Nipun Services
  Toronto, Ontario, Canada
  A  House of  Quality & Trust

  Nipun  Services

  Provide accurate services

News and Views Post New Entry

Khondaker

Posted by Nipunservices on November 8, 2014 at 11:20 AM Comments comments (132)

মিজানুর রাহমান এবার পুলিশ এর বিরুদ্ধে, ফাঁসবে এবার ডাকাতির জালে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেছেন, একজন ব্যক্তি জঙ্গি কিনা তা নির্ধারণ করবে আদালত। আদালতের মাধ্যমে সে জঙ্গি প্রমাণিত হলেই তাকে আমরা জঙ্গি বলবো। পুলিশ জঙ্গি বললে হবে না। তাদের কাছে যতো প্রমাণই থাকুক। তিনি বলেন, পৃথিবীর কোন সভ্য আইনে পায়ে ঠেকিয়ে গুলি করার কথা নেই। সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। আর তাকে দেখতে গেলেই মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়। তিনি আরও বলেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলবেন না। নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করুন।

............।পুলিশ এর বক্তব্য

হিযবুত তাহরীর একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন। নাফিস সালাম এই সংগঠনের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক পরামর্শক। ড. মিজানুর রহমান বাংলাদেশ সরকারের একটি সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত। তিনি এ পদে কর্মরত থেকে একজন আসামীর সঙ্গে আদালতের অনুমতি ব্যতিত হাসপাতালে দেখা করতে গিয়েছেন। এতে আইন এবং শিষ্টাচার লঙ্ঘিত হয়েছে। যা ভবিষ্যতে অন্যান্য নাগরিকদের মধ্যে আইন লংঘনের প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। তদুপরি যাচাই বাছাই ব্যতিত নিষিদ্ধ ঘোষিত একটি জঙ্গি সন্ত্রাসী সংগঠনের আসামীর বক্তব্যের ভিত্তিতে একতরফাভাবে বক্তব্য প্রদান জঙ্গিবাদকে উৎসাহিত করতে পারে। এর মাধ্যমে তদন্ত কাজ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বর্তমান সরকারের সাফল্য হচ্ছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান ও জঙ্গিবাদ নির্মূল। অথচ তিনি হাসপাতালে গিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের নেতার সঙ্গে দেখা করে সরকারের জঙ্গিবাদ বিরোধী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা পুলিশ বাহিনীর চেইন অব কমান্ড সম্পর্কে অনভিপ্রেত মন্তব্য করেছেন। যা পুলিশ বাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে দিতে পারে এবং ফলে জনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এছাড়াও এ বক্তব্য পুলিশ বাহিনীর মধ্যে শৃঙ্খলা বিনষ্টের কারণ হতে পারে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে আমরা একটি নিদিষ্ট জেলাকে কটাক্ষ করে বক্তব্য প্রদান করতে দেখেছিলাম। ড. মিজানুর রহমানের নিকট থেকে এই পর্যায়ে একই সুরে একটি জেলাকে কটাক্ষ করে একই প্রতিধ্বনি শুনতে পাচ্ছি। তার বক্তব্যে পুরো জাতি স্তম্ভিত এবং আমরা হতাশাগ্রস্ত। ড. মিজানুর রহমান এর বক্তব্যে বর্তমান সরকারের জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থানের বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ভুল ইঙ্গিত দিতে পারে। একটি সাংবিধানিক পদে থেকে পুলিশ বাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে দিয়ে তিনি কি অর্জন করতে চেয়েছেন তা বোধগম্য নয়। আমরা দায়িত্বশীল সকল ব্যক্তিকে এ ধরণের ঢালাও মন্তব্য পরিহার করার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।

Khondaker

Posted by Nipunservices on November 2, 2014 at 5:30 PM Comments comments (45)

.

সেই পুলিশ কর্মকর্তার ছেলের কি বিচার হবে? হলেও হবে লুঘু

রাজধানীর বনানীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সঞ্জয় আচার্য্য মিঠু নামে এক ব্যক্তিকে চাপা দেয়া সেই প্রাইভেটকারের চালক পুলিশের এক কর্মকর্তার ছেলে। তার নাম জাফর সাদিক (২৩)। গত শুক্রবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। জাফর সাদিক পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে বনানী ১১ নম্বর সড়কের কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি প্রাইভেটকার (ঢাকা মেট্রো-গ-২১-৬৭৬৭) এক পথচারীকে চাপা দেয়। এতে বেসরকারী একটি প্রতিষ্ঠানের চাকুরিজীবি মিঠু নিহত হন। পরে পুলিশ ওই প্রাইভেটকার ও এর চালক জাফর সাদিককে আটক করে। জাফর সাদিক জানায় তার বাবা পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি।

এদিকে মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনার চিত্রটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে। বনানী থানা সূত্র জানায়, পথচারীকে চাপা দেয়া টয়োটা এলিয়ন প্রাইভেটকারটিতে ‘পুলিশ’ লেখা স্টিকার ছিল। গাড়ির চালকের আসনে বসা জাফর সাদিকের কোন ড্রাইভিং লাইসেন্সও ছিল না। ঘটনার দিন জামায়াতের ডাকা হরতাল থাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাফর সাদিক বেপরোয়া গতিতে প্রাইভেটকারটি চালাচ্ছিল। বনানীর ১১ নম্বর সড়কের পাশে গাড়িটি মিঠু নামে এক পথচারীকে চাপা দেয়। এসময় আরও কয়েকজন আহত হয়। এঘটনায় নিহত মিঠুর স্বজনেরা বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আমীরুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃত জাফর সাদিককে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে।

এদিকে নিহতের স্ত্রী চম্পা আচার্য্য জানান, তারা মিরপুরের কাজীপাড়ার ২৮৩ নম্বর বাড়িতে থাকতেন। তিনি বনানীতে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকুরী করতেন। অফিস শেষে বাড়িতে ফেরার পথে তিনি এ দুর্ঘটনার শিকার হন। তাদের সংসারে দুই মেয়ে রয়েছে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে তারা এখন অকুল পাথারের মধ্যে পড়েছেন।

Khondaker

Posted by Nipunservices on October 31, 2014 at 9:30 PM Comments comments (1)

.

