|
![]() |
মুসলিমদের মৌলিক বিষয়ের (আল্লাহ, রাসুল ইত্যাদি) মধ্যে পার্থক্য না থাকলেও, ছোটখাট ব্যপারে (যেমন- মাযহাব প্রথা মানা বা না মানা) মতভেদ থাকতে পারে, তবে এজন্য নিজেদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা বা বিদ্বেষ পোষন দুঃখজনক! উত্তম পন্থায় বিতর্ক বা আলোচনা করা যেতে পারে, তবে আক্রমনাত্মক ভাষা পরিহারের চেষ্টা করা উচিৎ বলে মনে হয়। কারন কোরআনে বলা হয়েছে, "তোমরা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না"। আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা মুসলিম (আল্লাহর আনুগত্যকারী) এবং পরস্পর ভাই বা সাহযোগী। আমার ভুল হতে পারে, কেবল ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করছি। আমার মতেও কোরআনকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ, আর কোন হাদিস যদি কোরআনের আয়াতের সাথে বৈপরীত্য করে, তবে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। কারন, কোরআনই সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী, আর কোরআনকে বিকৃতি থেকে সংরক্ষন করার দ্বায়িত্ব সয়ং আল্লাহ নিয়েছেন, তাই এটাই একমাত্র নিখুঁত ও অবিকৃত কিতাব। হাদিস সংরক্ষনের দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন এমন কথা কোরআনে বলা হয় নি, তাই পুর্ববর্তী কিতাবসমূহ(যেমন- তাওরাত, ইন্জীল) এর মতো হাদিসেরও বিকৃতি সম্ভব এবং হাদিস গ্রন্থগুলোর মধ্যে অনেক দুর্বল ও জাল হাদিসের অস্তিত্ব আছে একথা অস্বীকার করা যাবে না। যারা মনে করেন, বিশেষ প্রকারের জ্ঞানী না হয়ে কোরআন বুঝা সম্ভব না, তাদের বলি, "আমি কোরআনকে বুঝার জন্য সহজ করে দিয়েছি, অতএব উপদেশ গ্রহনের মতো কেউ আছ কি?" - সুরা ক্বামারে ৪ বার বর্ণিত এই আয়াতের ব্যাখ্যা বলবেন কি? আমি মনে করি সঠিক পথ প্রাপ্তির জন্য কোরআনই যথেষ্ট ও পরিপূর্ণ। তাহলে কি আমাদের হাদিস চর্চা বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ? কোরআনে আছে, "তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর" - এখানে আল্লাহ রাসূলের আনুগত্য করতে বলেছেন। তাই আল্লাহর নির্দেশ মানতেই আমাদের হাদিসের অনুসরণ ও চর্চা করতে হবে। আরেকটা আয়াতে জ্ঞানীদেরও অনুসরন করতে বলা হয়েছে। তাই হাদিস বা তফসীর বাদ দিয়ে পড়লেও কোরআন বুঝা যাবে, তবে কোরআনে যেসব নির্দেশ পালনের প্রক্রিয়া সুষ্পষ্টভাবে বলা নেই, তার জন্য সুন্নাহ বা হাদিসের ও জ্ঞানীদের অনুসরনই কোরআনের বা আল্লাহর নির্দেশ, তাই ভালভাবে কোরআন বুঝার জন্য তফসীর পড়া প্রয়োজন। তবে হাদিসের অনুসরণে সহিহগুলো অনুসরনের চেষ্টা করতে হবে। সহিহ-শুদ্ধতা নির্ণয়ে আলেমদের মতামতকে প্রাধান্য দিতে হবে, তবে কোরআন ও প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যাচ্ছে কিনা তাও বিবেচনায় রাখা উচিৎ বলে আমার মনে হয়। বিজ্ঞানের কথাও বললাম কারন ড. মরিস বুকাইলি 'কোরআন, বাইবেল ও বিজ্ঞান' বইতে দেখিয়েছেন, আলেমদের দ্বারা সহিহ সনদে বর্ণিত কিছু হাদিস বর্তমান প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান দ্বারা ভুল প্রমাণিত হয়েছে, কিন্তু কোরআনে এইরূপ কোন বৈজ্ঞানিক ভুল পাওয়া যায় নাই। তবে আমি হাদিসের শুদ্ধতা বা বিধানের ব্যপারে যতটুকু সম্ভব দ্বীনি আলেমদের সহমত হওয়ার পক্ষপাতী, যদি না সুষ্পষ্ট ত্রুটি ধরা পড়ে।
|
![]() |
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে সরা' ধরে কে পায় তারে।।
পাঁচ বেনা সরা'তে জারি মোরাকেবা মোশাহেদা তারি
কোন বেনাতে নবিজি মোর নবুয়াত পায় রে।।
.
আব্দুল্লাহ আমেনা দুজন করেনি নামাজ নিরুপণ
চল্লিশ বছর নবি সুজন নামাজ পড়েনি রে।।
.
এ সকল দেখিলে কিংবা শুনিলে কাহারো ঠাই
দয়া করে বল আমায় কত খোতবা নবির তরে।।
.
কাঠমোল্লারা জানে না খবর অযথা তর্ক ধরে জবর
দুদ্দু কয় হবে পাতক নকলে পড়ে।।
.
