|
![]() |
.
·
ফুট ওভার পাস ব্যবহারে এখন চাপ অনেক বেড়ে গেছে, এটি পথচারীদের মধ্যে জরিমানার ভয় অথবা সচেতনতা বৃদ্ধি সে যাই হোক, রাস্তা পারাপারে পথচারীদের ফুট ওভার পাস ব্যবহার নিশ্চিত করাই মূল কথা!
.
এক্ষেত্রে নানা বয়সী পথচারী এবং ফুট ওভার পাস ব্যবহার স্বাচ্ছন্দ্যময় করার জন্য ব্যস্ততম ফুট ওভার পাসগুলোতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চলন্ত সিড়ি প্রবর্তন করার জন্য আমি প্রস্তাব ও জড়ালো সুপারিশ পেশ করছি!
.
অসংখ্য বিপণি বিতান বা শপিংমলে সম্প্রতি চলন্ত সিড়ি ব্যাপক ব্যবহৃত হলে ব্যস্ততম ফুট ওভার পাস গুলোতে কেবলমাত্র পিক আওয়ারে চলন্ত সিড়ি চালু রাখা কেন সম্ভব নয়? একটি পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে চলন্ত সিড়ি চালু করার বিষয়টি ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ও ডিজিটাল সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি!
.
আশা করি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পদার্পণ করার অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রস্তাবটি সরকার গুরুত্নসহকারে বিবেচনা করে দেখবে!
|
![]() |
দেশে হচ্ছে টা কি ! কী সব অসম্ভব রকমের কান্ড কারখানা হচ্ছে লতিফ সিদ্দিকীকে নিয়ে । সভ্যতাহীন একটি বর্বর সমাজে পরিনত হয়েছে গোটা দেশটা ! এ দেশ থেকে মানুষ গুলো সব কোথায় গেলো !! মুক্ত চিন্তার , মুক্ত বিবেকের মানুষ কি নেই !!! একজন মানুষের উপর কী সাংঘাতিক রকমের প্রতিহিংসা থাকলে এমনটি ঘটতে পারে ভেবে শিউরে উঠছি । ধর্ম ভাল কি মন্দ তা নিয়ে তিনি কিছুই বলেননি। যতদুর জানি, ধর্ম পালনের খাতিরে একটি গরীব দেশের মধ্যবিত্ত জনগনের একটি বিশাল অঙ্কের অর্থব্যায়ে হজ্ব পালনের উনি ব্যেক্তিগত ভাবে বিরোধী সে কথাই বলেছিলেন ।
.
শ্রদ্ধা জানিয়েই বলছি, বাক স্বাধীনতা যদি বাংলাদেশের প্রধান্মন্ত্রী বা বিরোধী দলীয় নেত্রী চর্চা করতে পারেন তবে অন্যদের বেলায় তা থাকবে না কেনো ! আর ধর্মের ধ্বজাধারী ভন্ডরা তো মহা মুনাফেক। তারা সব কিছুকেই তাদের নিজেদের সুবিধা মত অর্থ করে নেয়, কিন্তু ধর্মের নামে উস্কানী দিয়ে হিন্দু মন্দিরে আগুন দিলে , বাড়ীঘর জ্বালাও পোড়াও, খুন , রাহাজানি করলে, আর হিন্দু নারী কে অবমাননা করলে তাদের সাথে সাথে দেশ বা রাষ্ট্রের কিছুই আসে যায় না । এসব ভয়ংকর কাজের কোন বিচার হয় না । আইন তখন তাদের ক্ষেত্রে কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে ফেলে। অথচ লতিফ সিদ্দিকীর বাক স্বাধীনতা, কেড়ে নিয়ে তাঁকে অবমাননার একশেষ করা হচ্ছে। ধিক্কার জানাই এই অবিবেচনাকে।
.
শুনেছি তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মহা অভিযোগ রয়েছে। তাতে তাঁর বিচার হওয়া খুবই জরুরী। দেশের আনাচে কানাচে বিরোধী দলে এবং ক্ষমতাশীন দলে উচু থেকে নীচু পর্যন্ত প্রতিটি দুর্নীতিবাজের বিচার ও কঠিন শাস্তি হতে হবে। জনগনের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার সমুচিত শাস্তিই হবে সভ্যতার সাক্ষর। সম্ভবত জনগনই ভালো জানে দেশের কোন কোন নেতা নেত্রী ও তাদের সন্তানদের দুর্নীতির পরিমাপ কতটা আকাশচুম্বী ।
.
