|
![]() |
.
হেঃ...হেঃ...হেঃ
শিক্ষিত জাতির ঘর ভাড়া !!!
|
![]() |
একটা মানসিক হাসপাতালে একজন সাংবাদিক ডাক্তাররের কাছে জানতে চাইলেন, তারা কীভাবে মানসিক রোগী শনাক্ত করেন?
.
ডাক্তার: “আমরা প্রথমে একটা বাথটাব পানিতে পূর্ণ করে একটি চামচ, একটি মগ এবং একটি বালতি দিয়ে রোগীকে সেটা খালি করতে বলি”।
.
সাংবাদিকঃ “তাহলে একজন স্বাভাবিক মানুষ নিশ্চয়ই বালতি ব্যবহার করবে, কারণ এটা বড়?”
.
ডাক্তারঃ “না, স্বাভাবিক মানুষ প্লাগটা টান দিয়ে খুলে বাথটাব খালি করে দেবে, আপনি ৩৯ নম্বর বিছানায় যান, আপনার অন্যান্য পরীক্ষাগুলো করতে হবে”।
.
পাঠক, আপনিও কি বালতির কথা ভেবেছিলেন? তাহলে ৪০ নম্বর বিছানাটি আপনার জন্য ফাঁকা আছে।
|
![]() |
.
শিক্ষক - রফিক ! তোমার হাতে সর্বদা হারিকেন রাখ কেন?
রফিক– স্যার আপনি বলেছেন আমার ভবিষ্যৎ অন্ধকার ৷
তাই যখন অন্ধকার হয়ে যাবে, তখন আমি এর দ্বারায় দেখব ৷
|
![]() |
একবার গোলাম আযম গেছিলো এক অস্ট্রেলিয়ান বিচে। গিয়ে দেখে মেয়েরা বিকিনি পড়ে শুয়ে আছে সূর্যের দিকে মুখ করে। দেখে তো আযম সাহেবের মাথা নস্ট। তবু ভাবলো বিচের বোধহয় এটাই নিয়ম। সে তার পাঞ্জাবী পাজামা খুলে নাংগু হয়ে শুয়ে পড়লো ( বলাই বাহুল্য, উনি ৭১ থেকে অন্তর্বাস পড়া ছেড়ে দিয়েছেন ;)) এটা দেখে কয়েক মেয়ে বলল ওয়াও। আর আযম সাথে সাথে বললেন ওয়াও না ওয়াও না। আলিফ
.
সেই আলিফ খেজুর ওরফে খানকির পোলায়ে শুকরীপুত্র হযরত মাওলানা মাদারচোদ গোলামে পাকিস্তান আযম নাকি পটল তুলেছে।
|
![]() |
যারা বি,এন,পি'র কঠোর আন্দোলনের অপেক্ষায় আছেন,জোকসটা তাদের জন্য।
.
একদিন মফিজ এক রেস্টুরেন্টে গিয়ে বয়কে ডাকলো।
মফিজঃ এই, গরম কি আছে ?
বয়ঃ বিরানী, খিচুরি,তেহারি।
মফিজঃ আরো গরম কি আছে ?
বয়ঃ মোগলাই পরোটা, পুরি।
মফিজঃ আরো গরম কি আছে ?
বয়ঃ দুধ, চা,কফি।
মফিজঃ আরো গরম কি আছে ?
বয়ঃ (বিরক্ত হয়ে) আছে চুলার জ্বলন্ত কয়লা।
মফিজঃ যা এক প্লেট নিয়া আয়।
বয়ঃ কেনো? কি করবেন ?
মফিজঃ বিড়ি জ্বালামু ।
|
![]() |
ফুটা না খুইজা পাইলে আর বিয়া করার দরকার নাই। আপনে অক্ষম।
.
কম্পিউটার চালানোর কিছু বেসিক কোর্স আছে। এগুলা না জানলে কম্পিউটার নিয়া বার বার দোকানে দৌরানো লাগে। খুবই পেইনফুল একটা জিনিষ। তাই আমি একটা অসাধারন কোর্স আবিস্কার করছি। আমি নিজে এই সিস্টেমে সুফল পাইতাছি দির্ঘদিন ধইরা। আপনেও টেরাই কইরা দেখতে পারেন।
..