।। দুদ্দু শাহ।। [?-১৯১১]
|
![]() |
..
বড়দের পুতুল খেলা
.
আমার শহরের পৌর বাজার। প্রায় ৭০ বাছরের বাজার ভেঙে বছর দেড়েক আগে তৈরি হয়েছে পুরসভার নয়তলা বিশাল বিল্ডিং। এর গ্রাউন্ড ফ্লোরে এই বাজার। বাজারের মূল ফটকের ভিতর পাশেই ছোট্ট কেবিনে (৫ফুট/৫ফুট মত) রাধা-কৃষ্ণ মুর্তি। সারাদিন সাউন্ড বক্সে কেত্তন চলে। মাঝে মাঝে সন্ধায় কেত্তনের আসর বসে। ক্রেতদের অসুবিধারর কথা ভাবেইনা তারা। এ অবধিও ঠিক ছিল। বাজারে অন্য ধর্মের সংখ্যালঘু দোকানিদের বিষয়ে ভাবা হয়নি এই সরকারি প্রতিষ্ঠানে।
.
সারা শীতকাল মুর্তির গায়ে দামি চাদর ছিল। গরমে চাদর খুলে মুর্তির মাথার উপর কেবিন ফ্যান লাগানো হয়েছে। সারাক্ষণ সেটা চলে। পুজারী তিন বেলা এসে পুজা দেন। সন্ধ্যা পুজার ছবি এটা। ছবিতে দেখুন প্রনামীর বাক্সটায় তালাচাবি। ঈশ্বরের প্রনামীও চুরি হবে সেই ভয়ে। হায়রে সর্বশক্তিমান (?)!!!!
.
অনেকের বাড়িতেও দেখেছি, মুর্তির জন্য ছোট্ট শয়ন পালঙ্ক, মশারী, বালিশ এমনকি নাইট ল্যাম্পও। বাড়ির মানুষের জন্যও এতোটা কেয়ার নেননা অনেকে। এটাকি বড়দের 'পুতুল খেলা' নয়? শীতকালে মুর্তির চাদর গায়ে দেওয়া ছবি দেব বন্ধু।
|
![]() |
.
আরব নেতাদের মুখে কুলুপ কেন? ওরা মুসলিম নামের কলঙ্ক
গাজায় ইসরাইলি হামলা বৃহস্পতিবার ১৭ দিনে গড়িয়েছে। এ পর্যন্ত মারা গেছে সাড়ে সাত শয়ের বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে কয়েক হাজার। ঘর ছেড়ে পালিয়েছে লাখো মানুষ। ধ্বংসস্তূপ, লাশের সারি, রক্তাক্ত শিশুর মর্মন্তুদ আর্তনাদ বিশ্ব গণমাধ্যমে প্রতিদিন প্রকাশ হওয়া এ রকম অজস্র ছবি যখন ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ঝড় তুলছে বিশ্বজুড়ে, তখন নিশ্চুপ আরব বিশ্ব। প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর কিছু মানুষ যদিও বা ইসরাইলের ঔদ্ধত্য এ হামলার প্রতিবাদে পথে নামছে, কিন্তু এক রকম মুখে কুলুপ এঁটেই রয়েছেন এসব দেশের শাসক।
।
'বোবা-কালা' এই আরব নেতাদের আচরণে শান্তিকামী মানুষ ক্ষুব্ধ, বিরক্ত, হতাশ, অসহায়। তাদের প্রশ্ন, আরব নেতাদের মুখে কুলুপ কেন? ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, ১৯৪৮ সাল থেকে চলে আসা ফিলিস্তিন-ইসরাইল সঙ্কট নিয়ে আরব নেতাদের এ ভূমিকা নতুন নয়; বরং তা চিরন্তন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে। বড় জোর কিছু বুলি আওড়িয়ে দায়সারার প্রথা বরাবরের মতো আজো জারি রেখেছেন আরব নেতারা। বিশ্লেষকদের একটি বড় অংশ মনে করেন, মিসর, সিরিয়া, লেবানন, জর্ডান, ইরাক, সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলোতে যারা ক্ষমতায় আছেন, তারা নিজেদের গদি রক্ষায়ই বেশি ব্যস্ত।
।
সৌদিআরবের পারিবারিক 'বাদশাহ তন্ত্র' টিকিয়ে রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে তাদের আপস করে চলতে হয়। ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে পশ্চিমারা মানবাধিকার ইস্যুতে রাজপরিবারকে বেকায়দায় ফেলতে পারে। পশ্চিমা প্রশ্রয়ে ভিন্নমতাবলম্বীরা মাথাচাড়া দিতে পারে। এতে রাজতন্ত্রের গদি টলোমলো হয়ে উঠতে পারে। এসব কারণে গাজা নিয়ে সৌদিআরবের মাথাব্যথা কম।
|
![]() |
.
From your life, find out the navigation by acquiring knowledge. Within the process of research and study, you will able to get a high level of knowledge. This knowledge will tell you the purpose of the life with an accurate navigation. All of your move will be activated according to the navigation for the final destination. May your life be blessed and guided by your creator.
