|
![]() |
.
রিকশা চালিয়ে জমানো টাকায় জয়নাল আবেদিন ময়মনসিংহের দুর্গম গ্রামে বানিয়েছেন ক্লিনিক। বানিয়েছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়। বানিয়েছেন সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। সবই ফ্রি। চিকিৎসা, লেখাপড়া, প্রশিক্ষণ। তবে এসবের মাসিক খরচ জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন জয়নাল। এক সঙ্গে টাকা পেয়েছিলেন বেশ কয়েক লাখ, প্রথম আলোর পাঠকেরা দিয়েছেন, মন্ত্রী দিয়েছেন। সেসব দিয়ে প্রতিষ্ঠানের নামে জমি কিনেছেন, মাছ চাষ চলছে, গরু কেনা হয়েছে। তা থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে খরচ নির্বাহ করা অসম্ভব। জয়নাল আবেদিনের জন্য সুখবর, সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়টা নিয়ে নিতে চায়। শুধু জমিটা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নামে লিখে দিতে হবে। লিখে দেবার জন্যও খরচ আছে ৪৫ হাজার টাকা। কী করবেন? গরু বেচবেন? কেবল বাছুর হয়েছে, দুধ দিচ্ছে। আমি বলি, জয়নাল ভাই, আপনি দুটো দিন অপেক্ষা করেন। বহু মানুষের কথা আমি জানি, যারা গোপনে মানুষের ভালো কাজের পাশে এসে দাঁড়ান। তারা নাম পরিচয় প্রকাশও করতে চান না।
.
জয়নাল আবেদিনের একাউন্ট নাম: জয়নাল আবেদিন। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ময়মনসিংহ শাখা, হিসাব নম্বর ১৬০ ১১১ ০০০০১১০৫।
.
তাঁর মোবাইল নম্বর +৮৮০১৯৩৯০৬২৮৯৬।
যে কেউ এগিয়ে আসতে পারেন। নীরবে। আবার যদি কেউ আমাকে জানাতে চান, ইনবক্সে মেসেজ পাঠাতে পারেন। ধন্যবাদ।
.
photo : জয়নাল আবেদিনের স্কুলে শিশুরা পড়ছে... আনিসুল হক
|
![]() |
মানুষ মানুষের জন্য -কিশোর তৌফিক ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত, চিকিৎসায় সাহায্য করুন
ষষ্ঠ শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র মোঃ তৌফিক আহম্মেদকে (১৬) বাঁচাতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন। সে দুরারোগ্য ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত। গত ২০১১ সাল থেকে সে এ রোগে ভুগছে। ভারতের মুম্বাইয়ে সুসরাত হাসপাতালে তিন বছর চিকিৎসা দেয়ার পর সে সুস্থ হয়ে ওঠে। গত জুন মাসে হঠাৎ অসুস্থ হলে তাকে ডাক্তার দেখানো হয়। পরীক্ষা নিরীক্ষা করানোর পর তার শরীরে আবার ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ে। জরুরী ভিত্তিতে বোনম্যারো প্রতিস্থাপন করানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এ জন্য প্রয়োজন প্রায় ৪০ লাখ টাকা।
.
কিন্তু তৌফিকের মাতা-পিতার পক্ষে এই ব্যয়বহুল চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মোঃ মনিরুজ্জামান সিকদারের একমাত্র পুত্র সন্তান তৌফিক। গত তিন বছরে চিকিৎসার পেছনে ইতোমধ্যে প্রায় ৩০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বরিশালের উজিরপুর থানাধীন বাহেরঘাট গ্রামে তাদের বাড়ি। কিছুদিন আগে সপ্তম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তৌফিকের একটি বোন মস্তিস্কের রক্তক্ষরণে মারা যায়। আর তৌফিকের জন্মের পর থেকেই তার মা ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত। এভাবে একের পর এক জটিল সমস্যা মোকাবেলা করতে গিয়ে সহায়সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে পরিবারটি। এমতাবস্থায়, তৌফিকের চিকিৎসার জন্য সকল হৃদয়বান ও দানশীল ব্যক্তির আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছেন তার অসহায় মাতা-পিতা। চিকিৎসায় সহযোগিতা দিতে সরাসরি যোগাযোগ করুন এই মোবাইল নম্বরে-০১৭১৫৭৪০০৮৯ ও ০১৬৭৮৫৭২০১৪ (বিকাশ)। আর সাহায্য দিন এই সঞ্চয়ী হিসাবে- মোঃ মনিরুজ্জামান সিকদার, ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিঃ, যশোর শাখা, হিসাব নং ১৬৩১০৩১১৩৬৫।
|
![]() |
.