পুলিশ কোন বেবসায় নাই।

পাখি শিকার, হত্যা, পাচার, ক্রয়-বিক্রয় ও আটক রাখার ব্যাপারে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন- ২০১২ এর ৩৮ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি কোনো পাখি বা পরিযায়ী পাখি হত্যা করলে তিনি অপরাধ করেছেন বলে গণ্য হবেন এবং উক্তরূপ অপরাধের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ১ (এক) বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা সর্বোচ্চ ১ (এক) লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটলে সর্বোচ্চ ২ (দুই) বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা সর্বোচ্চ ২ (দুই) লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে দেদারছে বিক্রি হচ্ছে পাখি। পুলিশের সঙ্গে যোগসাজশেই চলছে এ অবৈধ ব্যবসা। পুলিশকে প্রতিদিন মোটা অংকের মাসোহারা দেয়ায় তারা থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।

বন্যপ্রাণী বিক্রি করা তো অপরাধ? তাহলে এভাবে বক বিক্রি করছেন কেন জানতে চাইলে কায়েস উল্টো প্রশ্ন করে বলেন, ‘জানি অপরাধ, দেশে কি অপরাধ কম হচ্ছে?’

জানতে পেরেছি, আপনি প্রায়ই শাহবাগ থানায় স্বাস্থ্যবান বকগুলো পাঠান এবং এ কারণেই নাকি পুলিশ আপনাকে কিছু বলছে না। কিছুক্ষণ নীরব থাকেন তিনি। এরপর বলেন, ‘বক তো আমাদের কাছ থেকে অনেকে নিয়ে খায়। আপনি যদি কয়েকটা বক খেতে চান, তাহলে কি দেব না? এ কথা বলেই তিনি বকের বস্তা নিয়ে বিক্রি করতে চলে যান।

পাখি বিক্রি করার সময় পুলিশী বাধার মুখে পড়েন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মাঝে মধ্যে টহল পুলিশ সমস্যা করে। তখন টাকা দিলেই সমস্য চুকে যায়। এছাড়া বড় বড় বকগুলো শাহবাগ থানার বড় কর্তার কাছে পাঠানো হয়।’ শাহবাগ থানার টহল পুলিশ নিয়মিত তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায় বলেও স্বীকার করেন তিনি।

Kaniz Fatema

Posted by Nipunservices on October 30, 2014 at 10:05 PM Comments comments (1)

সব বন্ধ হয়ে যাবে আগে প্রধান ছিনতাইকারী পুলিশকে সৎ হতে হবে বা সৎ থাকতে বাধ্য করতে হবে।

.

পুলিশ বাহিনীকে হতে হবে সত্য ন্যায়ের প্রতীক ! কারণ পুলিশের জানা আছে কোথায় কে কে জড়িত ! রাজনৈতিক নেতাদের কারণেই তারা জেল থেকে ছাড়া পায় !

.

একবার আমি এবং আমার মেয়ে টিএসসির পার্শ্ব থেকে রিক্সায় যাবার সময়ে আমার মেয়ের ব্যাগটা ছিনিয়ে নিয়ে গেল ! তখন বিকাল ছিল ! সেদিন ওর জন্মদিন, আমরা চাইনিজ খেতে যাচ্ছিলাম !

.

কলেজের নোট খাতা, বই এবং আইডি কার্ড ছিল আর ৭০০ টাকা ছিল ! আমরা গল্প করতে করতে যাচ্ছিলাম ... টান দিয়ে ব্যাগটা নিয়ে গেল ! মেয়েতো নোটগুলোর জন্য কাঁদছিল ...

.

আমরা ধারণা করেছিলাম ছিনতাইকারী হয়ত ব্যাগটা ফিরিয়ে দিবে, কারণ ওদের টাকা দরকার, বই খাতা দিয়ে কি করবে ? আইডি কার্ড এর জন্য কলেজ থেকে বলা হলো থানায় ডাইরি করতে ! পরের দিন সুত্রাপুর থানায় গেলাম ! আমরা ঘটনা বললাম, শুনে অফিসার বললেন টিএসসির সামনে হয়েছে এটা লিখা যাবে না ! আমি বললাম কেন ? উনি বললেন অসুবিধা আছে ! আমরা সবই জানি কিন্তু কিছু করতে পারি না ! ওনার বর্ণনা মতে রাজধানী মার্কেটের সামনে ঘটেছে লিখতে হলো ! এই হলো বাংলাদেশের চিত্র ....

Ripon

Posted by Nipunservices on October 28, 2014 at 4:45 PM Comments comments (1)

অর্থাৎ পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না সরকার। পুলিশ এর উপরে সরকার নাই।

.

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নারী নির্যাতনে পুলিশ সঠিকভাবে কাজ করে না, এটা অনেকাংশে ঠিক। পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ দরকার। রিক্রুটমেন্টের পরই তাদের জেন্ডার সংবেদনশীলতার ট্রেনিং দিতে হবে। কেন? ইয়াসমিনের ওপর পুলিশ নির্যাতন চালায়নি? তার মানে পুলিশের কাছেও আপনি নিরাপদ না।’

Khondaker

Posted by Nipunservices on October 28, 2014 at 4:45 PM Comments comments (1)

.

দুর্নীতিবাজ রাজউক দুর্নীতি থেকে পিছিয়ে নেই ।

নকশা জালিয়াতি করে এ ধরনের বহুতল ভবন নির্মাণের নেপথ্যে কলকাঠি নাড়ছেন রাজউকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। শুধু তাই নয়, বিপুলসংখ্যক বহুতল ভবনের নকশা জালিয়াতিতে এ প্রতিষ্ঠানের রাঘব-বোয়ালদের সরাসরি সম্পৃক্ততার মহোৎসব চলছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সম্প্রতি রাজউক থেকেই দুর্নীতি দমন কমিশন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ পাঠানো হয়েছে। এতে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে আরো একটি ২২ তলা ভবনের নকশা পাস করানোসহ রাজউকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্নীতি-অপকর্মের বেশকিছু সুস্পষ্ট চিত্র রয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, নকশা জালিয়াতির বেশকিছু অভিযোগ হাতে পেয়ে এ ব্যাপারে তথ্য অনুসন্ধান শুরুর পরপরই সংঘবদ্ধ জালিয়াতচক্র সতর্ক হয়ে ওঠে। তারা অত্যন্ত চতুরতার সঙ্গে অন্তত ৯৬টি বহুতল ভবনের নকশা রাজউকের স্টোর থেকে সরিয়ে ফেলে। এসব ভবনের অধিকাংশই ছয়তলার অনুমোদন নিয়ে নয়তলা বা তারও বেশি উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়েছে।

Khondaker

Posted by Nipunservices on October 28, 2014 at 3:30 PM Comments comments (1)

.