---------------------------------------
Ripon Canada: Creator has already programmed us before we came on earth and it is being auto updated according to ur wish - The best programmer of the universe is the Allah
.
Jamshed Parvez Alam: Then acquiring knowledge is important to setup and fine tuning by a human machine interface (HMI)
|
![]() |
,
সূরা ইউনুস (মক্কায় অবতীর্ণ;), আয়াত সংখ্যা 88-92
.
মূসা বলল, হে আমার পরওয়ারদেগার, তুমি ফেরাউনকে এবং তার সর্দারদেরকে পার্থব জীবনের আড়ম্বর দান করেছ, এবং সম্পদ দান করেছ-হে আমার পরওয়ারদেগার, এ জন্যই যে তারা তোমার পথ থেকে বিপথগামী করব! হে আমার পরওয়ারদেগার, তাদের ধন-সম্পদ ধ্বংস করে দাও এবং তাদের অন্তরগুলোকে কাঠোর করে দাও যাতে করে তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান না আনে যতক্ষণ না বেদনাদায়ক আযাব প্রত্যক্ষ করে নেয়।
.
বললেন, তোমাদের দোয়া মঞ্জুর হয়েছে। অতএব তোমরা দুজন অটল থাকো এবং তাদের পথে চলো না যারা অজ্ঞ।
.
আর বনী-ইসরাঈলকে আমি পার করে দিয়েছি নদী। তারপর তাদের পশ্চাদ্ধাবন করেছে ফেরাউন ও তার সেনাবাহিনী, দুরাচার ও বাড়াবাড়ির উদ্দেশে। এমনকি যখন তারা ডুবতে আরম্ভ করল, তখন বলল, এবার বিশ্বাস করে নিচ্ছি যে, কোন মা’বুদ নেই তাঁকে ছাড়া যাঁর উপর ঈমান এনেছে বনী-ইসরাঈলরা। বস্তুতঃ আমিও তাঁরই অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত।
.
এখন একথা বলছ! অথচ তুমি ইতিপূর্বে না-ফরমানী করছিলে। এবং পথভ্রষ্টদেরই অন্তর্ভুক্ত ছিলে।
.
অতএব আজকের দিনে বাঁচিয়ে দিচ্ছি আমি তোমার দেহকে যাতে তোমার পশ্চাদবর্তীদের জন্য নিদর্শন হতে পারে। আর নিঃসন্দেহে বহু লোক আমার মহাশক্তির প্রতি লক্ষ্য করে না।
|
![]() |
সূরা ইউনুস, আয়াত সংখ্যা 11-13
.
আর যদি আল্লাহ তা’আলা মানুষকে যথাশীঘ্র অকল্যাণ পৌঁছে দেন যতশীঘ্র তার কামনা করে, তাহলে তাদের আশাই শেষ করে দিতে হত। সুতরাং যাদের মনে আমার সাক্ষাতের আশা নেই, আমি তাদেরকে তাদের দুষ্টুমিতে ব্যতিব্যস্ত ছেড়ে দিয়ে রাখি।
.
আর যখন মানুষ কষ্টের সম্মুখীন হয়, শুয়ে বসে, দাঁড়িয়ে আমাকে ডাকতে থাকে। তারপর আমি যখন তা থেকে মুক্ত করে দেই, সে কষ্ট যখন চলে যায় তখন মনে হয় কখনো কোন কষ্টেরই সম্মুখীন হয়ে যেন আমাকে ডাকেইনি। এমনিভাবে মনঃপুত হয়েছে নির্ভয় লোকদের যা তারা করেছে।
.
অবশ্য তোমাদের পূর্বে বহু দলকে ধ্বংস করে দিয়েছি, তখন তারা জালেম হয়ে গেছে। অথচ রসূল তাদের কাছেও এসব বিষয়ের প্রকৃষ্ট নির্দেশ নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু কিছুতেই তারা ঈমান আনল না। এমনিভাবে আমি শাস্তি দিয়ে থাকি পাপি সম্প্রদায়কে।
.
|
![]() |
.
It was narrated that Abdullah bin Amr (ra) said:
“The Messenger of Allah (pbuh), #cursed the one who gives a
#bribe and the one who takes it.”
.
Sunan Abu-Dawud, Vol. 4,
The Book of #Judgements, Hadith No. 3580
|
![]() |
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যখন আমার উম্মত ১০টা কাজ করবে, তখন তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে।
.
1.▣ যখন রাস্ট্রীয় সম্পদকে ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করা হবে।
2 ▣ যখন আমানত হিসেবে রক্ষিত সম্পদকে লুটের মাল হিসাবে গ্রহণ করা হবে (অর্থাৎ আত্মসাৎ করা হবে)।
3 ▣ যাকাতকে জরিমানার মত মনে করা হবে।
4 ▣ স্বামী যখন স্ত্রীর আনুগত্য করবে এবং মায়ের অবাধ্য হবে।
5▣ বন্ধুর প্রতি সদাচারী ও পিতার সাথে দুর্ব্যবহারকারী হবে।
6▣ মসজিদে হৈ চৈ হবে।
7▣ জনগণের নেতা হবে সেই ব্যক্তি যে তাদের মধ্যেকার সবচেয়ে নিকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী।
8▣ মানুষকে তার ক্ষতির আশংকায় সম্মান করা হবে।
9▣ গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্রের হিড়িক পড়ে যাবে।
10▣ উম্মতের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদেরকে অভিশাপ দেবে। তখন আগুনের বাতাস আসবে, মাটির ধস ও দেহের বিকৃতি ঘটবে।
.