১ প্রথমে কম্পিউটার অন করার জন্য ইউপিএস নামক একটা বাক্সের সুইচে টিপ দিতে হবে। যদি টেও টেও করা শুরু করে তাইলে তার হোগার কাছে থাকা তার ধইরা দুই তিনটা টান দিতে হবে। তাও যদি না হয় তাইলে মেইন সুইচ অন করতে হবে।
.
২ পায়ের বুইড়া আঙ্গুল দিয়া কম্পিউটারের স্টার্ট বাটনে আস্তে করে টিপে দিতে হবে। কাজ না হলে জোরে চাপ দিতে হবে। তাও না হলে কইস্যা একটা লাথ্থি মারতে হবে সিপিও এর পেট বরাবর। হারামজাদা এইবার চালু না হইয়া যাইবো কই।
.
৩ অন করার পরেই দেখলেন ডিসপ্লে আসে না। কোন সমস্যা নাই। আবার একটা লাথি মারেন সিপিইউর পেট বরাবর। দেখবেন ডিসপ্লে চইলা আসছে।
.
৪ এইবার শুরুতেই মাউসের কার্সর আসলো। আপনি মনের আনন্দে মাউসে ঘুরাইতেছেন। আপনার হাতের মাউস ঠিকই ঘুরতাছে মাগার কার্সর ঘুরতাছে না। সমাধান হইতাছে মাউসটারে ঠাশ ঠাশ কইরা কয়েকটা বারি দেন প্যাডের উপরে। ঠিক হইয়া যাবে।
.
৫ সিডি রমে সিডি ঢুকানোর পরে আইটকা গেল। কিছুতেই আর বাইর হয় না। প্রথেমে দুইটা থাবর দেন। কাম না হইলে লাথ্থি। তার পরেও কাম না হইলে একটা সুই আইনা সিডি রমের সামনের ফুটা খুইজা বাইর কইরা হান্দাইয়া দেন। ফুটা না খুইজা পাইলে আর বিয়া করার দরকার নাই। আপনে অক্ষম।
.
৬ শুরু করলেন টাইপ করা কিন্তু কিছুতেই স্পেস কাজ করতেছে না। সাথে আবার ডি এর কি খুইলা গেছে। কোন সমস্যা নাই। রান্না ঘর থেইকা একটা চার চামচ নিয়া আসেন। এখন ডি চাপেন চামচ দিয়া আর স্পেসে এমন জোরে বারি মারেন যে পাশের বাড়ির বারিওয়ালা হার্টএটাক করে।
.
৭ পেনড্রাইভ হান্দাইতে গেলে বার বার কম্পিউটারের পুটকির কাছে যাওয়া লাগে?? নো প্রবলেম। কম্পিউটারের উপুর কইরা পুটকিটা উপরে দিয়া রাখেন। এবার যখন দরকার পকাত কইরা পেনড্রাইভ হান্দাইয়া দেন। আপনে তার পাছার কাছে যাবেন কেন তার পাছা আপনার কাছে আসবে
.
৮ সিনেমা দেখা শেষ। এখন আর কিছুতেই উইঠা সাটডাউন করতে মনে চাইতাছে না। তাইলে পায়ের আঙুল দিয়া ইউপিএসএর সুইচে টিপ্যা দেন। কাম শেষ।
.
বিদ্র: লাথির জোর আপনার শরিরের জোরের সাথে সমানুপাতিক এবং পায়ের হাড্ডির শক্ততার সাথে ব্যাস্তানুপাতিক হবে। পা ভাইঙ্গা গেলে লেখক দায়ি নহে। আর এই কোর্স সম্পুর্ন ফ্রি যদি কেউ টেকাটুকা চায় তারে ওই লাথ্থি গুলা ট্রান্সফাস কইরা দিয়েন।
|
![]() |
যদি তাঁদের মুঠো ফোনও হ্যাক হতো !