পরবর্তীতে কিন্তু আপনি হছেন -ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে প্রাণ গেল রিপা’র

.

রাজধানীর সোবহানবাগ এলাকায় ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে আয়েশা আক্তার রিপা (২৭) নামে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। গতকাল সকালে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূ লালমাটিয়া এ ব্লকের পানির ট্যাংকির পেছনে ৫/৬ নং বাসায় বাস করতেন। তার গ্রামের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে।

.

গতকাল ভোর সাড়ে ৬টার দিকে রিপা রিকশায় করে সোবহানবাগ মসজিদের সামনে দিয়ে লালমাটিয়ার দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় ৪-৫ জন ছিনতাইকারী পেছন থেকে একটি মাইক্রোবাসে করে এসে তার হাতে থাকা ব্যাগ ধরে টান দেয়। ব্যাগটি হাতে প্যাঁচানো থাকায় তিনি রিকশা থেকে পড়ে যান। ওই অবস্থায় ছিনতাইকারীরা টেনে হিঁচড়ে তাকে কিছু দূর নিয়ে যায়। পরে ব্যাগটি রিপার হাত থেকে ছুটে গেলে ছিনতাইকারীরা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পড়ে থাকে রিপার নিথর দেহ।

Kh. Alam

Posted by Nipunservices on September 23, 2014 at 11:00 AM Comments comments (1)

গোটা প্রশাসন তিন ধরনের ভুয়া মানুষ দিয়ে চলছে, একজন ক্ষমতায় আসলে অন্ন দুটি নিষ্ক্রিয় থাকে, পরিবর্তনে আবার সক্রিয় হয় - এই চক্র ভাঙবে কে?

nipun

Posted by Nipunservices on September 23, 2014 at 10:20 AM Comments comments (1)

কোরবানির পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ১১ মেডিকেল টিম (যাদের ইনকাম হবে রমরমা)

কোরবানির পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় রাজধানীর প্রবেশপথের ১১টি পয়েন্টে মেডিকেল টিম বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্টেরয়েড ব্যবহার করে গরু মোটাতাজাকরণ নিয়ে জনমনে শঙ্কার প্রেক্ষাপটে কোরবানির পশুর গুরুত্বপূর্ণ হাটগুলোতে ওই সব মেডিকেল টিম কাজ করবে।

.

কোরবানির পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ১১ মেডিকেল টিম (যাদের ইনকাম হবে রমরমা)

.

কোরবানির পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষায় রাজধানীর প্রবেশপথের ১১টি পয়েন্টে মেডিকেল টিম বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্টেরয়েড ব্যবহার করে গরু মোটাতাজাকরণ নিয়ে জনমনে শঙ্কার প্রেক্ষাপটে কোরবানির পশুর গুরুত্বপূর্ণ হাটগুলোতে ওই সব মেডিকেল টিম কাজ করবে।

.

সব চেয়ে ভালো ইদ হবে এবারকার মেডিকেল টিমের ।

Aminur

Posted by Nipunservices on September 15, 2014 at 2:05 PM Comments comments (1)

Photo: সন্ত্রাসী পরিবার সাংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান

মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যার সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার সম্পৃক্ততার তথ্য পেয়েছে পুলিশ। তদন্তে পাওয়া তথ্যানুসারে, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের। কিন্তু এমপি রানার ভাই ওই পদে যেতে চান। তাই দুনিয়া থেকে সরে যেতে হয়েছে ফারুক আহমেদকে। কারণ টাঙ্গাইলে এমপি রানাসহ চার ভাই-ই সেখানে সর্বেসর্বা। চার ভাইয়ের মধ্যে বড় ভাই আমানুর রহমান খান রানা হচ্ছেন এমপি, তার পরের ভাই সহিদুর রহমান খান মুক্তি পৌরসভার মেয়র, তার ছোট জন জাহিদুর রহমান খান কাঁকন জেলা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি এবং সবার ছোট সানিয়াত খান বাপ্পা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি। 

চার ভাইয়ের উপস্থিতিতে সেখানে ডেকে নেওয়া হয় ফারুক আহমেদকে। বলা হয় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ ছেড়ে দিতে। ভেবে দেখার কথা বলেন ফারুক। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে গুলি করা হয় ফারুককে। পরে লাশ ফেলে রাখা হয় বাড়ির পাশের রাস্তায়।

.

সন্ত্রাসী পরিবার সাংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান

.

মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যার সঙ্গে স্থানীয় সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানার সম্পৃক্ততার তথ্য পেয়েছে পুলিশ। তদন্তে পাওয়া তথ্যানুসারে, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার কথা ছিল মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের। কিন্তু এমপি রানার ভাই ওই পদে যেতে চান। তাই দুনিয়া থেকে সরে যেতে হয়েছে ফারুক আহমেদকে। কারণ টাঙ্গাইলে এমপি রানাসহ চার ভাই-ই সেখানে সর্বেসর্বা। চার ভাইয়ের মধ্যে বড় ভাই আমানুর রহমান খান রানা হচ্ছেন এমপি, তার পরের ভাই সহিদুর রহমান খান মুক্তি পৌরসভার মেয়র, তার ছোট জন জাহিদুর রহমান খান কাঁকন জেলা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি এবং সবার ছোট সানিয়াত খান বাপ্পা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি।

.