” সহীহ তিরমিযী; আততারগীব ওয়াত তারহীবঃ ৩য় খন্ডঃ ১৫৪১।
|
![]() |
সূরা নিসা # ৪/২,৩ : আর তোমরা অভিভাবকহীনদেরকে (ইয়াতা-মা) দেবে সম্পদ ফেরত এবং ভালোর বদলে মন্দ দিয়ো না এবং তোমাদের সম্পত্তির সঙ্গে তাদের ধন-সম্পদ মিশিয়ে গ্রাস কোরো না, নিশ্চয়ই তা’ মহাপাপ।
.
আর যদি তোমরা আশঙ্কা করো ইয়াতিমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিয়ে করবে ঐ নারীদের যাকে তোমাদের ভালো লাগে, দুই কিংবা তিন কিংবা চার; আর যদি ভয় করো সুবিচার করতে পারবে না, তবে একজনকে, অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীকে; তাতেই তোমাদের পক্ষপাতিত্ব না-করার সমধিক বেশি সম্ভাবনা।
|
![]() |
.
দোস্ত, সারাটা জীবন এখানে ওখানে দৌড়েছি নিজের অজান্তে বা জ্ঞাতসারে সত্যানুসন্ধানে । এই উনুসন্ধিৎসা যে আমার ডি এন এ তে ছিলো তা পরে জানতে পেরেছি । সাইনবোর্ড সর্বস্ব ধর্ম অনেক আছে, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ইসলাম আরো অনেক । মুসলমানের বাবা-মা বলেন নামাজ পড়বি পুজা দিবিনা, হিন্দু বাবা-মা সন্তানদের বলেন পুজা দিবি নামাজের ধারে কাছেও যাবি না । এমন বিভেদ খুব ছোট বেলা থেকেই আমাকে নাড়া দিত, আমি এখানে ডালমে কুছ কালা হ্যা এর গন্ধ পেতাম । অবশেষে সূফিবাদের কাছে আত্মসমর্পন করলাম । এই জীবন দর্শণ আমাকে বজ্রের গতির চেয়েও দ্রুত গতিতে কাছে টেনেছে । এখানে যেই বিষয় আমাকে শক্ত করে বেঁধেছে সেটা হলো নির্ভয় জীবন, প্রেমের জীবন । সূফিবাদ আমাকে বলেছে, শক্তির পুজারী কিছু পেতে চায়, আর প্রেমের পুজারী নিঃশর্তে সব হারাতে চায় । সূফিজম অত্যন্ত পিচ্ছিল পথ, সামান্য ভুলেই মাটিতে হোঁচট খেয়ে পড়তে হয় । সূফিজম সবার জন্য নয়, এটা এখনও ব্যক্তিকেন্দ্রিক বিষয়বস্তু । কিন্তু সূফিজম সার্বজনীন, এখানে সব ধর্মের মানুষের সমাবেশ আছে । সূফিজমের মূল মন্ত্র হলো দেহতত্ত্ব, মানে রুহ, নফস্ , অখন্ড বিধাতা আর শয়তানের রহস্যভেদ তত্ত্ব । আমার সূফিজমের উপর ১০ বছরের বিস্তর পড়াশুনা আছে, যদিও পড়ে কেউ এই পথে আসতে পারবে না যদি না তার ভাগ্য তাকে সহায়তা করে । সনাতন বিজ্ঞান দিয়ে সূফিজমকে মূল্যায়ন করার অবস্থায় এখনও বিজ্ঞান আসেনি । বিজ্ঞানের এখন পর্যন্ত শেষ কথা হলো, "There is no acceptable proof of the existence of God" - এটা সূফিজমের মৌলিক দর্শণের বিপরীত অবস্থান । সূফিজমের ঘোর শত্রু হলো ওহাবীরা । মহানবীর সাথে পূর্ব থেকেই এই ওহাবীরা যুদ্ধে লিপ্ত । যার রুচি যেমন সে তেমনটাই বেছে নেয় । সূফিজম বিজ্ঞানের বাইরের বিজ্ঞান । সূফিজম কোরানে উল্লেখিত দায়েমী নামাজের উৎসাহদানকারী জীবন দর্শণ । যার রুচি মোলবী হওয়া সে তাই হবে, আর যার রুচি ওলীদের পথ বেছে নেয়া সে তাই করবে । না জেনে, না বুঝে, অল্প জেনে হিয়া হুয়া করার দিন আমাদের কবে শেষ হবে ? পাপ তো কম কামাইনি, এবার ক্ষ্যামা যদি না দেই, সত্য পথে ফিরে না আসি, তবে মৃত্যুর সময় যখন ঘরের মানুষেরা সন্তানেরা চোখের সামনে ভেসে আসবে, তখন আর কিছু নয় বরং একটাই চিত্র চোখে ভাসবে, "আমি তো সারাটি জীবন ঘরের খেয়ে পরের মোষ তাড়িয়েছি, বাইরে বাইরে ঘুরে বন্ধুদের সাথে এটা ওটা খেয়ে মৌজ মাস্তি করেছি, আর আপন মানুষেরা কত কষ্ট করে সংসারটাকে ধরে রেখেছে" - তখন কি অনুতাপের জ্বালা নিয়ে চলে যেতে হবে না? পরে তোমার নামে আমি কিছু লেখা উৎসর্গ করবো যদি বেঁচে থাকি । তোমার সেলিব্রিটি ফিগার আমাদের বন্ধু মহলে কম দামী নয় । তোমাকে সবাই ভালোবাসে, শুধু তাই নয়, একটু বেশীই বাসে । ভালো থাকিস রে দোস্ত, আর বেশী দিন নাই, দেখতে দেখতেই সব শেষ হয়ে যাবে । তার আগেই যদি তোমার সাথে কিছু শেয়ার করতে পারি, কিছুটা কষ্ট লাঘব হবে ।
|
![]() |
জাকির নায়েকের ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে আজকাল ফেসবুকে। কিছু ফেসবুক মোল্লাতো কি বোর্ড উল্টাইয়া ফেলতেছে ওনাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য। এরা কারা??