বাংলাদেশের মত একটি সম্ভাবনাময় দেশ, দিনে দিনে সভ্যতার আলো থেকে সরে গিয়ে উদ্ভ্রান্ত সেই আদিম যুগে প্রবেশ করছে একথা মেনে নেয়া যায় না । কিছুতেই না ।।
|
![]() |
ক্ষমতাসীন ছাত্র-সংগঠন মনে করে ক্যাম্পাস তাদের, কারন প্রশাসন তাদের।
।
ছাত্রলীগ নামধারী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের বেপরোয়া তা-বে দেশের শিক্ষাঙ্গন আবারো অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। টেন্ডারবাজি, হলের সিট দখল, আধিপত্য বিস্তার এবং ভর্তিবাণিজ্যকে কেন্দ্র করে সংঘটিত সংঘাত-সংঘর্ষের জের ধরে ইতোমধ্যে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি;), বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রায় এক ডজন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। বাড়ছে প্রাণহানিসহ হতাহতের সংখ্যাও।
.
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উচ্চ বিদ্যাপীঠে চলমান সংঘাত যে কোনো মুহূর্তে ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে দীর্ঘ সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ দেশের সরকারি কলেজগুলোর একটি বড় অংশ। স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি এবং জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই
সহ তিনটি গোয়েন্দা সংস্থা একই আশঙ্কা প্রকাশ করে পৃথক প্রতিবেদন দাখিল করেছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে এ ব্যাপারে প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে এই সংকট মোকাবেলার সুপারিশ রয়েছে।
.
গোয়েন্দা সূত্রগুলো দাবি করেছে, ছাত্রদলের বঞ্চিত ও বিদ্রোহী গ্রুপ কৌশলে ছাত্রলীগের সঙ্গে মিশে ক্যাম্পাস পরিস্থিতি আরও বেশী উত্তপ্ত করার চেষ্টা করছে। তাদের ফ্রন্টলাইনে রেখে ছাত্রলীগের বঞ্চিত ক্যাডাররা ক্যাম্পাসে নিজেদের জায়গা করে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। এ নিয়ে ক্যাম্পাস ক্যাডারওয়ার্ল্ডে চলছে বড় ধরনের সংঘর্ষের প্রস্তুতি।
.
একজন প্রবীণ রাজনীতিক বিশ্লেষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বর্তমান সরকারের অন্যতম কলঙ্ক হলো ছাত্রলীগ। তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের কারণে সারাদেশের শিক্ষাঙ্গনে এখন এক ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে। অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। ছাত্রলীগ তাদের মূল আদর্শ থেকে সরে গেছে। তারা শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার পরিবেশ উন্নত না করে বরং তা বিনষ্ট করেছে।
|
![]() |
কামারুজ্জামান এখন আওয়ামিলীগের ট্রাম কার্ড
।
বিজয় দিবসের পরেই কঠোর আন্দোলনে যেতে চায় বিএনপি। কারণ যত দেরি হবে ততই সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে বলে তাদের ধারণা। কিন্তু বিএনপির প্রধান মিত্র জামায়াত এখনই সরকারবিরোধী আন্দোলনে নামতে নারাজ। তাদের দাবি তাদের কাছে তথ্য আছে, সরকারবিরোধী কঠোর আন্দোলন শুরু হলেই ইস্যুটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ফাঁসির দ-প্রাপ্ত আসামি দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের মৃত্যুদ- কার্যকর করবে
.
বিএনপি আর দেরি করতে চায় না। বিএনপি আন্দোলনের জন্য প্রায় প্রস্তুত্। ঢাকা মহানগর কমিটি গঠনও প্রায় শেষ। এ ছাড়া দেশের মানুষের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলও চায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এখনই আন্দোলনে যাক বিএনপি। এর প্রমাণ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এখনো ৫ জানুয়ারি ওই নির্বাচনকে স্বীকৃতি দেয়নি। আমেরিকা বলছে তারা তাদের আগের সিদ্ধান্তে অটল আছে। যুক্তরাজ্য বলেছে তারা বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে_ তারাও আগের অবস্থানে আছে।
.
