীরা। এটি সহজে স্থাপনযোগ্য, সাশ্রয়ী, জায়গা লাগে কম। বাণিজ্যিকভাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট চালু করতে চাইলে বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকেও কারিগরি সহায়তা নিতে পারেন। বগুড়ার মাসুদ বায়োগ্যাস কনসালট্যান্ট ফার্ম এমন একটি প্রতিষ্ঠান। বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনের বিষয়ে যাবতীয় পরামর্শ ও সহায়তা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
.
গ্রাহক কারা
.
জ্বালানি সংকটের কারণে মানুষ এখন বিকল্প জ্বালানি হিসেবে ব্যায়ো প্লান্ট থেকে সংযোগ নিচ্ছে। গ্রাম এলাকায় প্লান্ট বসিয়ে বাড়ি বাড়ি সংযোগ দিয়ে রোজগার করা সম্ভব।
.
শাহজাদপুরের বাঘাবাড়ীর রাউতারা গ্রামে 'মিসেস এলিজা খান মডেল গো-খামার ও বায়োগ্যাস প্লান্ট' থেকে আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে উৎপন্ন হচ্ছে বায়োগ্যাস। উৎপন্ন বায়োগ্যাস কাজে লাগিয়ে পাঁচ হাজার ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। উৎপাদিত বিদ্যুৎ বহুমুখী কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
.
চট্টগ্রামের পটিয়ার হাইদগাঁওয়ে দুই ভাই জসিম ও সেলিম নিজেদের পোলট্রি ফার্মের বিষ্ঠা দিয়ে বিশাল বায়োগ্যাস প্লান্ট গড়ে তুলেছেন। প্লান্টের গ্যাস ব্যবহারকারী হাসিনা আকতার জানান, প্রাকৃতিক গ্যাসের চেয়ে এই গ্যাসের চাপ একটু কম। তবু স্বাভাবিকভাবে রান্নার কাজ করা যাচ্ছে। জ্বালানি কাঠের পরিবর্তে বায়োগ্যাস ব্যবহারের ফলে অনেক টাকাও সাশ্রয় হচ্ছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন বলেন, 'জসিম ও সেলিমের বায়োগ্যাস প্লান্ট পাড়ার চেহারাই পাল্টে দিয়েছে। এখানে কোনো লোডশেডিং নেই। সারাক্ষণ বাতি জ্বলে। নির্বিঘ্নে চলে রান্নাবান্নার কাজও।'
.
নীলফামারীর ডিমলা এলাকায় বায়োগ্যাসকে সিএনজিতে রূপান্তরিত করেছেন স্থানীয় যুবক আবু সুফিয়ান। তিনি বলেন, 'আমার প্লান্ট থেকে স্থানীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি চাহিদা পূরণ করার পর বায়োগ্যাসকে সিএনজিতে রূপান্তরিত করে বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাড়ায় চালাচ্ছি।'
.
বিনিয়োগ
.
বাণিজ্যিকভাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট করতে চাইলে দুই থেকে পাঁচ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। তবে বড় আকারে শুরু করতে চাইলে বিনিয়োগের পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে। পটিয়ার জসিম ও সেলিম জানান, 'আমরা দুটি প্লান্টে ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলাম। তবে এর চেয়ে অনেক কম খরচেও প্লান্ট করা সম্ভব। রংপুর-দিনাজপুর রিহ্যাবিলিটেশন সার্ভিস (আরডিআরএস নামে একটি সংস্থাও অল্প খরচে বায়োগ্যাস প্লান্টের বিষয়ে সহায়তা দেয়।'
.
পাওয়া যাবে ব্যাংক ঋণ
.
বায়োগ্যাস প্লান্ট পরিবেশবান্ধব। তাই সরকার এ প্রকল্পে সহায়তা করে থাকে। বিভিন্ন এনজিও ও বিদেশি সংস্থাও আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়ে থাকে। পটিয়ার হাইদগাঁওয়ের সেলিম ও জসিম ভাইদ্বয় জানান, শর্ত সাপেক্ষে বিভিন্ন ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে। পূবালী ব্যাংক পটিয়া শাখা থেকে ২০ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে তাঁরা দুটি প্রকল্প শুরু করে।
.
সফল ব্যবসায়ীর পরামর্শ
.
ভারতের আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করার পর পরই আবু সুফিয়ান নীলফামারীতে স্থাপন করেন বায়োগ্যাস প্লান্ট। তিনি জানান, 'প্রাথমিকভাবে নিজেদের চাহিদা মেটাতে প্লান্ট স্থাপন করলেও পরে বাণিজ্যিকভাবে বায়োগ্যাস উৎপাদন শুরু করি। এটা এলাকায় ব্যাপক সাড়া ফেলে।' তাঁর পরামর্শ, 'বাণিজ্যিকভাবে বায়োগ্যাস প্লান্ট করতে চাইলে অর্থনৈতিক সামর্থ্যের পাশাপাশি একাগ্রতা ও ধৈর্য রাখতে হবে। আর প্রথমে বড় প্রকল্পে না যাওয়াই ভালো।'
.
আয় কেমন
.
প্লান্ট সঠিকভাবে চললে ও সংযোগ দেওয়ার পর ঠিকঠাক সেবা দিতে পারলে ভালো আয় করা সম্ভব। একবার সুনাম ছড়িয়ে পড়লে গ্রাহকের অভাব হবে না। যত বেশি গ্রাহক, লাভও তত বেশি। শুরুতে এ ব্যবসা থেকে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। ধীরে ধীরে বাড়বে লাভের পরিমাণ। সেলিম ও জসিম জানান, তাঁদের দুই প্লান্ট থেকে নিজেদের চাহিদা পূরণ করে মাসে আয় হচ্ছে ৫০ হাজার টাকা।
|
![]() |
“The function of education is to teach one to think intensively and to think critically. Intelligence plus character - that is the goal of true education.” ~Martin Luther King. Jr.
.
“All successful people men and women are big dreamers. They imagine what their future could be, ideal in every respect, and then they work every day toward their distant vision, that goal or purpose.” ~Brian Tracy
|
![]() |
চলে গেলেন মাউসের উদ্ভাবক ডগলাস অ্যাঙ্গেলবার্ট !!
..
কম্পিউটার মাউসের উদ্ভাবক ডগলাস অ্যাঙ্গেলবার্ট ২ জুলাই ৮৮ বছর বয়সে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যের কারণে মারা গেছেন। এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
অ্যাঙ্গেলবার্ট ১৯২৫ সালের ৩০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ওরিগন রাজ্যের পোর্টল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ওরিগন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি একজন রাডার টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করেন।
..
১৯৬৩ সালে কম্পিউটারের জন্য বিশ্বের প্রথম মাউসটি তৈরি করেন অ্যাঙ্গেলবার্ট।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.