চার ভাইয়ের উপস্থিতিতে সেখানে ডেকে নেওয়া হয় ফারুক আহমেদকে। বলা হয় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ ছেড়ে দিতে। ভেবে দেখার কথা বলেন ফারুক। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে গুলি করা হয় ফারুককে। পরে লাশ ফেলে রাখা হয় বাড়ির পাশের রাস্তায়।

Kh. Alam

Posted by Nipunservices on September 11, 2014 at 9:25 AM Comments comments (1)

Photo: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ওরা টাকার খনি বানিয়েছে -
দুই থেকে পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে বাসায় বসে পরীক্ষার উত্তরপত্র লেখা যায়

কেউ বলেন ‘জাপান’ আবার কেউ একে বলেন ‘কুয়েত’ শাখা। ওই দুটি দেশের আয়-রোজগারের মতোই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শন ও পরীক্ষা শাখার লোকজনের আয়-রোজগার। পরিদর্শন শাখায় নাম আবার ‘বিশেষ শাখা।’ যেখানে সব কিছুই একটু বিশেষ ধরনের। সারাদেশের শত শত অনার্স-মাস্টার্স কলেজের পরিদর্শন রিপোর্ট ভাল হয় যদি কলেজ কর্তৃপক্ষ জাপান-কুয়েতের মতো করে পরিদর্শকদের অর্থ দিয়ে খুশি করতে পারেন। খুশি না হলে তো আর রক্ষা নেই। অন্যদিকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত পরীক্ষা দফতর। যেখানে রাতের আঁধারে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে সকল পরীক্ষার খাতা নিয়ে চলছে জালিয়াতি। সারাদেশে ছড়িয়ে আছে এই অপরাধী চক্রের নেটওয়ার্ক। টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীরা বাড়িতে বসেই উত্তর লিখে দেয়। সেই খাতা আবার চলে আসে দফতরে। বছরের পর বছর ধরে বাধাহীনভাবে চলা অপকর্মের কবলে পড়ে আজ দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থীর আশ্রয়স্থল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

.

 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ওরা টাকার খনি বানিয়েছে -

দুই থেকে পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে বাসায় বসে পরীক্ষার উত্তরপত্র লেখা যায়

.

কেউ বলেন ‘জাপান’ আবার কেউ একে বলেন ‘কুয়েত’ শাখা। ওই দুটি দেশের আয়-রোজগারের মতোই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শন ও পরীক্ষা শাখার লোকজনের আয়-রোজগার। পরিদর্শন শাখায় নাম আবার ‘বিশেষ শাখা।’ যেখানে সব কিছুই একটু বিশেষ ধরনের। সারাদেশের শত শত অনার্স-মাস্টার্স কলেজের পরিদর্শন রিপোর্ট ভাল হয় যদি কলেজ কর্তৃপক্ষ জাপান-কুয়েতের মতো করে পরিদর্শকদের অর্থ দিয়ে খুশি করতে পারেন। খুশি না হলে তো আর রক্ষা নেই। অন্যদিকে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত পরীক্ষা দফতর। যেখানে রাতের আঁধারে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে সকল পরীক্ষার খাতা নিয়ে চলছে জালিয়াতি। সারাদেশে ছড়িয়ে আছে এই অপরাধী চক্রের নেটওয়ার্ক। টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীরা বাড়িতে বসেই উত্তর লিখে দেয়। সেই খাতা আবার চলে আসে দফতরে। বছরের পর বছর ধরে বাধাহীনভাবে চলা অপকর্মের কবলে পড়ে আজ দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থীর আশ্রয়স্থল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

Kh. Alam

Posted by Nipunservices on September 10, 2014 at 1:40 PM Comments comments (98)

Photo: আপনাদের যার যা মোবাইল আছে তাই নিয়ে লুকিয়ে পরুন দুর্নীতি ভিডিও করার জন্য, ঘুষ দেন - রেকর্ড করুন, ছিনতাই করছে ভিডিও করুন, পুলিশ এর কুকাম রেকর্ড করুন - তার পর নামে বেনামে সর্ব সাধারণের মাঝে তুলে ধরুন। 

এবারের সংগ্রাম, আমদের ডিজিটালের সংগ্রাম - এবারের সংগ্রাম আমাদের দুর্নীতির বীরুধে সংগ্রাম - জয় দুদক, জয় বাংলা

.

আপনাদের যার যা মোবাইল আছে তাই নিয়ে লুকিয়ে পরুন দুর্নীতি ভিডিও করার জন্য, ঘুষ দেন - রেকর্ড করুন, ছিনতাই করছে ভিডিও করুন, পুলিশ এর কুকাম রেকর্ড করুন - তার পর নামে বেনামে সর্ব সাধারণের মাঝে তুলে ধরুন।

.

এবারের সংগ্রাম, আমদের ডিজিটালের সংগ্রাম - এবারের সংগ্রাম আমাদের দুর্নীতির বীরুধে সংগ্রাম - জয় দুদক, জয় বাংলা

kh. Alam

Posted by Nipunservices on August 18, 2014 at 2:55 PM Comments comments (1)

Ripon Canada's photo.Ripon Canada's photo.

.

পুলিশ সাইজ সমীকরণঃ পুলিশ দুর্নীতির টাকায় পদ্মা সেতু

.

..................।। যুবকদের বেকার সমস্যাও সমাধান হতো ।

 

.

একটা সমীকরণ দরকার - আমি পুলিশ প্রসাশনের মাথা হলে প্রথমেই ২ বসরের জন্য বর্তমান কাজে নিযুক্ত পলিশের বেতন বন্ধ করতাম অন্নথায় তাদের চাকরী ছেড়ে দিতে বলতাম। চাকরী ছেড়ে চলে গেলে নতুন সৎ পুলিশ নিয়োগ করতাম। দুই বছরের বেতন দিয়ে পদ্মা সেতু করতাম। আমি জানি কোন হালায় চাকরী ছাড়ত না কারন হালাগ পকেটে আরও ২০ বসরের মাল এখনি আছে।

Shorisha

Posted by Nipunservices on July 21, 2014 at 2:50 PM Comments comments (1)

Ripon Canada's photo.

.

 

সর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে তাহলে ভূত তাড়ানো যায় না। -৬৫০ কোটি টাকার চাঁদাবাজি

.

ঈদকে কেন্দ্র করে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতে চলছে জমজমাট চাঁদাবাজি।

.