জামায়াতের এক নেতা জানান, আগে সরকারবিরোধী আন্দোলনকে যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর আন্দোলন হিসেবে চালিয়ে দিয়ে সরকার ব্যাপকভাবে সফল হয়েছিল। এবারো একই কৌশলে সরকার এগুবে। আর বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট আন্দোলন সফল করার মতো সাংগঠনিক অবস্থায় নেই এমন তথ্যও আছে তাদের কাছে। এজন্য এখন আন্দোলন করার পক্ষে নয় জামায়াত। যাতে শুধুই ক্ষতি হবে, লাভ কিছুই হবে না। তাই আন্দোলনের জন্য সাংগঠনিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেই আন্দোলনে যেতে হবে। আর এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়া ও আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করে যাবে জামায়াত।
.
জামায়াতের এক নেতা জানান, উভয় সঙ্কটে পড়েছে জামায়াত। আর এর জন্য দায়ী বিএনপি। এর কারণ কেন তারা ৫ জানুয়ারির পরপরই আন্দোলন বন্ধ করে দিল। আবার কেনই বা তারা সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি না নিয়ে এখন একটা আন্দোলনের চেষ্টা করছে। অথচ জামায়াত নেতাদের এখন জীবন-মরণের প্রশ্ন।
.
হাসান মোল্লা
|
![]() |
.
রানী সরকার এবং বনশ্রীর মানবেতর অবস্থার কথা পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরে প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানান। প্রধানমন্ত্রী এ সময় অভিনেত্রী আমিরুনেসা খানম (রানি সরকার ) এবং একসময়ের চিত্রনায়িকা সাহিনা সিকদার (বনশ্রী ) প্রত্যেককে ২০ লাখ টাকা করে অর্থ অনুদান প্রদান করেন।
|
![]() |
.
জনাব ইমাম সাহেব, একটা প্রবাদ আছে হাতির দাত বের হয়ে গেলে আর ঢাকে না, আর মুখের কথা বের হয়ে গেলে আর ফেরত নেয়া যায় না। কোন কোন মহল বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ধুম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করছে এবং তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বলে এখন তিনি তাই মন্তব্য করছেন।
|
![]() |
.
কোনটা আসল কোনটা নকল - জনগন বুঝবে কিভাবে?
।
পুলিশ পরিচয়দানকারী একজন ব্যক্তি দুলাল রায় ও রাজন বিশ্বাসকে জিম্মি করে ৫ লক্ষ টাকা দাবী করে। অন্যথায় তাদেরকে ডাকাতির মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। অভিযোগ প্রাপ্তির পর খিলগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজ ভূইয়া এর নেতৃত্বে অন্যান্য অফিসার ও ফোর্স অভিযুক্তের ভাড়াটিয়া বাসায় অভিযান পরিচালনা করে জিম্মি দুলাল রায় ও রাজন বিশ্বাসদ্বয়কে উদ্ধার করে এবং পুলিশ পরিচয়দানকারী এম মাসুদকে আটক করে। এ সময় তার বাসায় তল্লাশি করে উপর্যুক্ত আলামত জব্দ করা হয়। জব্দকৃত ফ্রেমে বাঁধানো ছবি ৩টি তার বাসার দেয়ালে টাঙ্গানো অবস্থায় পাওয়া যায়। এর মধ্যে সহকারী পুলিশ কমিশনার এর নেমপ্লেটে কে এম রেজা, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেমপ্লেটে এম আর মাসুদ নাম লেখা আছে।
।
অফিসার ইনচার্জ খিলগাঁও থানা জানান যে, সে বিভিন্ন সময়ে এসি, সিনিয়র এএসপি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও পুলিশ সুপার পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি ও প্রতারণা করতো। অভিযুক্ত ভুয়া পুলিশ পরিচয়দানকারীর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির আরও কিছু অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেগুলো তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
|
![]() |
বিএনপির আন্দোলন কিছু সেমিনার আর সংবাদ সম্মেলনে হুংকার দেওয়া ছাড়া আর কিছুই না। বিএনপি জাতীয় পাটি মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।একজন সকালেরর কথা বিকালে ভুলে যায়,অন্যজন করব করতাছি করে করে ঘুমিয়ে যায়।
|
![]() |
জামাত-শিবির গেঁড়াকলে – বিএনপি রসাতলে
।