আমি বাঁচতে চাই : মাত্র ১ টি করে টাকা দিলে সুস্থ্য হয়ে যাব
.
মামা আমি মরতে চাই না আমি আপনাদের মতো বেঁচে থাকতে চাই। আপনারা আমাকে বাঁচানোর ব্যবস্থা করেন। বাংলাদেশের সবাই আমার জন্য একটি করে টাকা সাহায্য করলে মামা আমার বিশ্বাস সুস্থ্য হয়ে যাবো। মা-বাবা নয় ডা.শুভ মামা ও ডা.বাতেন মামাই আমার একমাত্র ভরসা। জীবননগর হাসপাতাল বেডে শুয়ে কিডনি রোগে আক্রান্ত মেধাবী হতদরিদ্র ছাত্র রাসেল এ ভাবেই হাসপাতালে আগতদের নিকট সরল উক্তি করতে থাকে।
.
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌর এলাকার নারায়নপুর গ্রামের হতদরিদ্র দিনমজুর লিয়াকত আলীর চার সন্তানের মধ্যে রাসেল(১৫) সবার বড়। রাসেল অত্যন্ত মেধাবী। দরিদ্র ঘরের সন্তান রাসেল পঞ্চম শ্রেনীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়ে এলাকাবাসীকে তাক লাগিয়েছিল। রাসেলকে দরিদ্র পিতা মাতার অনেক স্বপ্ন ছিল। রাসেলেরও ইচ্ছা ছিল সে অনেক বড় অফিসার হয়ে মা বাবার মুখে হাসি ফোটাবে। সে সমাজের আর দশটা ছেলের মতো-ই বন্ধুদের সাথে খেলাধূলা করতো। রাসেল ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়াশোনা করা কালে একদিন তাকে অস্বাভাবিক আচরণ করতে দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। এক পর্যায়ে সময় যতই যায় সে ততই শারীরিক প্রতিবন্ধীতে পরিণত হতে থাকে। রাসেলের পিতা লিয়াকত আলী জানান,ছেলের এ অবস্থায় আমার যা কিছু ছিল তা বিক্রি করে এবং এলাকাবাসীর আর্থিক সহযোগীতায় চিকিৎসা কালে তার কিডনিতে মারাত্মক সমস্যা ধরা পড়ে। তারপর এলাকাবাসীর নিকট থেকে চেয়ে-চিন্তে(সহযোগীতা নিয়ে) ছেলেকে সুস্থ্য করার আপ্রাণ চেষ্টা চালায়। কিন্তু কোন কিছুতেই কাজ হয়নি। রাসেল বর্তমানে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের ডা.আবু হেনা মোহাম্মদ জামাল শুভ ও ডা.আব্দুল বাতেন জোয়ার্দ্দারের সহযোগীতায় ভর্তি রয়েছে।
.
