|
![]() |
একজন মানুষ তখনই অনুতপ্ত হয় যখন তার অন্তরের দাহ/জ্বালা সে আর সইতে না পারে । আর একজন অনুতপ্ত মানুষই সেই মুহুর্তে সবচেয়ে দামী, কারণ তখন সে নিজের জন্য চিন্তা না করে পরহিতব্রতে চিন্তা করতে শুরু করে । শুরু করে ফেলে আসা জীবনের ভুল আর দোষ গুলোর হিসেব মেলাতে । কিন্তু দুঃখ এই যে, মানুষ বার বার অনুতপ্ত হয়ে সুদিনে সব ভুলে যেই সেই আগের মতন হয়ে যায় ।
|
![]() |
আমি পাহাড়ের কোণ থেকে উপজাতীয় সন্ত্রাসীদের হাতে নির্যাতিত এক পার্বত্য বাঙ্গালী বলছি......।
.
উপজাতিয় চাঁদাবাজদের চাঁদাবাজির জ্বালায় আজ আমার ও আমার পরিবারের জান উষ্ঠাগত...শুধু একটা আশায় বেঁচে আছি...একদিন এমন একটি...সরকার ক্ষমতায় আসবে...যে সরকার আমার মত নির্যাতিত বাঙ্গালীদের উপজাতিয় সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের হাত থেকে মুক্তি দিবে... তাদের চিরতরে বাংলার মাটি থেকে দমন করে দিবে...।
.
আজ আমার এলাকার প্রত্যকটি মানুষ এই উপজাতীয় চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি... এই সরকারের আমলে এসে আমার এলাকার মানুষ এই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে... শুধু মাত্র সেনাবাহীনির ক্যাম্প তুলে নেওয়ার কারনে... ও প্রশাসনের দুর্বলতার কারনে...।।
.
শুধুমাত্র দায়সারা ভাবে বিজিবি মোতায়েন করে তাদের দিয়ে কি উপজাতীয় সন্ত্রাস দমন করা সম্ভব...?
.
এই বুদ্ধি আমাদের প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের মাথায় কি করে আসল ...আমার বোধগম্য হচ্ছেনা।। ধনী গরিব কেউ বাদ যাচ্ছেনা এই অত্যাচার থেকে... একটি স্বাধীন দেশে আমার কি কোন সাংবিধানিক অধিকার নেই ?
.
নেই কি জান মাল নিয়ে নিরাপদে জীবন ধারণ করার কোন অধিকার...?
.
আজ আমার মত হাজার হাজার পার্বত্য বাঙ্গালী নীরবে উপজাতীয় শসস্ত্র সন্ত্রাসীদের এই অত্যাচার নির্যাতন মুখ বুঝে সহ্য করছে...তার ইয়ত্তা নেই...।
.
কিন্তু কার কাছে যাব ?
কে আমায় দেবে এর প্রতিকার ?
কে হবে আমার জান মালের নিরাপত্তা দেবার উসিলা ?
আমার অপরাধ কি একজন পার্বত্য বাঙ্গালী হয়ে জন্ম নেয়া ?
পার্বত্য এলাকায় বসবাস করা???
তাহলে আমি কি বাংলাদেশের নাগরিক নই...?
.
যদি নাগরিক হই...তাহলে আমি কেন চাঁদাবাজ দের হুমকি ধমকির স্বীকার হব...?
আমি কেন আমার জান, মাল ও সম্পত্তি রক্ষা করতে পারবনা নিজের মত করে??
আমি কেন স্বাধীন দেশে থেকেও দুঃচিন্তায় থাকব সারাক্ষণ ???
সরকার কেন আজো পাহাড় থেকে এই উপজাতীয় চাঁদাবাজদের দমন করছে না...?
.
তবে কি ধরে নেব ...পার্বত্য অঞ্চলে চাঁদাবাজরা টিকে থাকুক... তাদের সাম্রাজ্য বাড়তে থাকুক... সরকার মনে প্রাণে তাই চায়???
.
...আমি শুধু দু বেলা দু মুঠো খেয়ে বাঁচতে চাই আমার পরিবার নিয়ে...সম্মানেরসাথে...।।
কিন্তু আমি কি পারব???