বিএনপিসহ দেশী-বিদেশী গোষ্ঠীর আশীর্বাদে বাইরে যতই হুঙ্কার দিক না কেন ইতিহাসে সবচেয়ে সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে পড়েছে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত উগ্রবাদী গোষ্ঠী জামায়াত-শিবির। আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের আদলে প্রতিষ্ঠিত হলেও জামায়াতীরা এবার অস্তিত্ব সঙ্কটের মুখে। নেতৃত্বে চলছে মহাসঙ্কট। যুদ্ধাপরাধসহ নানা অপকর্মের দায়ে শীর্ষ নেতারা কারান্তরীণ। গোলাম আযমসহ কয়েকজন নেতার মৃত্যুর সঙ্গে একের পর এক ফাঁসির রায়ে এ সঙ্কট ক্রমেই বাড়ছে। মামলায় প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় সারির অধিকাংশ নেতা দীর্ঘদিন কারাগারে আটক থাকায় চতুর্থ ও পঞ্চম স্তরের অনেকটা সাধারণ নেতাকর্মীরা দিচ্ছেন দলের নেতৃত্ব। যার ফলে কর্মসূচী দেয়া কিংবা অন্য কোন বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের সমন্বয়ও করতে পারছে না। নেতৃত্বের সঙ্কট এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে, কোন সিদ্ধান্তই এখন আর জামায়াত ঠিকভাবে নিতে পারছে না। আবার গোপন বৈঠক করে কর্মসূচীর সিদ্ধান্ত নিতে চাইলেও নেতারা জড়িয়ে পড়ছেন মতবিরোধে। প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কোন পথে যাচ্ছে জামায়াত?
।
নিবন্ধর বাতিলের সঙ্গে সঙ্কট আরও ঘনিভূত হয়েছে দল হিসেবে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগে। শীঘ্রই বিল আকারে মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর সংসদে উত্থাপনের প্রস্তুতি রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের। জনরোষের ভয়ে দীর্ঘদিনের বন্ধু বিএনপিও সেভাবে সমর্থন করছে পাড়ছে জামায়াতকে, যা জামায়াতের চিন্তার আর এক কারণ। জানা গেছে, পশ্চিমাবিশ্বের কয়েকটি দেশ ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো জামায়াতের পাশে দাঁড়িয়েছে বরাবর। পাশে আছে তুরস্ক, পাকিস্তানসহ কয়েকটি দেশ। যুদ্ধাপরাধের বিচারবন্ধে এসব দেশের ক্রমাগত চাপের পরও আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। অব্যাহতভাবে হচ্ছে জামায়াতের অভিযুক্ত নেতাদের শাস্তিও। বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর চাপের মুখেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শক্ত অবস্থানের কারণে জামায়াতের বিদেশী-চাপ কৌশল কাজে লাগেনি। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরব আমিরাত সফরের পর সরকারের অবস্থান আরও কঠোর হয়ে ওঠেছে। সব মিলিয়ে বিদেশীবন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সহায়তায় কাজ না হওয়ায় ভেঙে পড়েছে জামায়াতের মনোবল।
।
সঙ্কটে পড়লেও মাঠ পর্যায়ে দল ত্যাগ করে চলে যাওয়া কিংবা দলের ঘোষণার পরেও মাঠে নামেনি এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি। এ অবস্থায় দলের ভবিষ্যত নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে হতাশা। সর্বশেষ তিন যুদ্ধাপরাধীর ফাসির রায়ের পর টানা কর্মসূচী চললেও হরতাল ডেকে লাপাত্তা অধিকাংশ জামায়াত-শিবির। আবার অনেক স্থানে নাশকতার চেষ্টা করলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শক্ত অবস্থানে সফল হয়নি তারা। দলের নেতাকর্মীদের একটা বড় অংশ আটক থাকায় এবং সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে জামায়াত ও ছাত্রশিবির এ মুহূর্তে ঝুঁকি নিতে রাজি নয় বলে জানিয়েছেন মাঠপর্যায়ের নেতারা। দেশের যেসব এলাকায় জামায়াতের শক্ত অবস্থান রয়েছে, সেসব এলাকায়ও হরতালে দলটির তেমন তৎপরতা ছিল না। নেতৃত্ব সঙ্কটের কারণেও আন্দোলন জোরদার হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা।
।
অনেক অভিভাবক অভিযোগ করছেন, তাদের সন্তানদের লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কারণ অনেকেই জেনে গেছেন জামায়াত-শিবির যত না ইসলামী সংগঠন তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম। শিবিরের এইসব সঙ্কট নিয়ে দলের নেতারা কেউ মুখ খুলছেন না। প্রতি মুহূর্তে তারা মোবাইলের সিম বদলান ধরা পড়ার ভয়ে। থাকারও নির্দিষ্ট জায়গা নেই। পুলিশ তাদের ধরেছে। তারা যেখানে থাকতেন সেখান থেকেই। এই নিয়েও সংগঠনটির মধ্যে চলছে নানা টানাপোড়েন। শিবিরের অনেক নেতা সন্দেহ করছেন সরকার হয়ত তাদের মধ্যেই নিজেদের লোক ঢুকিয়ে দিয়েছে। তা না হলে কী করে নেতারা হুটহাট ধরা পড়েন।
।
বিভাষ বাড়ৈ ॥
|
![]() |
.