হাসপাতাল বেডে থাকা রাসেল পরিচিত কাউকে দেখলেই অত্যন্ত সরল সোজা ভাষায় বলতে থাকে মামা আমাকে বড় ডাক্তার দেখালে আমি ভাল হয়ে যাবো। আমি বেঁচে থাকতে চাই,আমি মরতে চাই না। সবাই যদি আমার চিকিৎসার জন্য একটি করে টাকা দেয় তা দিয়ে আমি চিকিৎসা হয়ে ভাল হয়ে আবারও পড়াশোনা করতে চাই। আমি বাবা-মায়ের কাছে শুনেছি ডাক্তার নাকি বলেছে আমার দু’টি কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে আমি মরে যাবো। আমাকে বাঁচাতে অনেক টাকার দরকার এতো টাকা তারা কোথায় পাবে। গরীব বাবা মা আমার চিকিৎসা করতে করতে খিজে(বিরক্ত) গেছে। তারা আর আমাকে আগের মতো ভালবাসে না। তাই আমি ডা.শুভ ও ডা.বাতেন মামাদের সহযোগীতায় হাসপাতালেই থাকি। ওই দু’ডাক্তারকে নিয়ে রাসেল একটি ছড়াও তৈরী করেছে। যার দু’টি লাইন হচ্ছে-”ডাক্তার শুভ মামা বাতেন মামা ভাল ছেলে,তারা নিজেরা না খেয়ে আমাকে খাইয়ে ভাল করে তুলছে”। রাসেল জানায়,হাসপাতালই আমার জীবনের ঠিকানা। আল্লাহ আমাকে ডা.শুভ মামা ও ডা.বাতেন মামাদের দয়ায় বাঁচিয়ে রেখেছেন। তারা আমাকে মাঝে মধ্যে টাকা পয়সাও দেন। হাসপাতাল বেডে রাসেলের এমন আকুতি মিনতি শুনে অনেক মূমূর্ষ রোগী ও তাদের দেখতে আসা অনেকেই আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। জীবননগর পৌরসভার সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জয়নাল আবেদীন জানান,রাসেল অসম্ভাবী মেধাবী ছিল। কিন্তু ছেলেটা রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে জীবন প্রদীপ নিভে যেতে বসেছে।
.
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্রের আরএমও ডা.আবু হেনা মোহাম্মদ জামাল শুভ জানান,রাসেল অত্যন্ত মেধাবী ও ভাল ছেলে। তার প্রবল মনোবল রয়েছে সে বেঁচে যাবে। সে দীর্ঘ দুই-তিন বছর ধরে ভূগছে। আমি নিজে এবং ডা.বাতেন ভাই তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছি। তবে আমার বিশ্বাস তার কিডনি এখনও ভাল আছে। তার দু’টি কিডনি নষ্ট হলে এতোদিন বেঁচে থাকার কথা নয়। তাকে ঢাকায় কিংবা অন্য কোথাও নিয়ে পরিক্ষা-নিরিক্ষা করানো হলে প্রকৃত সমস্যাটা কোথায় তা জানা যাবে। সে জন্য মোটা অংকের টাকার প্রয়োজন রয়েছে। যা তার পরিবারের দ্বারা কখনই সম্ভব হবে না। এ ব্যাপারে দেশ ও সমাজের ধনাঢ্য,বিত্তবানেরা এবং প্রবাসীরা এগিয়ে আসলে সকলেই সহযোগীতায় মেধাবী রাসেলের বেঁচে যাওয়ার সমূহ সম্ভবনা রয়েছে। রাসেলের চিকিৎসায় কোন হৃদয়বান ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান সহযোগীতা করতে চাইলে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা রাসেল,জীবননগর ইসলামী ব্যাংক শাখা কৃষি সঞ্চয়ী হিসাব নং-১৯৩৩ কিংবা মোবাইল নং-০১৭১১-৭০৮৩৮০ ও ০১৭১৮-৮৪৯১৮৬।
|
![]() |
পেট্রোলবোমায় গুরুতর দগ্ধ মুনিয়া বাঁচতে চায়পচতে থাকা মায়ের কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে শিশু তৃষা!
.