.
প্রথম দল টা হচ্ছে নাস্তিককুল। এদের আইডি গুলা দেখলে মনে হবে এক একজন কামেল আহলে হাদিস এবং হাফেজে কোরান। আসলেই এরা যথেস্ট জ্ঞানি কিন্তু এগুলো কুজ্ঞান।
.
দ্বিতিয় দলটা হচ্ছে দলকানা আম্লিগ। নিজের দলের ধর্মনিরপেক্ষ মতটা যেহেতু জাকির নায়েক সাহেব কোরআন এবং হাদিস দিয়ে ছুরে ফেলেদিয়েছেন তাই তিনি খ্রাপ।
.
তৃতীয় দলটা হচ্ছে মুরিদান। এরা মুলত যৌন-পুরি,চর্ম-নাই , দেওয়ান মাগী (ম:দ:র:চ:দ:), মাইজভন্ডামিদের মুরিদান। এছারা আরো কিছু মুরিদান পাবেন। এরা যথেস্ট আবাল শ্রেনির। যু্ক্তিদিয়া পারে না মাথা দিয়া ঠেলে।
.
সব শেষে আছে ফাজায়েলে আমলের আমলকারিগন। এনাদের ইমান এতই শক্ত যে রাসুল স: নামে গালাগালি করলে, হিজাব নিষিদ্ধ করলে বা ইসলামকে নিয়ে কটুক্তি করলে ইনাদের ইমানে আঘাত লাগে না। তেনারা মসজিদে নামাজের পর সেই ফাজায়েলে আমলই পইরা যাবেন আর সিল্লা মারবেন। অর্থ সহ কুরান পরাটা তেনাদের আমলে পুরাপুরি নিষিদ্ধ কারন কুরান শুধু তাদের মুরুব্বিদের জন্য নাজিল হইছে।
.
জাকির নায়েকের সমস্যা হইতেছে কি জানেন??
তিনি যা বলেন কুরআন আর হাদিসের রেফারেন্স সহ ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন। এর বাইরে কোন কথা বলেননা। আর এখানেই সমস্যা। কারন এতে পীরদের ব্যবসা আর থাকে না, নাস্তিকরা ল্যাংটা হয়ে যায় আর কুরান অর্থসহ পরা কেন নিষিদ্ধ সেটাও পরিস্কা হয়ে যায়।
.
তাই যেখানেই জাকির নায়েক বিরোধি পাবেন সেখানে ঘেটে দেখলে উপরের যেকোন একটা জঞ্জাল পেয়ে যাবেন।
|
![]() |
সুন্নী মুসলমানরা ইয়াজিদের অনুসারী। ইয়াজিদ সেই পক্ষের নেতা যে পক্ষ খোলাফায়ে রাশেদিনের তিন খলিফাকে হত্যা করে শেষ পর্যন্ত টিন এজার হাসান ও হোসেনকে হত্যা করেছিল। কিন্তু কেন? কারণ তারা ইসলাম গ্রহণের পাশাপাশি আগে যে সব খারাপ কাজ করতো, কিন্তু ইসিলাম নিষিদ্ধ করেছে, সেগুলো চালু রাখতে চেয়েছিল। যেমন, সুদ খাওয়া, বিবাহবন্ধন বহির্ভূত নারীকে হেরেমবন্দী রাখা, ক্রীতদাসদের মুক্ত না করা, ইত্যাদি। তাদের এসব হীন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য তারা "সহি মযহাব" ও "সহি ত্বরিকার" ধুয়ো তুলেছিল। অথচ বাস্তবে খেলাফতকে ধংস করার পর তারা "মুসলিম" দাবী করেও আবার সুদ, হেরেম ও ক্রীতদাস রাখার প্রথা চালু করেছিল। ইসলাম খেলাফত বা রিপাবলিক চালু করেছিল সাহাবাদের মতামত প্রধান্য দিয়ে। আর ইয়াজিদ পন্থীরা আবার রাজতন্ত্র চালু করেছিল ইহুদি ও ক্রুসেডারদের সাথে পরামর্শ করে। আজ দেখুন আরব বিশ্বে প্রায় সব সুন্নী দেশে রাজতন্ত্র। ইসলামের সূতিকাগার আরব দেশে এখনও হেরেম আছে। আভিধানিক অর্থে অক্রীতদাস না থাকলেও ব্যবহারিক ক্রীতদাস ঠিকই আছে। আর সেটা জানতে হলে সৌদি আরবে বা অন্য কোন আরব দেশে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে যে সমস্ত বাংলাদেশী নারী অসুস্থ বা গর্ভবতী হয়ে ফিরে এসেছে তাদের সাথে একটু কথা বলে দেখুন। আমি আপনি যারা ইয়াজিদীয় মুসলিম তারাও কম যাই না। ঘুষ-দুর্নীতি-চোরাকারবারের টাকা দিয়ে বড় গরু কোরবানী দেই, হারাম পথে আয় করা টাকায় বড় চাঁদা দিয়ে মসজিদ কমিটির নেতা হই.....