ফাসির কথা শুনে আমি যে মহা খুসি, এখন করব জবাই খাসি। আপাতত খান আপনারা মিসটি।
|
![]() |
.'
খালেদা - শেখ হাসিনা শুধু স্বৈরাচার নয়, নব্য হিটলার। এই নব্য হিটলার কে হটিয়েই ঘরে ফিরবো .......ইনশাল্লাহ।
।
হাসিনা - কি কইলি গোলাপি ? তুই এতো বড় হিটলার ?
|
![]() |
.
ব্ল্যাকআউট - বিদ্যুৎতেও আমরা ভারত নির্ভর।
।
স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে অন্ধকারে ডুবে যাওয়া রাজধানীর একটি শপিং মল ছবি- এপি সকাল সাড়ে ১১টায় একসঙ্গে বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে সারা দেশ। দিনভর অপেক্ষার পর সন্ধ্যায়ও কোন সুখবর মিলেনি। অন্ধকারে তলিয়ে যায় পুরো দেশ। ভুতুড়ে পরিবেশ ঢাকার রাজপথে। জ্বলেনি সড়ক বাতি। থুবড়ে পড়ে কল-কারখানা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ থাকে গুরুত্বপূর্ণ সব সেবা। নগরজীবনে দেখা দেয় পানি ও গ্যাসের সঙ্কট। হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাতে দেখা যায় ভুতুড়ে পরিবেশ। স্মরণকালের নজিরবিহীন বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের পেছনে ভারত থেকে আনা বিদ্যুতের লাইন বসে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওই লাইনে নিম্নমানের যন্ত্রপাতি ব্যবহারের কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
.
ভারত থেকে আনা গ্রিডে সমস্যার কারণে ভয়াবহ এ বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটলেও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বলছে তাদের কোন সমস্যার কারণে এ ঘটনা ঘটেনি। লাইনে ট্রিপ করা স্বাভাবিক বিষয়। ভারত থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের সরবরাহ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ন্যাশনাল গ্রিড অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলে আশুগঞ্জের ৬টি কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। পর্যায়ক্রমে দেশের সব ক’টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়।
|
![]() |
রেলমন্ত্রীর বার বার বাত্তি নিভানোর
কষ্ট দূরীকরণে, সারা দেশে বিদ্যুৎ বন্ধ করা হয়েছে॥
-রাষ্টপ্রতি( )
|
![]() |
.
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আজ শনিবার বিকেলে নাটোর এনএস কলেজ মাঠে বলেছেন, তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো ‘শখ’ নেই। তিনি শুধু জনগণের জন্য কাজ করতে চান।
|
![]() |
.