প্রায় ৫ বছর আগে মামাদের সহায়তায় বিক্রমপুরের মৃত মোকসেদ মুন্সীর মেয়ে মুনিয়া বেগমের সাথে মেহেরপুর জেলার গোভীপুর গ্রামের মোফাজ্জেল খানের ছেলে হোটেল শ্রমিক রানা খানের বিয়ে হয়। ২ বছর আগে মুনিয়ার একটি মেয়ে সন্তান হয়। দরিদ্র হলেও সুখেই কাটছিল মুনিয়ার সংসার। গত ১১ নভেম্বর দুপুরে জামায়াত-বিএনপির হরতাল চলাকালে মেহেরপুর জেলার গোভীপুর থেকে আমঝূপি গ্রামের রানার বোন রুপার বাড়িতে অটোরিকশাযোগে মেয়েসহ বেড়াতে যাচ্ছিল মুনিয়া। যাত্রাপথে চানবিল মাঠের কাছকাছি অটোরিকশাটি পৌঁছেলে পিকেটাররা পেট্রোলবোমা ছুড়ে মারে। এসময় মুনিয়া গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়। মুনিয়াকে প্রথম মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। চিকিত্সকরা জানান, মুনিয়ার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গেলেও শ্বাসনালী আক্রান্ত না হওয়ায় বাচার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু হতদরিদ্র রানা চিকিত্সা ব্যয় না মেটাতে পারায় চলতি বছরের ২ রা জানুয়ারির হাসাপাতাল থেকে শিবচরের সন্ন্যাসীরচরে মুনিয়ার মামা বাড়িতে নিয়ে আসে। এর পনের দিন পর মুনিয়াকে আবারো ঢাকায় নেওয়ার কথা থাকলেও অর্থাভাবে তা সম্ভব হয়নি। মুনিয়ার প্রতিদিনের ওষুধ খরচের ৪ শ টাকাও জোগাড় করতে না পারায় মুনিয়ার অবস্থা দিন দিন অবনতি ঘটছে। পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ানোর ফলে মুনিয়ার শারীরিক অবস্থা দ্রুত অবনতি ঘটছে। ভাল চিকিত্সা, ওষুধ ও খাবারের অভাবে পুড়ে যাওয়া অংশগুলোতে পচন ধরেছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ছোট শিশুটিও মায়ের বিকৃত চেহারা দেখে তার কাছে যেতে ভয় পাচ্ছে। ঘা বাড়তে থাকায় মুনিয়া তার শরীরের কোন অংশে কাপড়ও ব্যবহার করতে পারছে না। রাখা হচ্ছে অপরিচ্ছিন্ন একটি ঘরে মুরগীর খোয়াড়ের মতো তৈরি করে। মৃত্যুর জন্য মুনিয়া বারবার আকুতি করেও ছোট মেয়ের দিক তাকিয়ে সে আবার বাঁচতে চাইছে। কিন্তু অর্থের জোগানের চিন্তায় সে আশা ম্লান থেকে ম্লান হয়ে যাচ্ছে।
.
মুনিয়ার মামী মুকুলি বেগম ক্রন্দনরত অবস্থায় বলেন, দুনিয়ার ওর কোন জায়গা নেই। শশুর বাড়ির লোকেরা ওকে রাখতে পারছে না। তাই আমিই রেখেছি। কিন্তু আমিওতো গরীব। ওকে টাকার অভাবে চিকিত্সা করাতে পারছি না। ভাল কিছু খাওয়াতেও পারছি না।
.
মুনিয়ার স্বামী রানা খান বলেন, প্রায় ১ লাখ টাকা সহায়াতা পেলেও ধার কর্য করে দেড় লাখ টাকা খরচ করেছি। এখন হাতে কোন টাকা নেই। সারা দিন ওর পাশেই থাকতে হয়। তাই কাজও করতে পারছি না। চিকিত্সার অভাবে শরীরে প্রচণ্ড যন্ত্রনা বেড়েই চলেছে। আমরা গরীব তাই দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
.
মুনিয়া অপলক দৃষ্টিতে বাঁচার আকুতি জানিয়ে বলেন, ভাই সারা শরীরে যন্ত্রনা। এই দেশের অপ রাজনীতির শিকার আমি। ভাল চিকিত্সা পেলে আমি বাঁচতে পারতাম। কিন্তু কে আমাকে চিকিত্সা করাবে। মরে গেলেও বাঁচতাম। কিন্তু মেয়েটার জন্য বাচতে ইচ্ছা করে। আমি মারা গেলে ওকে কে দেখবে। আমাকে বাঁচান ভাই। দয়া কইরা বাঁচান।
.
দত্তপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুরাদ মিয়া মুনিয়াকে দেখতে গিয়ে বলেন, সারা শরীর ভয়াবহভাবে দগ্ধ হয়েও ও প্রায় ৪ মাস ধরে বেচে আছে। ওর কষ্ট দেখে মনে দাগ কেটে যায়। সমাজের বিবেকবানদের ও সরকারকে ওকে বাঁচাতে এগিয়ে আসতে হবে। মুনিয়াকে বাচানোর জন্য তিনি স্বামী রানার মোবাইল নাম্বারে ০১৮৩৮২৮৬৪১১ যোগাযোগ করার অনুরোধ জানান।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.