|
![]() |
এলিয়েন,ইসলামের আলোকে ভিন গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব আছে কি?
.
এলিয়েন বলতে আসলেই কি কিছু আছে?আসুন দেখি আল কোরআন কি বলে............, পৃথিবী ব্যাতিত আর কোন গ্রহে এখন পর্যন্ত কোন প্রানের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়নি। প্রানের সন্ধানে পৃথিবীর বাঘা বাঘা সব বিজ্ঞানী মহাকাশ জুড়ে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন। পৃথিবীর বাইরে অনেক গ্রহই আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু এদের সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না কারণ এদের অনেকেই তাদের নক্ষত্রের খুব কাছে অবস্থিত। যার কারনে এত দূর থেকে আলোর মাধ্যমে এদের বৈশিষ্ট্য বোঝা কঠিন। আমাদের বর্তমান প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অতি শীঘ্রই যে আমরা এসব জানতে পারব তাতে কোনই সন্দেহ নেই। কোন একটা গ্রহে যদি প্রানের সন্ধান পাওয়া যায় তা কি খুব বিস্ময়কর হবে ? "And among His signs is the creation of the heavens and the earth and the living creatures that He has scattered through them and He has power to gather them together when He wills." "তাঁর ইঙ্গিত সমুহের একটি - নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের সৃষ্টি এবং এদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া জীব। তিনি যখন ইচ্ছা এদেরকে একত্র করতে সক্ষম।" (আস শুরাঃ২৯"Allah is He Who created the seven heavens and the earth in equal number.: "তিনি আল্লাহ যিনি সপ্ত আকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং সমসংখ্যক (৭টি পৃথিবীও সৃষ্টি করেছেন।"
.
( তালাক্বঃ ১২সুবহানআল্লাহ !!!!! এই আয়াত দুটো হতে কি বোঝা যায় ? পৃথিবীতে জীবন ধারনের জন্য যেমন পরিবেশ রয়েছে, এমন পরিবেশ বিশিষ্ট আরও অন্তত ৬ টি গ্রহ এই মহাকাশে আছে। যেখানে তিনি প্রাণ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি চাইলেই এদের সবাইকেই একত্র করতে সক্ষম। এই গ্রহ গুলো আমরা এখনও আবিষ্কার করতে পারিনি। যাই হোক, এটা তো স্পষ্ট যে এলিয়েনবা ভিনগ্রহের প্রাণী নিশ্চয়ই আছে । যা একদিন আবিষ্কৃত হবেই। কিছু মুসলিম বলেন পবিত্র কোরআনে নাকি ভিন গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব নেই বলা হয়েছে। তারা এইটা কোথায় পেয়েছেনতা আমার জানা নেই। আপনাদের জানা থাকলে Reference সহ জানান ।
|
![]() |
Muslim Husbands are not Ritualistic Wife Beater. Actually a Muslim Husband loves his wife very much and almost does everything to please her. Muslim couple look after each other and they rarely seek divorce. if there are incidences of domestic violence then the reasons are other than religious e.g poverty,lack of education, adultery etc.The prophet of Islam never bit his wife.Islam says that husband and wife are like each other's clothing.
.
মুসলিম স্বামীরা স্ত্রী প্রহারক নয়। আসলে একজন মুসলিম স্বামী তার স্ত্রীকে খুব-ই ভালোবাসে এবং তার জন্য সে প্রায় সব কাজ-ই করতে পারে। মুসলিম স্বামী -স্ত্রীরা পরস্পরের দেখা শোনা করে এবং বিবাহ বিচ্ছেদের দিকে খুব কম-ই যায়। পরিবারে কলহ-বিবাদ বা মারামারি হলে তার কারণ সাধারণতঃ দারিদ্র্য, অশিক্ষা, পরকীয়া, শাশুড়ির সাথে বনিবনা না হওয়া ইত্যাদি। ইসলামের নবী কখনো স্ত্রীকে আঘাত করেন নি।
|
![]() |
According to Islamic faith a Man ( and Woman) is born Free.Therefore a Man can not be slave to a person, people, nation, country, company and the Alien gods. Therefore a Muslim's only Master is Allah-The GOD.