আর এক অত্যাচারী ও শিবির ব্যাংক মীর কাসেম আলী
।
একাত্তরে আলবদর বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক, চট্টগ্রাম গণহত্যার নায়ক এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মীর কাসেম আলী পরিচিত মূলত জামায়াতে ইসলামীর অর্থের জোগানদাতা হিসেবে। জামায়াতে ইসলামীকে শক্ত আর্থিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে তিনি ১৯৭৭ সাল থেকে কাজ করে চলেছেন।
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করলে হাজার হাজার মুসলমান শহীদ হয়েছে, মসজিদ-মাদ্রাসা ভেঙে ফেলা হয়েছে ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সৌদি সরকার থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ এনেছেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এরপর শুধু সৌদি সরকার নয়, বিভিন্ন ইসলামি দেশ বেসরকারি সংস্থা বা এনজিওর মাধ্যমে অর্থ পাঠায় বাংলাদেশে—যার মূল মধ্যস্থতাকারী মীর কাসেম আলী।
তবে ১৯৮৩ সালে এরশাদ সরকারের আমলে মীর কাসেমের প্রাতিষ্ঠানিক উত্থান হয় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড (আইবিবিএল) গঠনের মাধ্যমে। ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান তিনি। ব্যাংক গঠনের পর চিকিৎসাসেবা, পরিবহন, টেলিযোগাযোগ, গণমাধ্যম ও শিক্ষা—সব খাতেই বিচরণ তাঁর এবং এতে সব সরকার থেকেই পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন তিনি।
.
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার জন্য রয়েছে মীর কাসেমের একক মালিকানাধীন বিলাসবহুল পাঁচটি প্রমোদতরী। এগুলো হচ্ছে কেয়ারী ক্রুজ, কেয়ারী ডাইন, কেয়ারী সিন্দবাদ, কেয়ারী কর্ণফুলী ও কেয়ারী তরঙ্গ। এ ছাড়া ইডেন শিপিং লাইনসের চেয়ারম্যান তিনি।
.
মীর কাসেমের নির্দেশে চট্টগ্রামের টেলিগ্রাফ অফিসের লাগোয়া ডালিম হোটেলে রাজাকার বাহিনীর বন্দিশিবির খোলা হয়েছিল। বিজয় দিবসের এক দিন পর ১৭ ডিসেম্বর ডালিম হোটেল থেকে ৩৫০ জন বন্দীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। বুদ্ধিজীবী হত্যার তালিকা প্রণয়নকারীদের অন্যতম নায়ক ছিলেন মীর কাসেম।
।
মীর কাসেম আলী মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকাজ প্রশ্নবিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে দুই কোটি ৫০ লাখ ডলার দিয়েছেন। লবিস্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জামায়াতের চুক্তির কপি এবং টাকা দেওয়ার রসিদ রয়েছে সরকারের কাছে।
|
![]() |
.
খালেদার বন্ধু ফালুর দুর্নীতি
.
ফালু এত সব "আলু"র মালিক হলেন কেমনে? ফালুদের জন্যই বিএনপি আজ বিপদে এবং দেশ মহাবিপদে আছে।
.
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও বন্ধু মোসাদ্দেক আলী ফালুকে শেয়ার কারসাজির দায়ে এক কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
|
![]() |
.
আলহামদুলিল্লাহ- নিজামীর ফাঁসির আদেশ
।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াতের আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ সকাল ১২টা ২০ এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হক। নিজামীর বিরুদ্ধে আনা ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ৮টি প্রমাণিত বলে রায়ে উল্ল্যেখ করা হয়েছে।
।
এ রায়ের মধ্য দিয়ে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চলা মামলাটির নিষ্পত্তি হলো।
.
একাত্তরের ৩ আগস্ট চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউটে ইসলামী ছাত্রসংঘের সভায় পাকিস্তানকে ‘আল্লাহর ঘর’ বলেন। স্পষ্টতই তিনি এবং তাঁর দল জামায়াতে ইসলামী ইসলামের মূল কথার বিকৃতি ঘটিয়ে রাজনীতিতে ব্যবহার করেছেন।একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীকে বাংলাদেশের মন্ত্রী করাটা ছিল মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের গালে চড দেওয়ার শামিল।
।
নিজামী শুধু আলবদর বাহিনীর প্রধানই ছিলেন না, এটি গঠনের ক্ষেত্রেও মূল হোতা ছিলেন। এ ছাড়া ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি নিখিল পাকিস্তান ছাত্রসংঘের সভাপতি ছিলেন, যা বর্তমানে ছাত্রশিবির নামে পরিচিত। আলবদর বাহিনী ছিল ছাত্রসংঘের ‘অ্যাকশন সেকশন’। স্পষ্টতই ছাত্রসংঘ ও আলবদরের ওপরে নিজামীর দৃঢ় নিয়ন্ত্রণ ছিল।
.................................................................................