দেশের রাজনীতিবিদ’দের মুঠোফোন হ্যাক হলে কি কি পাওয়া যেত-
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদঃ
প্রচুর পিডিএফ বই পাওয়া যেত। বইগুলো হতো-. .. ‘মেয়েদের মন জয় করার ১০১টি উপায়’, ‘তারুণ্যের গোপন রহস্য’,
‘ডিগবাজি দেওয়ার নিয়মকানুন’ ইত্যাদি।
আরও পাওয়া যেত-
সুন্দরী তরুণীদের অসংখ্য ছবি, মুঠোফোন নম্বর ও খুদে বার্তা। এছাড়াও পাওয়া যেত- কিছু গুরুত্বপূর্ণ হিডেন ফোল্ডারেরও খোঁজ।
.
শামীম ওসমানঃ
পাওয়া যেত- প্রচুর মারদাঙ্গা ঘরানার গেমস, ভিডিও গ্যালারিতে পাওয়া যেত- ‘দ্য গডফাদার’ ছবির সবগুলো পর্ব।
এ ছাড়াও পিডিএফ বইও পাওয়া যেত যেগুলো- ‘যেভাবে টক শোতে কথা বলবেন’, ‘অভিশপ্ত খুনি’, ‘সাত খুন মাফ’ ইত্যাদি।
.
সৈয়দ মহসিন আলীঃ
সমাজকল্যাণমন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলীর মুঠোফোন স্লিপ মুডে থাকত। নোটসে পাওয়া যেত-
‘কুম্ভকর্ণের ডাইরি’ শিরোনামে তাঁর দিনলিপি। পিডিএফ বইয়ের মধ্যে থাকত- ‘সাংবাদিকতার এপিঠ-ওপিঠ’,
‘ধূমপান কিংবা ঘুমপান’,অথবা ‘ভালো ঘুমের উপায়’ ইত্যাদি।
.
তারেক রহমানঃ
মুঠোফোন হ্যাক হলে প্রচুর গেমস পাওয়া যেত, থাকত- ‘খাম্বা রাদস’,‘আওয়ামী বার্ডস’,‘ড্রিম ক্র্যাশ’ ও ‘গায়েবওয়ে সার্ফর’।
এছাড়াও পাওয়া যেত- কিছু গুরুত্বপূর্ণ পিডিএফ বই, সে গুলোর মধ্যে- ‘মাগো’, ‘দেশে ফিরতে চাই’, ‘চেয়ারটা আমার রইল না’ উল্লেখযোগ্য।
লেখাঃ
কাসাফাদ্দউজা নোমান।
|
![]() |
এরশাদ, অপু উকিল, শেখ হাসিনা আর মৃনাল কান্তি দাস একসাথে বসে রাজনৈতিক আলোচনা করছিলো। হঠাত করে কারেন্ট চলে গেল। তারপরপরেই ওরা প্রথমে একটা চুমু তার সাথে সাথে একটা থাপ্পড়ের আওয়াজ শুনতে পেল।
.
একটু পরেই কারেন্ট চলে আসলো। কেউ কোন কথা বলছে না, খালি এরশাদ বিমর্ষ মুখে তার গালটা ধরে হাতাচ্ছেন। ওখানটা লাল হয়ে আছে। বোঝা গেল চড়টা কাকে মারা হয়েছে। কিন্তু মেরেছেটা কে?
..
..
হাসিনা ভাবছেঃ এরশাদ হারামজাদা নিশ্চয়ই অপু উকিলকে চুমো খেতে যেয়ে চড় খেয়েছে ! নাহ, এই বয়সেও লুইচ্চাটা শোধরালো না !!
.
অপু উকিল ভাবছেঃ এরশাদ চাচু বোধহয় আমাকে চুমো খেতে গিয়ে ভুলে হাসু ম্যাডামকে চুমো খেয়ে ফেলেছে.… আর তাই হাসু ম্যাডাম দিয়েছে খবিশটাকে একটা থাপ্পড় !! উচিত শিক্ষা হইছে!!!
.
এরশাদ ভাবছেঃ মৃনাল শালা মনে হয় অপুকে চুমো দিসে!! আর শালী কিনা অন্ধকারে থাপ্পড় মেরেছে আমাকে !!! নাহ, দেশে আসলেই ন্যায় বিচার বলতে কিসু নেই!!
.
আর মৃনাল ভাবছেঃ ইশ, আরেকবার যদি কারেন্ট যেত ! আবার চুমার শব্দ কইরা হালার পুতেরে কষায়া আরেকটা চড় মারতাম !! হালায় আমার "পাখির" লগে লুতুপুতু করে !!!
|
![]() |
.