.
ইসলামের বিশ্বাস অনুযায়ী প্রতিটি মানুষ স্বাধীন হয়ে-ই জন্মায়। তাই সে কোন ব্যক্তি,জনগোষ্ঠি, জাতি, দেশ, কোম্পানী বা ভিনগ্রহবাসী দেবতার দাস হতে পারে না। একজন মুসলিমের একমাত্র প্রভু হলেন ঈশ্বর আল্লাহ -যিনি অজ্ঞেয় এবং অদৃশ্য।
|
![]() |
.....
ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী যার প্রতিবেশি ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাত্রি যাপন করে তার ঈমান নাই অর্থাৎ সে মুসলিম নয়। এখন নিশ্চয়-ই বোঝা যাচ্ছে যে নিজেকে মুসলিম হিসেবে দাবি করা কতো কঠিন ? কজন মুসলিম আছে সমাজে যিনি একবারের জন্য ও ভাবেন তার প্রতিবেশিরা ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাত্রি যাপন করে কী না ? আর তথাকথিত মুসলিম দেশুগুলোর মধ্যে কয়টি নিজেদের 'মুসলিম দেশ' বলে দাবি করতে পারে যেখানে লক্ষ লক্ষ মুসলিম এবং অমুসলিম ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন পার করছে আর তারা ভোগ বিলাসিতায় জীবন কাটাচ্ছে ? বেশির ভাগ তথাকথিত মুসলিমদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো শুধু নামাজ, রোজার অনুষ্ঠানগুলো পালন করে সোয়াব কামাই করা এবং সোয়াব ক্রেডিট দিয়ে বেহেশতের ভোগ বিলাসের জন্য টিকেট ক্রয় করা। কিন্তু কথা হলো যার ঈমান-ই নেঙ- মানে যে মুসলিম-ই নয় সে কীভাবে বেহেশতে যাবে ?
.
Islam says a person has no faith whose neighbour sleeps at night starving. That means any Muslim whose neighbour passes sleepless night because of Hunger is not a Muslim at all. Now you can understand how difficult it is for somebody to call himself Muslim. Given this condition now how many Muslims can call themselves Muslims ? And How many Muslim countries can claim the title of Muslim Country when millions of muslims ( and non-muslims) in the world pass their days and nights in Hunger- when there are super Rich Muslim countries around ? You guess. Most of the Muslims now consider their Muslimhood as a way to go to heaven in next life and confine themselves to earn Sawab credit by ritualistic prayer and ritual fasting in Ramadan. They are more of Ritualists rather than true Muslims.
...
|
![]() |
আশ্চর্য দর্শন এই যে, মহিলা যখন বিমানে বিমানবালা হয়ে মানুষের সেবা করে, তাদের সামনে ট্রে সাজিয়ে পরিবেশন করে এবং তাদের কামাসক্ত দৃষ্টিতে বিদ্ধ হয় তখন তা হয় ‘স্বাধীনতা’। পক্ষান্তরে সে যদি নিজের ঘরে নিজের জন্য, স্বামী ও সন্তানের জন্য, পিতামাতার জন্য খাবার রান্না করে তাহলে তা পরাধীনতা। এই আশ্চর্য দর্শনে নারীকে ভুলিয়ে বণিক সমপ্রদায় তাকে ব্যবহার করেছে বাণিজ্যিক স্বার্থে। তাকে বানানো হয়েছে প্রদর্শনীর বস্তু। সেলসগার্ল দরকার তো মহিলা হতে হবে, পণ্য বিক্রির প্রয়োজন তো মহিলারই বিক্রি করতে হবে। যেন তার রূপ- সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে মানুষ পণ্য ক্রয় করে। তার প্রতিটি অঙ্গ খোলা বাজারের পণ্যে পরিণত হয়েছে। এমন কোনো বিজ্ঞাপন পাওয়া যাবে না, যাতে নারীর ছবি নেই। নারীকে পণ্য বানিয়ে নিজেরা অর্থ উপার্জন করছে।
.
এর নাম দিয়েছে নারী স্বাধীনতা!
|
![]() |
>> সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি <<
.
ইদানিং কিছু মানুষকে দেখা যায় ''মমিন,,নামটাকে ব্যঙ্গ করে নিয়মিত স্ট্যাটাস দিচ্ছে। ''ঐ মমিন কসকি? মমিন আমারেধর মমিন কইরে?ইত্যাদি ইত্যাদি। মমিন মূলত ছিল মূ'মিন। এটা আল্লাহর পবিত্র ৯৯ নামের একটি। কতিপয় চক্রান্তকারিরা এই পবিত্র নামটাকে ব্যঙ্গ করে বিভিন্ন উপহাসমূলক পোষ্টে ব্যবহার করছে।
.
তাদের সাথে কিছু নামধারি ইসলামিষ্টরা শরিক হয়ে এটাকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছে। এতে আমাদের মতো সাধারণ জণগনও এখন এই পবিত্র নামকে ব্যঙ্গ করতে শুরু করেছে। যারা এই নামটাকে উপহাস হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন তাদের প্রতি অনুরোধ তওবা করুন। কারণ মুরতাদ হতে এই একটা করণই যথেষ্ট । যারা ব্যঙ্গ করছে তাদেরকেও সতর্ক করুন।
.