আগামীকাল বৃহস্পতিবার এবং আগামী রবি ও সোমবার ৭২ ঘণ্টার হরতালের ডাক দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলের আমির মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদ-ের আদেশ পাওয়ার পর দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ হরতালের ঘোষণা দেয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বৃহস্পতিবার ভোর ছয়টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা এবং রোববার ভোর ছয়টা থেকে পরবর্তী ৪৮ঘণ্টা হরতাল পালিত হবে।
|
![]() |
লতিফ সিদ্দিকীর ইস্যুতে রাজপথ উত্তপ্ত করার প্রয়াস জামাত- শিবিরের
।
স্বঘোষিত ধর্মদ্রোহী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী মহানবী হজরত মুহম্মদ (সা.) এবং পবিত্র হজ নিয়ে কটূক্তি করে ধর্মীয় অনুুভূতিতে যে আঘাত হেনেছে, তাকে পুঁজি করে দেশের সম্মিলিত ইসলামী দলগুলো সারাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে আন্দোলনের আগুন ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা চালাবে। আর বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট তাতে মদদ দিয়ে সরকার পতন আন্দোলন চাঙ্গা করার সুযোগ নেবে।
.
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরে কোণঠাসা হয়ে থাকা জামায়াত-শিবির এ ইস্যুতে সম্মিলিত ইসলামী দলগুলোকে সামনে রেখে ভয়ঙ্কর তা-বের মধ্য দিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী চক্রও এতে অংশ নেয়ার শঙ্কা রয়েছে।
.
লতিফ সিদ্দিকীর ধর্মদ্রোহিতার ইস্যুতে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে সরকারবিরোধী একাধিক সংঘবদ্ধ চক্র কঠোর গোপনীয়তায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উস্কানি দিয়ে রাজপথে নামানোর চেষ্টা করছে। এ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এ আন্দোলনকে ধর্মযুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে তাতে 'শহীদ' কিংবা 'গাজী' হওয়ার জন্য মাদ্রাসার সহজ-সরল শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ধর্মীয় সমাবেশের নামেও বিভিন্ন জায়গায় একই ধরনের ষড়যন্ত্র সফল করার চেষ্টা চলছে। গত কয়েক শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের পর মুসলি্লরা যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়েছে তা-ও ওই নীল নকশারই অংশ বলেও গোয়েন্দারা সরকারকে সতর্ক করেছে।
|
![]() |
সাবধান - জামাতের ভয়ঙ্কর মিশন
.
দেশের সকল উগ্র জঙ্গী ও ধর্ম ব্যবসায়ী দল নিয়ে ইসলামিক স্টেট বা ‘আইএস’-এর সঙ্গে এক হওয়ার চেষ্টায় জড়িত থাকা চার হুজি জঙ্গীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশই এ কাজের মূল। তারা দেশের সকল জঙ্গী নিয়ে আইএসে যোগ দেয়ার জন্য ‘বাংলাদেশ জিহাদী গ্রুপ’ নামের একটি সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম করার এ মাস্টার প্ল্যান তৈরি করেছে জামায়াতে ইসলামী। গ্রেফতারকৃত চার জঙ্গীর কাছে পাওয়া গেছে পাকিস্তানে তৈরি একটি সাব মেশিনগান, উচ্চমাত্রার ৫৫ ধরনের বিস্ফোরক, জেহাদী বই এবং ‘আইএস’ মনোগ্রাম।
।
জঙ্গীরা জানায়, তাদের উদ্দেশ্য ছিল অক্টোবর মাসের শেষে ২০০৪ সালের একুশে আগস্টের মতো গ্রেনেড হামলা করে দেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির বিনাশ ঘটানো। একই সঙ্গে আলকায়দা অনুসারী জঙ্গী সংগঠন আইএসের সঙ্গে মিলে কয়েকটি জেহাদী গ্রুপে বিভক্ত হয়ে গোপন হত্যা।
|
![]() |
.
দেশের শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ১৯৮১ সালের ১ জানুয়ারি এই বায়তুল মোকাররম মসজিদেই নামাজে জানাজা পড়তে গেলে তাকে জুতাপেটা করেন মুসল্লিরা। মৃত্যুর পরও একই মসজিদে জুতা পড়লো তার মরদেহে।
.
সেখানে ৬টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। তার মধ্যেও গোলাম আযমের মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স বায়তুল মোকাররম এলাকায় পৌঁছালে তাতে জুতো নিক্ষেপ করা হয়।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.