বিমান বালার ভূমিকায় হাসিনা!!!!
< কেমন আছেন?
• ভালো নেই!
< কেন, কোনো সমস্যা?
• জ্বী আমার একটা জিনিস লাগবে!
< কি লাগবে?
• একটা প্যারাস্যুট!
< কেন প্যারাসুট দিয়ে কি করবেন??
• লাফ দিবো, বিমান থেকে নেমে যাবো, পারলে আত্মহত্যা করবো তবু আপনার সাথে একই বিমানে করে দেশে যাবো না!!!
|
![]() |
শফিক সাহেব একজন কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর। একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা গাড়ি। পাশের গাড়ির ড্রাইভার জানালা দিয়ে মাথা বের করে বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি টেলিফোন আছে?’ শফিক সাহেব বললেন, ‘নিশ্চয়ই’। ড্রাইভার: হু। আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স মেশিন আছে। শফিক: আছে। ড্রাইভার: আমার গাড়িতেও আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির পেছনে কি বিছানা আছে, আয়েস করে ঘুমানোর মতো? শফিক: না তো! ড্রাইভার: আমার গাড়িতে আছে। শফিক সাহেবের আঁতে ঘা লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড় গাড়িতে বিছানা আছে, আর তাঁর গাড়িতে নেই! এ হতে পারে না।
.
দোকানে গিয়ে তিনি তাঁর গাড়ির পেছনে একটা সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে নিলেন। এবার এক হাত দেখে নেওয়া যাবে সেই পাগলা ড্রাইভারকে। একদিন শফিক দেখলেন, রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে কিছু দেখা যাচ্ছে না। শফিক জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া নেই। বেশ কয়েকবার টোকা দেওয়ার পর জানালা খুললেন সেই ড্রাইভার। লোকটার গায়ে একটা তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’ শফিক: দেখো, আমার গাড়িতে কি সুন্দর শোয়ার ব্যবস্থা করেছি। ড্রাইভার: ধুত! তোমার এই ফালতু কথা শোনার জন্য আমাকে গোসলখানা থেকে বের হতে হলো!
|
![]() |
একবার এক বিজ্ঞ ব্যক্তি তাহার শিষ্যদের বলিলেন, এই নাও কাঁচামরিচ। একটা বিড়ালের দিকে আঙ্গুল দেখাইয়া বলিলেন, বিড়ালটিকে কাঁচা মরিচ খাওয়াইতে হইবে।
.
প্রথম শিষ্য বিড়ালকে ধরিয়া তাহার মুখে কাঁচা মরিচ ঠেসিয়া দিতে লাগিল। সে ব্যর্থ হইলো, বিড়ালের নখের আঘাতে কিছু আহতও হইলো।
.
পরের শিষ্য এক বাটি দুধ আনিয়া তাহাতে মরিচ মিশাইয়া দিল। বিড়াল আসিয়া গন্ধ শুঁকিয়া চলিয়া গেল।
এইভাবে প্রত্যেকেই চেষ্টা করিয়া ব্যর্থ হইলো।
.
শেষে বিজ্ঞ ব্যক্তি বলিলেন, আমাকে দাও।
তিনি একটি মরিচ নিয়া বিড়ালের পশ্চাৎদেশে ঘষিয়া দিলেন।
.
সকলে অবাক হইয়া দেখিল, বিড়াল নিজের পশ্চাৎদেশের মরিচ স্বেচ্ছায় চাটিয়া খাইতেছে।
«««........................»»»
পাকিস্তানীরা আমাদের জোর করিয়া উর্দু খাওয়াইতে চাহিয়াছিল। ব্যর্থ হইয়াছে।
ভারতীয়রা আমাদের পশ্চাৎদেশে হিন্দি ডলিয়া দিয়াছে। জ্বলিতেছে বটে, কিন্তু আনন্দে নাচিতেও হইতেছে।
|
![]() |
পুরুষদের প্রশ্রাব চার্জ ৩ টাকা আর মহিলাদে প্রশ্রাব চার্জ ৫ টাকা!
কেনো এই ২ টাকার বৈষম্য?
জাতি জানতে চায়॥
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.