যদি সতর্ক হয় তো ভাল। নয়ত আল্লাহর প্রতি ভালবাসা রেখে এ ধরণের বেকুবকে ব্লকলিষ্ট জায়গা দিন।
|
![]() |
প্রসঙ্গ ডাক্তার জাকির নায়েক। তিনি আজ পর্যন্ত যত বিতর্কে অংশ নিয়েছেন তার কোনটিতেই হারেন নি আলহামদুলিল্লাহ।
.
খৃস্টান ধর্মবেত্তা ডাক্তার উইলিয়াম ক্যাম্পবেল ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত ডাক্তার মরিস বুকাইলের লেখা ''কুরআন,বাইবেল ও বিজ্ঞান'' গ্রন্থে কুরআনের বৈজ্ঞানিকতাকে চ্যালেন্জ করে জবাব দিয়েছিলেন এবং কুরআনের কিছু কথিত ভুল ধরেছিলেন।
.
তিনি-ই ডাক্তার জাকির নায়েক যিনি উন্মুক্ত বিতর্কে ডাক্তার ক্যাম্পবেলের কুরআনের নির্ভুলতা চ্যালেন্জ করা যাবতীয় প্রশ্নের জবাব দিয়েছিলেন এবং বাইবেলের ৩৭টি ভুল ধরে ক্যাম্পবেলকে নাস্তানাবুদ করেছিলেন।
এরপর তিনি উন্মুক্ত বিতর্কে হিন্দু পন্ডিত রবিশণ্করের ধুতিও খুলে নেবার অবস্থা করেছিলেন।
.
ডাক্তার জাকির নায়েক বিতর্কে চ্যালেন্জ করেছিলেন বৌদ্ধ গুরু দালাইলামা এবং বাংলাদেশী নারীবাদী পতিতা তসলিমা নাসরিনকেও। কিন্তু তাদের সে হেডামে ধরে নি যে জাকির নায়েকের সামনে এসে কুরআন বা ইসলামের ভুল ধরিয়ে দিয়ে ফেরত যাবে,তাই তারা চ্যালেন্জ গ্রহণ করেন নি। তসলিমাদের দৌড় বই লেখা আর ব্লগ লেখা পর্যন্তই।
.
কিন্তু কথা হলো কিছু ফেসবুকীয় গ্র্যান্ড মুফতি জাকির নায়েককে ফেরকা,ফারাক্কা,গোমরা,ইহুদিদের দালাল,আমেরিকার দালাল ডেকে নিয়মিত ফতোয়া দিয়ে আসছে।
শোন,তোমাদের সামনাসামনি ক্যাম্পবেল বা তসলিমা নাসরিন না,ফেইক আইডি সাদিয়া এসেও যদি হ্যান ত্যান বলে কুরআনের ভুল দেখায় তাহলে লেজেগোবরে করে পালিয়ে যাবে,নাস্তিক বা বিধর্মীদের প্যাঁচানো প্রশ্নের জবাব দেবার হেডাম তোমাদের নেই।
.
সশ্রদ্ধভাবে বলছি যে আমাদের অনেক শ্রদ্ধ্যে আলেমের ও সেই ক্ষমতা নেই যে ইসলাম ও কুরআনকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে ব্যখ্যা করবেন,কেননা তারা মাদ্রাসাতে বিজ্ঞান ও ইংরেজী শিক্ষাকে ট্যাবু করে রেখেছেন। এসব নাকি খৃস্টানদের বিদ্যা।
সব কথার শেষ কথা হলো যে তোমাদের পা যত লম্বা হয়নি,ততবড় লাফ দিতে যেওনা…গর্তে পড়ে যাবে। এমনকি নাস্তিকেরা
.
পর্যন্ত এপর্যন্ত জাকির নায়েকের যুক্তি খন্ডন করতে পারেনি,কেবল তার নামকে বিকৃত করে। তোমরা আগে ফেসবুকেই নাহয় নাস্তিকদের ও হিন্দুদের প্রশ্নের জবাব দিয়ে কোণঠাসা করে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দাও,এরপর আসিফ মহিউদ্দীন,জাফর ইকবালদের ধুতি ধরে টান দিয়ে প্রমাণ করে দাও যে তুমি ইসলামকে বিজ্ঞানসম্মতভাবে নির্ভূল দেখাতে পারো; তারপর জাকির নায়েককে নিয়ে কথা বলো।
.
তোমাদের মতো ভন্ডদের দৌড় কতদূর আমার জানা আছে। যাও আমি তোমাদের চ্যালেন্জ দিলাম,আমি নাস্তিক হিসাবে তোমাদের প্রশ্ন করবো কুরআন আর ইসলাম নিয়ে। যদি যথাযত উত্তর দিতে পারো তাহলে তুমি প্রমাণ করে দেখাবে যে জাকির নায়েক কিভাবে ইসলামের ক্ষতি করছে,নাহলে তুমি জাকির নায়েকের জাইঙ্গার সমান যোগ্যতাও রাখোনা.
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.