প্রশ্ন রইল জাতীর বিবেকের কাছে.....
|
![]() |
তাদেরকে বলছি যারা নারী অধিকারের নামে পতিতাবৃত্তিকে সমর্থন করে ।
ওরা আসলে পতিতাবৃত্তিকে সমর্থন করে না উপভোগ করে ।।
|
![]() |
একজোড়া ছেলে মেয়ে যদি বছরের পর বছর একসাথে ঘোরাফেরা, খাওয়া দাওয়া, দিনরাত কথা বলা, ঝগড়া, শেয়ারিং, কেয়ারিং, ডেটিং, আরো বহুত কিছু (??) করতে পারে, তাহলে বিয়ে কেন করতে পারবেনা? এই সব কাজ তো বিয়ে করার মাধ্যমেও করা যেত। বিয়ের কথা তুললেই কেন অভিবাবকদের চোখ কপালে উঠে যায়? কেন ম্যাচিওরিটির পাকনা লেবু চিপা শুরু হয়ে যায়? যারা এত বছর ধরে এতকিছু করতে পারে, তাদের আবার ম্যাচিওরিটির অপেক্ষা? "কবুল" বাদে তো আর সব কিছুই তাদের মধ্যে উপস্থিত! যে সমাজে বিয়ে কঠিন হয়ে যায়, সে সমাজে ব্যাভিচার সহজ হয়ে যায়।
.
আর হাদিস মতাবেগঃ
.
দুশ্চরিত্রা নারীকুল দুশ্চরিত্র পুরুষকুলের জন্য ও সৎচরিত্রা নারীকুল সৎচরিত্রা পুরুষকুলের জন্য। সুরা আননুর আয়াত ২৭
তিনি মৃত্তিকা থেকে তোমাদের সৃষ্টি করেছেন । আল্লাহর আরেক নিদর্শন এই যে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পারিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীলদের জন্য নির্দেশাবলী রয়েছে। সুরা আররুম আয়াত ২০
|
![]() |
এক শ্রেণীর মুসলিম নামধারি লোকজন বলে ,সৌদি আরব সম্পর্কে কিছু বলা যাবে না । যত যাই করুক না কেন আমেরিকার কুকুর সৌদি সরকারের পা চেটে চেটে পরিস্কার করতে হবে। যদিও বা সৌদি শাসক প্রকাশ্য কুফুরিও করে তবুও!!!!!আসুন দেখি সৌদি সরকারের সামান্য কিছু ব্যাপারে নজর দিয়ে দেখিঃ
.
১- মিশরের সেনা ক্যু এবং সেনা সমর্থিত অবৈধ সরকারকে বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে সৌদি বাদশাহ আব্দুল্লাহ শুভেচ্ছা জানান ।
.
২- সৌদি বাদশা ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্যে ঘোষণা করেছেন মিশরের সেনা শাসকের জন্য । এর মধ্যে ২ বিলিয়ন মিশর কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ২ বিলিয়ন বিদ্যুৎ খাতে এবং বাকি ১ বিলিয়ন ডলার নগদ দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে সৌদি মন্ত্রী।
.
৩-সৌদি আরব কোনদিন ফিলিস্তিনের জন্য ১ ব্যারেল তেল দেয়না । অথচ আমেরিকাকে মিলিয়ন মিলিয়ন ব্যারেল তেল ৫০ বছর আগের দামে দেয়!
.
৪-ইরান এর তেল যাতে কেনা না লাগে সে জন্য সৌদি আরব প্রতিদিন কয়েক লাখ ব্যারেল তেল অতিরিক্ত দিয়ে পুষিয়ে দেয় ।
.
৫- সৌদি আরবের ভূমিতে কোন ইসলামী আন্দোলনের নাম খুজে পাওয়া যাবে না । অথচ এরা পবিত্র ভূমিতে আমেরিকার সেনা-বিমান ঘাঁটি করে দিয়েছে । যেখানে আল্লাহর রাসুল (সা আদেশ দিয়েছিলেন সমগ্র জাজিরাতুল আরব থেকে কাফির মুশরিকদের বের করে দিতে!! তাদের কাছে আল্লাহর রাস্যল (সা এর আদেশ কিছুইনা!!!!!! আর সেই বিমান ঘাটি থেকে আমেরিকার জঙ্গি বিমান গিয়ে ইরাক-আফগানিস্তান-ইয়েমেনে লক্ষ লক্ষ মুসলিম ভাই-বোনদের হত্যা করে!!