লাইনম্যানদের মাধ্যমে তোলা এই চাঁদা যাচ্ছে স্থানীয় সরকারদলীয় নেতা ও পুলিশের পকেটে। রাজধানী জুড়ে ফুটপাতে চাঁদাবাজি করে এমন অন্তত ৬০টি গ্রুপ রয়েছে। হকার সমিতির তথ্য অনুযায়ী ফুটপাতগুলোতে আড়াই লাখের মতো হকার রয়েছে। এরা সারা বছরই ব্যবসা করে থাকে। কিন্তু ঈদের আগে আরও অন্তত ৫০ হাজার হকার নতুন করে যুক্ত হয়। ঈদের সময় এই তিন লাখ হকারের কাছে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করা হয়। সূত্র জানায়, রাজধানীর ফুটপাতে বছর জুড়েই চাঁদাবাজি হয়। তবে ঈদকে সামনে রেখে এই চাঁদাবাজি বেড়ে যায়। রমজানের শুরুতে প্রত্যেক হকারের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা করে ‘ঈদের বকশিশ’ নেয়া হয়। এই হিসেবে প্রায় আড়াই লাখ হকারের কাছ থেকে ঈদের সময়েই আদায় করা হয় ২৫০ কোটি টাকা। এছাড়া নতুন করে যে ৫০ হাজার নতুন হকার যুক্ত হয়, তাদের প্রত্যেকের কাছে ‘পজিশন’ বিক্রি করা হয় ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকায়। প্রতিটি ‘পজিশন’ ৩০ হাজার টাকা করে হিসাব করলেও এ থেকে আদায় করা হয় প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। এছাড়া প্রতি হকারের কাছে দৈনিক কমপক্ষে ৩ শ’ টাকা করে আদায় করা হয়। এই হিসাবে তিন লাখ হকারের কাছে দৈনিক আদায় করা হয় ৯ কোটি টাকা। পুরো রমজান মাসে এর পরিমাণ ২৭০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ঈদকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন ফুটপাতের হকারদের কাছ থেকে প্রায় ৬৫০ কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করা হয়।

Monirul Islam

Posted by Nipunservices on July 17, 2014 at 10:45 AM Comments comments (1)

পুলিশ বলল, ‘দে’, চোরাচালানি গুঁজে দিল টাকা

.

সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টা। যশোরের বেনাপোল রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা কমিউটার ট্রেন চালু হলো। মাথা, ঘাড়ে ও কাঁখে করে বড় বড় বস্তা ও কার্টন নিয়ে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসে ট্রেনে উঠছেন বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ। ওই বস্তা আর কার্টনের সাতকাহন জানার জন্য ট্রেনে উঠে পড়লাম। পৌনে একটায় বাঁশি বাজিয়ে ট্রেন ছেড়ে দিল। ট্রেনের পাঁচটি বগির সর্বত্র বস্তা ও কার্টন। টয়লেটের ভেতরেও বস্তা সাজিয়ে রাখা হয়েছে। চতুর্থ বগিতে গিয়ে বসতেই জিরা-মসলার ঝাঁজাল গন্ধ নাকে এল।

.

বস্তা ও কার্টন নিয়ে বসে থাকা নারী-পুরুষের কথোপকথন চলছে। এগিয়ে তাঁদের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।

এক নারী বললেন, ‘তিন বস্তা মাল আনতি ২১০ টাকার স্লিপ কাটতি হলো। শালারা কী মানুষ। শুধু রেট বাড়ায়।’

পুরুষটি বললেন, ‘কী কী আনলি?’

.

নারীর উত্তর: ‘জিরে, কিশমিশ, চকলেট আর কয়ডা থ্রি-পিছ।’

এর মধ্যে পুলিশের পোশাক পরা আফতাব ও আকবর নামের প্লেট ঝোলানো দুজন গিয়ে ওই নারীকে বললেন, ‘দে।’

ওই নারী অভ্যাসবশত কিছু জিজ্ঞাসা না করেই আগে থেকে হাতের মুঠোয় রাখা টাকা গুঁজে দিলেন পুলিশের হাতে।

টাকা হাতে নিয়ে আকবর মুখ বেঁকিয়ে বললেন, ‘কয় বস্তা?’

...‘তিন বস্তা।’

...‘কত দিলি?’

...‘৬০ টাকা।’

...‘ক্যান? ৯০ টাকা দিবি। প্রতি বস্তা এখন ৩০ টাকা।’

...‘আর দিতি পারব না।’

.

রাগ দেখিয়ে কোমর থেকে আরও ১০ টাকার একটি নোট বের করে পুলিশের হাতে গুঁজে দিলেন নারীটি।

দুই পুলিশ এবার এগিয়ে গেলেন বগির বস্তাওয়ালা অন্যদের কাছে। সবার কাছে গিয়ে দর-কষাকষি করে টাকা তুললেন। শেষ হওয়ার পরে চলে গেলেন আরেক বগিতে।

.

নারীর কাছে জানতে চাইলাম, বিষয়টি কী? ওই নারী মুখ কাঁচুমাচু করে বললেন, ‘কয়ডা মাল আইনে, নানা জাগায় টাকা দাও। স্লিপ কাটলাম ২১০ টাকায়, পুলিশের দিলাম ৭০ টাকা। খুলনা পর্যন্ত যাতি আরও কত জায়গা যে দিতি হবে।’ ট্রেন যশোর রেলওয়ে জংশনে থামল। দুই পুলিশ আফতাব ও আকবর ট্রেন থেকে নেমে প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে নিজেদের মধ্যে সলাপরামর্শ করছেন। কাছে এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম,

.

‘কত উঠল?’

দুজন ইতস্তত করে দুজনের মুখের দিকে তাকালেন। পুলিশ আকবর বললেন, ‘আপনার পরিচয়?’

পরিচয় দিতেই তিনি একটু দমে গিয়ে বললেন, ‘না, টাকা আর কই। এখন মাল তেমন আসছে না। দেখলেন না, ট্রেন ফাঁকা। চোরাকারবারিরাও এখন আর টাকা দিতে চায় না। নানা কৌশলে এড়িয়ে যায়। ওদিকে বিজিবি (বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন) আবার কড়াকড়ি আরোপ করেছে। সীমান্ত থেকে তারা (বিজিবি) টাকা নিয়ে মাল ছেড়ে দিয়ে বাইরে থেকে আবার ধরাধরি করে। বেনাপোল রেলস্টেশনেও তারা অভিযান চালায়ে চোরাচালানিদের মারধর করে।’

.

আকবর বলেন, ‘ভাই, আমার বাড়িও যশোরে। অনেক সিনিয়র সাংবাদিক আমার বন্ধু। আপনি এতকিছু জেনে কী করবেন?

পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আফতাব বলে বসলেন, ভাইকে কিছু টাকা দিয়ে দাও। একটু ধমক দিতেই তাঁরা চুপসে গেলেন। এর মধ্যে ট্রেন ছাড়ার বাঁশি বেজে উঠল। তাঁরা ট্রেনে উঠে পড়লেন।

.

কোথা থেকে আসেন চোরাচালানিরা কারা কীভাবে চোরাচালানি করে, সেটি দেখার জন্য যশোর রেলওয়ে জংশন থেকে বেনাপোলে যাওয়ার ট্রেনে উঠলাম। ট্রেনের প্রতিটি বগি মধ্যবয়সী নারী ও পুরুষে ঠাসা। সবার হাতে একটি করে প্যাকেট। ওই প্যাকেটের মধ্যে চটের বস্তা রয়েছে।

.

ট্রেনের একজন যাত্রী জানালেন, সামনে ঈদ। এখন একটু ভিড় বাড়বে। চোরাইপণ্যে বাজার সয়লাব হয়ে যাবে।

এ কথা শুনে এক নারী বলে উঠলেন, ‘আমরা কাজ করে খাই। টাকা খাটাই। ব্যবসা করি। চুরি করিনে।’

নাভারণ স্টেশনে নারীদের অর্ধেক নেমে গেলেন। বাকিরা বেনাপোল স্টেশনে নেমে পড়লেন। গাতিপাড়া, পাতিপাড়া করে ইজিবাইকের চালকেরা চিত্কার শুরু করলেন। নারীরা সবাই গাতিপাড়ার ইজিবাইকে চেপে বসছেন। অন্তত ৫০টি ইজিবাইক গাতিপাড়ার দিকে গেল।

.

সবাই গাতিপাড়ার দিকে যাচ্ছেন কেন—জানতে চাইলে ইজিবাইকের এক চালক বলেন, ‘চোরাইপথে আসা ভারতীয় পণ্যের চার-পাঁচটি আস্তানা আছে গাতিপাড়ায়। সারারাত ভারতের তেরোঘর দিয়ে ওই মাল ওঠে। যার যতটুকু মালের অর্ডার, তার ততটুকু দিয়ে গাঁট বাঁধা আছে। স্লিপ কেটে ওই মাল তারা নিয়ে আসে। ফিরতি ট্রেনে ওরা আবার ফিরে যাবে।’

 

Mohiuddin Jewel

Posted by Nipunservices on July 9, 2014 at 10:25 PM Comments comments (2)

চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর ১০ ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে পুলিশের নাম!

মহিউদ্দীন জুয়েল,

পিটিয়ে হত্যা, চাঁদাবাজি কিংবা অপহরণ। সব ঘটনাতেই বেরিয়ে আসছে থানার এসআই, কনস্টেবল ও ওসিদের নাম। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নিরীহ লোকদের হয়রানি করারও অভিযোগ উঠেছে অনেকের বিরুদ্ধে। এসব ঘটনার বেশির ভাগেরই চলছে তদন্ত। 
.
অন্যদিকে পুলিশ সদস্যরা হয়েছেন সাময়িক বরখাস্ত। অনেকে রয়েছেন কারাগারে। চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর ১০টি বড় অপরাধে একের পর এক বেরিয়ে আসছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক শ্রেণীর সদস্যের নাম। এতে বিব্রত পুলিশ বিভাগের হাইকমান্ড। প্রশ্ন উঠেছে সচেতন মহলেও। 
.
সর্বশেষ গত ৬ মাসে চট্টগ্রাম নগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থির চরম অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে অজ্ঞাত লাশ পাওয়া গেছে অন্তত ১৫-১৬টি। ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে একাধিক জায়গায়। ব্যবসায়ীকে বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তার মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। 
.
একইভাবে মহিলার লাশ পাওয়া গেছে ড্রামের ভেতর। আবাসিক হোটেলে অভিযান চালানোর নামে পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী দিয়ে হত্যা করার অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। এসব ঘটনায় বিভিন্ন থানার এসআই, কনস্টেবলদের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা করেছেন ভুক্তভোগীরা।  
.
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৮ই জুন রাতে শহরের বাকলিয়ার এহসান সিটি এলাকা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় রোকনুজ্জামান নামের এক ব্যবসায়ীকে। তাকে ধরতে সেদিন রাত সাড়ে ১২টায় বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। পরে তাকে দ্রুত গাড়িতে তুলে নেয়। এরপর কোথায় তাকে নিয়ে যাওয়া হয় সে ব্যাপারে আর কিছুই জানতে পারেননি তার পরিবারের সদস্যরা। প্রায় ঘণ্টাখানেক পর সোয়া একটায় পরিবারের সদস্যদের খবর দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেলে যাওয়ার কথা জানায় পুলিশ। পরিবারের আত্মীয়স্বজনরা হাসপাতালে গিয়ে তার মৃতদেহ দেখতে পান। ঘটনার পর গত মঙ্গলবার ৫ পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়। কারাগারে পাঠানো হয় এদের মধ্যে একজনসহ মোট দুই পুলিশকে। 
.
কিছুদিন আগে কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে কনস্টেবল জাহাঙ্গীরকে। তার বিরুদ্ধে উঠেছে একাধিক অভিযোগ। পুলিশ পরিচয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে সে মোটা অংকের টাকা আদায় করতো। বিষয়টি জানাজানি হলে তলব করা হয় তাকে। পরে অপরাধ খতিয়ে দেখতে তাকে বরখাস্ত করা হয়। বিভিন্ন ঘটনায় সে একাধিকবার জেলে গিয়েছে। কিছুদিন পরই সে কারাগার থেকে বেরিয়ে আবার অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। 
.
গত ২৯শে জুন নগরীর পাহাড়তলী এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় স্বপ্না নামের এক মহিলার লাশ। একটি প্লাস্টিকের ড্রামের ভেতর তাকে হত্যা করে খুনিরা। ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে নজরুল নামের গোয়েন্দা পুলিশের এক কনস্টেবলের নাম বেরিয়ে আসে। তার সঙ্গে স্বপ্নার নিহত হওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 
.
চট্টগ্রাম আবাসিক হোটেলে খুন হওয়ার ঘটনায়ও বেরিয়ে এসেছে কতিপয় পুলিশ সদস্যের নাম। গত ৩রা মে নগরীর সদরঘাটের আকাশ   হোটেলে সংঘটিত হয় জোড়া খুন। এখানে খুন হয় মায়া নামের এক তরুণী ও হাবিবুর রহমান নামে এক যুবক। 
.
অভিযোগ উঠে, ঘটনার রাতে স্থানীয় থানার ইয়ার আলী নামের এক এসআই নিশিকন্যা মায়ার সঙ্গে বিনা পয়সায় রাত কাটানোর প্রস্তাব করে। এতে সে আপত্তি জানায়। এর কিছুক্ষণ পর খুনের ঘটনা সংঘটিত হলে সেখান থেকে চলে যায় ওই এসআই। এ ঘটনায়  কোতোয়ালি থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়।
ভাড়াটে খুনি দিয়ে আবাসিক হোটেলে ডাবল মার্ডারের কাজ সংঘটিত হয়। এতে থানা পুলিশের ওই এসআইয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অনেকে জানান। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই ইয়ার আলী বলেন, ‘সব ষড়যন্ত্র। আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে।’
.
নগর পুলিশের উপ-কমিশনার বাবুল আক্তার বলেন, আইন সবার জন্য সমান। পুলিশ বলে কেউ ঘটনা থেকে রেহাই পেয়ে যাবে তা ভাবা ভুল। আইনের কাজ করতে গিয়ে কেউ বেআইনি করলে শাস্তি তার অনিবার্য।

চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর ১০ ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে পুলিশের নাম!