.
৬- সৌদি আরব ফিলিস্থিনের ইসলামী দল হামাসকে কোনদিন একটা গুলির বাক্সও দেয়নি । অথচ সৌদি আরব অনর্থক বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিয়ে আমেরিকার অস্ত্র কিনে । আমেরিকার প্রধান অস্ত্র ক্রেতা হলো সৌদি আরব ।
.
৭- সৌদি আরবের কাছের দেশ সোমালিয়ার মুসলিমরা না খেয়ে মারা যাচ্ছে । এব্যাপারে সৌদি আরবের বাদশাহ ও সৌদি আরবের আলেমদের বিন্দুমাত্র নজর নেই ।
.
৮-সৌদি আরবের বাদশাহর পরিবার পরিজন বিপুল পরিমান টাকা পয়সা অপচয় করে বড় বড় দালান বানাচ্ছে । এসব দালান বানানোর ব্যাপারে সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলো অমুসলিম দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করে যাচ্ছে । এসব মুসলিমদের কোন কাজেই আসছে না ।
.৯- শরীয়তের বিধানগুলো শুধু সাধারণ নাগরিকদের জন্যই। সৌদি রাজপরিবার এইসবের বাইরে!
|
![]() |
অভিনেত্রী আর পতিতাঃ পার্থক্য কোথায় ?? আমার এক বন্ধু সহযোগী পরিচালক হওয়ার পর কথা প্রসংগে বলেছিল, একটি মেয়েকে ক্যামেরার সামনে আসার আগে কমপক্ষে
সাতজন পুরুষের সাথে বিছানায় যেতে হয়।
.
দীর্ঘদিন ধরে রূপালী, সোনালী পর্দার নায়িকাদের নিয়ে অর্থাৎ মিডিয়া কন্যাদের নিয়ে বিভিন্ন রিউমার বাজারে প্রচলিত আছে। আর তা হলো, মিডিয়াতে চান্সের জন্য তাদেরকে যে বিষয়ে সর্বপ্রথম ছাড় দিতে হয়, তা হলো তাদের সতিত্ব।
.
অনেকদিন আগে ভারতীয় প্রখ্যাত পরিচালকের মেয়ে পুজা ভাট একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, আমি পরিচালকের মেয়ে এবং অভিনেত্রী হিসাবে বলতে পারি, এই ভারতীয় মিডিয়াতে কোন অভিনেত্রী যদি বলেন, আমি কুমারী। আমি সংকোচহীনভাবে বলতে পারি, তিনি মিথ্যাবাদী। আর বর্তমানেতো প্রগতিবাদীরা মেয়েদের এই কুমারীত্বকে বেকুবের বিষয় বলেই তুলে ধরতে চায়।সেই বিষয়ে তর্কে না হয়, না গেলাম।
.
বর্তমানে বিভিন্ন এমএমএস ক্যালেংকারীর মাধ্যমে জানা যাচ্ছে, পরিচালক, প্রযোজক, ক্যামেরাম্যানদের সাথে অভিনেত্রীদের অনৈতিক সম্পর্কের কথা। আমার এক বন্ধু সহযোগী পরিচালক হওয়ার পর কথা প্রসংগে বলেছিল, একটি মেয়েকে ক্যামেরার সামনে আসার আগে কমপক্ষে সাতজন পুরুষের সাথে বিছানায় যেতে হয়। কথাটি তখন আমি বিশ্বাস না করলেও এখন মনে হচ্ছে আমার বিশ্বাস অবিশ্বাসে ওদের কিছুই আসে যায় না।
.
সম্প্রতি বলিউডের শতাব্দীর সেরা অভিনেত্রী হিসাবে নাকি মাধুরীর নাম এসেছে। সেদিন আমার এক বন্ধুর কাছে জানলাম সম্প্রতি এই মাধুরীকে নিয়ে নাকি একটি ভিডিও স্ক্যান্ডাল বেরিয়েছে। যেখানে দেখা গেছে হলিউডের কোন মুভিতে চান্সের জন্য তাকে পুরো একটি ইউনিটের সামনে উলংগ হতে এবং কয়েকজনকে তার দেহে হাত দিতে। এমনকি একজনের সাথে লম্বা সময় ধরে সেক্স করতে।
.