পিটিয়ে হত্যা, চাঁদাবাজি কিংবা অপহরণ। সব ঘটনাতেই বেরিয়ে আসছে থানার এসআই, কনস্টেবল ও ওসিদের নাম। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নিরীহ লোকদের হয়রানি করারও অভিযোগ উঠেছে অনেকের বিরুদ্ধে। এসব ঘটনার বেশির ভাগেরই চলছে তদন্ত।

.

অন্যদিকে পুলিশ সদস্যরা হয়েছেন সাময়িক বরখাস্ত। অনেকে রয়েছেন কারাগারে। চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর ১০টি বড় অপরাধে একের পর এক বেরিয়ে আসছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক শ্রেণীর সদস্যের নাম। এতে বিব্রত পুলিশ বিভাগের হাইকমান্ড। প্রশ্ন উঠেছে সচেতন মহলেও।

.

সর্বশেষ গত ৬ মাসে চট্টগ্রাম নগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থির চরম অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে অজ্ঞাত লাশ পাওয়া গেছে অন্তত ১৫-১৬টি। ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে একাধিক জায়গায়। ব্যবসায়ীকে বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তার মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

.

একইভাবে মহিলার লাশ পাওয়া গেছে ড্রামের ভেতর। আবাসিক হোটেলে অভিযান চালানোর নামে পরিকল্পিতভাবে সন্ত্রাসী দিয়ে হত্যা করার অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। এসব ঘটনায় বিভিন্ন থানার এসআই, কনস্টেবলদের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা করেছেন ভুক্তভোগীরা।

.

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৮ই জুন রাতে শহরের বাকলিয়ার এহসান সিটি এলাকা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় রোকনুজ্জামান নামের এক ব্যবসায়ীকে। তাকে ধরতে সেদিন রাত সাড়ে ১২টায় বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। পরে তাকে দ্রুত গাড়িতে তুলে নেয়। এরপর কোথায় তাকে নিয়ে যাওয়া হয় সে ব্যাপারে আর কিছুই জানতে পারেননি তার পরিবারের সদস্যরা। প্রায় ঘণ্টাখানেক পর সোয়া একটায় পরিবারের সদস্যদের খবর দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেলে যাওয়ার কথা জানায় পুলিশ। পরিবারের আত্মীয়স্বজনরা হাসপাতালে গিয়ে তার মৃতদেহ দেখতে পান। ঘটনার পর গত মঙ্গলবার ৫ পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়। কারাগারে পাঠানো হয় এদের মধ্যে একজনসহ মোট দুই পুলিশকে।

.

কিছুদিন আগে কোতোয়ালি থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে কনস্টেবল জাহাঙ্গীরকে। তার বিরুদ্ধে উঠেছে একাধিক অভিযোগ। পুলিশ পরিচয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে সে মোটা অংকের টাকা আদায় করতো। বিষয়টি জানাজানি হলে তলব করা হয় তাকে। পরে অপরাধ খতিয়ে দেখতে তাকে বরখাস্ত করা হয়। বিভিন্ন ঘটনায় সে একাধিকবার জেলে গিয়েছে। কিছুদিন পরই সে কারাগার থেকে বেরিয়ে আবার অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে।

.

গত ২৯শে জুন নগরীর পাহাড়তলী এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় স্বপ্না নামের এক মহিলার লাশ। একটি প্লাস্টিকের ড্রামের ভেতর তাকে হত্যা করে খুনিরা। ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে নজরুল নামের গোয়েন্দা পুলিশের এক কনস্টেবলের নাম বেরিয়ে আসে। তার সঙ্গে স্বপ্নার নিহত হওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

.

চট্টগ্রাম আবাসিক হোটেলে খুন হওয়ার ঘটনায়ও বেরিয়ে এসেছে কতিপয় পুলিশ সদস্যের নাম। গত ৩রা মে নগরীর সদরঘাটের আকাশ হোটেলে সংঘটিত হয় জোড়া খুন। এখানে খুন হয় মায়া নামের এক তরুণী ও হাবিবুর রহমান নামে এক যুবক।

.

অভিযোগ উঠে, ঘটনার রাতে স্থানীয় থানার ইয়ার আলী নামের এক এসআই নিশিকন্যা মায়ার সঙ্গে বিনা পয়সায় রাত কাটানোর প্রস্তাব করে। এতে সে আপত্তি জানায়। এর কিছুক্ষণ পর খুনের ঘটনা সংঘটিত হলে সেখান থেকে চলে যায় ওই এসআই। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়।

ভাড়াটে খুনি দিয়ে আবাসিক হোটেলে ডাবল মার্ডারের কাজ সংঘটিত হয়। এতে থানা পুলিশের ওই এসআইয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অনেকে জানান। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই ইয়ার আলী বলেন, ‘সব ষড়যন্ত্র। আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে।’

.

নগর পুলিশের উপ-কমিশনার বাবুল আক্তার বলেন, আইন সবার জন্য সমান। পুলিশ বলে কেউ ঘটনা থেকে রেহাই পেয়ে যাবে তা ভাবা ভুল। আইনের কাজ করতে গিয়ে কেউ বেআইনি করলে শাস্তি তার অনিবার্য।

Shakil Ahmed

Posted by Nipunservices on July 4, 2014 at 12:45 AM Comments comments (0)

ঘোষণা দেয়া হলেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার চিত্র ভিন্ন। উল্টো এসব দোকান থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ

.

জানা গেছে, গত শনিবার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে রমজানে নগরবাসীর জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া বিশেষ নিরাপত্তা কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকদের জানান পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ছিনতাই প্রতিরোধে বিশেষভাবে সতর্ক থাকবে পুলিশ। ফুটপাথে ইফতারি ও ফলের কোনো দোকান বসতে দেয়া হবে না। বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। একই সঙ্গে নগরবাসীকে রমজান মাসে ফরমালিনমুক্ত খাবারের নিশ্চয়তা দিতে নগরীর ২৩৬টি কাঁচাবাজারে ডিএমপির পক্ষ থেকে ফরমালিন শনাক্তকরণ বুথ বসানো হবে। পাশাপাশি যানজট নিয়ন্ত্রণে ফুটপাথে ইফতারি ও ফলের দোকান বসতে দেয়া হবে না। কোথাও এ ধরনের দোকান বসানো হলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তা উচ্ছেদ করবে। তবে বুধবার সরেজমিন রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার, পলাশী ও হাতিরপুল কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, এসব বাজারে পুলিশের পক্ষ থেকে ফরমালিন শনাক্তে কোনো ধরনের বুথ বসানো হয়নি। এমনকি খুব শিগগির কার্যক্রম চালু করার মতো কোনো তৎপরতাও পুলিশের পক্ষ থেকে নেই বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। নিউমার্কেট এলাকার কাঁচা বাজারের ব্যবসায়ী আমিনুল কবির জানান, রোজা শুরুর আগে মার্কেটে ফরমালিন শনাক্তকরণ বুথ বসানো হবে বলে তারা জানতে পারেন। কিন্তু তৃতীয় রোজা পার হলেও সে ধরনের কোনো কার্যক্রম দেখা যায়নি।

.

এদিকে ফুটপাথে ইফতারির দোকান বসতে দেয়া হবে না বলে ঘোষণা দেয়া হলেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার চিত্র ভিন্ন। উল্টো এসব দোকান থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

Ami Bangalee and Ripon

Posted by Nipunservices on June 23, 2014 at 9:35 PM Comments comments (1)

Which Crime is not being done by Bangladesh Police, a gang of Frankstein Force? They are doing all types of crimes misusing Law, Arms and Handcuffs. They dont care anybody for any offence. Because, people are individuals and they are organised gang many and because they have Law, they have Arms, and Handcuffs. Bangladeshi people are a hostage to them. Whenever they need money, they launch programs... in public in the name of Law and Order. Police is doing all the Crimes as done by Robbers, Looters, Killers, Terrorists, Cheaters, Rapers, Toll Raisers, Blackmailers, and what not. They never care about anybody, anything, any law and discipline. There is none to stop them from their all sorts of Unlawful Activities. They dont have a bit of respect for Gov't Officers/Service Holders of other discipline, they only fear people of police service. An S.I. (Sub Inspector) of Police acts like a monster. There is none to do anything about this United Gang of Frankstein Force. Bangladesh has turned into an Ineffective Country of Failure. Please someone in authority, take this into concern to save the people of Bangladesh.

-------------------------------

Yes, Police is the top most terrorist and corrupted part in Bangladesh, I agreed, it needs massive change and needs to establisht their the Honesty first what is the first things they must have to follow. Even Hasina or Khaleda whoever it is, no body talked about it becasuse everybody scares the Police, it should not be, Police must be friend or for the welfare for the innocent people where it is totally opposite for the Bangladesh...@Ami Bangalee.

Abdullah Al Zaed Razu

Posted by Nipunservices on June 23, 2014 at 8:40 AM Comments comments (1)

.

শুক্রবার বিকেলে যাত্রাবাড়ী থেকে … ১২ এবং ১০বছরের দুটি শিশু বাসে উঠে, পথে তাদের ধর্ষণ করা হয় ।।

.

ঘটনাক্রমে, তার পরের দিন ... সরকারের এক বিরাট পলিসি মেকারের সাথে আমার দেখা হয়,

.

তাকে বললামঃ

“পরশু যারা ধর্ষিত হয়েছে তাদের বয়স আমার/আপনার মেয়ের কাছাকাছি...

এদের কি করা উচিত?”

তিনি খুব আন্তরিক ভাবেই বললেনঃ

‘ধর্ষিতাদের, দরকারে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিংগাপুরে পাঠাবো আমরা’

.

আমি বললামঃ

“গুড গুড... আর ধর্ষকদের কি করা যায়?

উন্নত শাস্তির জন্য কি তাদের সৌদিআরবে পাঠানো যায় না?”

.

... একটা ধর্ষককে প্রকাশ্যে ঝুলান অথবা শিরচ্ছেদ করেন... দেখেন, তারপর সবাই কিভাবে সিরাতুল মুস্তাকিম তথা

সোজা পথে এসে পরে ... শুধু একটাকে তা করেন , প্লিজ !!!

Ajmal Hoq Helal

Posted by Nipunservices on June 23, 2014 at 8:35 AM Comments comments (1)

সেগুন বাগিচা এজি অফিসের সামনের ফুট পথ দখল করে দিনে হোটেল ব্যবসা। রাতে চলে দেহ ব্যবসা। মদক ব্যাবসা চলে দিন রাত। ফুট পথ দখল করে ব্যাবসা করা সিটি করপের্ারেশন আইনে আছে কী।ফুট পথের দোকানদারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে তারা প্রতিদিন পুলিশকে টাকা দিচ্ছে। ডিবি পুলিশও সপ্তাহ পায়। এছাড়া ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের মাসিক টাকা দিতে হেচ্ছে। আশে পাশের লেকাজন জানিয়েছে রাতে মনে হয় এই ফুটপথটি সরকার অনুমোদিত পতিতালয়। টহল পুলিশওই সব দেখেও না দেখার ভান করে থাকে।

.

এই অবস্থা যদি হয় দেশের সর্ববৃহত অফিসের পাশের ঘটনা তা হলে অলি গলিতে কী চলেছ এক বার ভেবে দেখুন। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা রক্ষক হয়ে যদি বঙ্ক হয় তা হলে দেশ চলবে কী করে? অথচ ডিবিসহ পুলিশের অন্যান্য বিভাগে মেধাবী সৎ পুলিশ সদস্য রেয়েছেন। তাদের সুনাম আজ প্রশ্নবিদ্ধ। দয়া করে সংশ্লষ্ট কতৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ নিবন?


Oops! This site has expired.

If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.