এই যদি হয়, শতাব্দীর সেরা অভিনেত্রীর অবস্থা। তাহলে নতুনভাবে যারা এই মাধ্যমে আসতে চায়, তাদের অবস্থা কি হয়, সেটাতো অনুমেয়।
.
তাই হঠাত করেই প্রশ্নটি আসলো আমার মাথায়, আসলেই পার্থক্য কোথায় অভিনেত্রী আর পতিতাদের মধ্যে। একটি পার্থক্যই আমি পাই, তা হলো, ঐ লাইনে অনেকেই নাকি পেটের দায়ে যায়। আর এই লাইনে যারা যায়, তার শুধু নাম, যশ আর অর্থের জন্য।
.
অর্থাৎ, অভিনেত্রী আর পতিতা উভয়েই অসংখ্য পুরুষের সাথে বিছানায় যায় , তবে অভিনেত্রীরা যায় খ্যাতির আসায় আর পতিতারা যায় ক্ষুধার যন্ত্রণায়।যেখানে নীতি নৈতিকতার প্রশ্ন উঠা হয়ে যায় অবান্তর।
|
![]() |
ক্ষুধার্ত বাঘের মুখ থেকে মাংস ছিনিয়ে আনা যাবে; কিন্তু টিভিতে ভারতীয় সিরিয়াল দেখতে বসা কোন মেয়ের হাত থেকে রিমোট ছিনিয়ে আনা সম্ভব না! __হানিফ সংকেত
|
![]() |
বাজারে দেশি পর্নোর চাহিদা থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, এমনকি সুন্দরী গৃহবধূরাও জড়িয়ে পড়ছে পর্নোগ্রাফি তৈরিতে
.
পর্নোগ্রাফি নির্মাণের হোতারা অপ্রতিরোধ্য!
.
কোনোভাবেই রোধ করা যাচ্ছে না পর্নোগ্রাফি তৈরি .ও বিক্রি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য ও কালের কণ্ঠের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, বাজারে দেশি পর্নোর চাহিদা থাকায় নানা কৌশলে তৈরির কাজ চালাচ্ছে বিভিন্ন সিন্ডিকেট। রাজধানীতেই প্রায় অর্ধশত সিন্ডিকেট সক্রিয়। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, এমনকি সুন্দরী গৃহবধূরাও জড়িয়ে পড়ছে এর সঙ্গে। গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকায় অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে পর্নো সিডি তৈরি করা হচ্ছে। এক শ্রেণীর কথিত মডেল ও অভিনেত্রী পর্নো সিডি সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। চলচ্চিত্রের সিন্ডিকেট তৈরি করেছে নতুন বাজার। ভোলার ইলিশা এলাকার মেয়ে সিনথিয়া নৃত্যের আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে পর্নো সিডি তৈরি ও বাজারজাতকরণের একটি সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রক। লন্ডন প্রবাসী সিলেটের মুজিব মিয়ার অর্থায়নে এ সিন্ডিকেটে রয়েছে তোফায়েল আহম্মেদ জালাল ও স্টার লিংক প্রডাকশনের কর্মকর্তা রাসেল। সিনথিয়া সিন্ডিকেট ঢাকার বাইরে বিভিন্ন শুটিং স্পটে পর্নো সিডির চিত্র ধারণ করে। পর্নো সিডির নায়িকা সিনথিয়া নিজেই! সিনথিয়ার সহযোগী নায়িকা হিসেবে রয়েছে সিলেটের কুলাউড়ার মেয়ে সুমী। ২০০৫ সালের ৭ মে সিলেটের বাদাম বাগিচার লন্ডনি মুহিব মিয়ার বাসায় পর্নো ছবি নির্মাণের সময় কোতোয়ালি থানা পুলিশ সিডির নায়িকা সিনথিয়াসহ সিন্ডিকেটের সদস্যদের পাকড়াও করে। তবে দুই মাসের মধ্যেই জামিনে বের হয়ে যায় চক্রটি।
.
গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, ২০০৪ সালের জুলাই-আগস্টের দিকে উত্তরার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আবদুর রশিদের ছেলে নূরদ্দিন মোহাম্মদ ওরফে শাহিন ও এক শিল্পপতির স্ত্রী অলিভিয়া পর্নো সিডির আলোচিত চরিত্র। একটি আলোচিত পর্নো ছবিতে শাহিন ও অলিভিয়া ছাড়াও নায়ক ছিল দুজন। আলোচিত পাঁচ নায়িকার মধ্যে অমি ও বৃষ্টি ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। মিতু নামের আরেক তরুণী ছিল প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্রী। পর্নো সিডিগুলো বাজারজাত করা হয়েছিল 'সাইবার জোন' নামে নীলক্ষেতের একটি দোকান থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র ছিল এ সাইবার জোনের মালিক। কেউ সিডির অর্ডার দিলে কম্পিউটার থেকে তা কপি করে দেওয়া হতো। ডিবি নীলক্ষেতের সাইবার জোনে অভিযান চালিয়ে কনকুজ্জামান নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, উত্তরার ৫ নম্বর সেক্টরের শাহিনের তৃতীয় তলা বাড়িতে অভিযান চালালে বের হয়ে আসে পর্নো সিডি চক্রের সিন্ডিকেটের পরিচয়।
.
তৎকালীন প্রশাসন কয়েক দিন তোলপাড় করলেও পরে ধামাচাপা পড়ে যায়। এদিকে বারিধারার রাজউক প্রজেক্টের ১০ নম্বর রোডের ৬২ নম্বর বাড়ির ষষ্ঠ তলার পূর্ব পাশের ফ্ল্যাটে পর্নো ছবির চিত্রনির্মাণ চলছে দীর্ঘদিন ধরে। কথিত মডেল রিয়া হোসেনের তত্ত্বাবধানে চলে পর্নো ছবির শুটিং। নিজেকে মডেল ও অভিনেত্রী পরিচয় দিলেও সে কোনো বিজ্ঞাপনের মডেল হয়নি।
.
জানা গেছে, মিউজিক ভিডিও নির্মাণের নামে একাধিক প্রতিষ্ঠান পর্নো ভিডিও সিডি নির্মাণ করে বাজারজাত করছে। মগবাজার, পল্টন, খিলগাঁও, তেজগাঁও, মহাখালী ও গুলশানের ভিসিডি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো জিপিও কোড ব্যবহার করে পত্রিকায় টিভি নাটক, মডেলিং ও চলচ্চিত্রে আগ্রহী মেয়েদের কাছে ছবি আহ্বান করে। এরপরই হয় প্রতারণা। কেউ ইচ্ছায় আবার কেউ অজান্তেই জড়িয়ে পরে দুষ্টচক্রে।
|
![]() |
"একটা সুন্দর সম্পর্ক খুব সহজেই হয়ে উঠে না। এর জন্য সময়ের প্রয়োজন, একে অন্যকে বুঝতে শেখা প্রয়োজন, একটা অটুট বিশ্বাস প্রয়োজন।
.
সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন, দুজনের মাঝে মনের মিলটা।"
.
#পাগলী।
|
![]() |
শার্ট: ১০০০ টাকা
পাঞ্জাবী: ১৫০০ টাকা
জিন্স: ২৫০০ টাকা
জুতা: ১৫০০ টাকা
অন্যান্য: ১০০০ টাকা
... ঘোরঘুরি: ২৫০০ টাকা
==================================
... মোট: ১০,০০০ টাকা
.
মোটামুটি অবস্বাসম্পন্ন পরিবারের একটা ছেলের এইবারের ঈদের বাজেট। এখন প্রতিটা থেকে ১০০ টাকা করে যদি বাদ দেই তাইলে ৬০০ টাকা হয়। এই ৬০০ টাকা বাদ দিলে ঈদের কেনকাটায় কোনোই প্রভাব পড়বে না। কিন্তু এই ৬০০ টাকা দিয়ে যদি একটা পথশিশুকে নতুন পোশাক কিনে দেওয়া হয় তবে সেই শিশুটি অনেক আনন্দের একটা ঈদ কাটাবে। আর আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ায় আমাদের আনন্দও বেড়ে যাবে কয়কগুণ।
|
![]() |
#Respect cannot be demanded - no matter how much a person or group or creed protests or how loudly they shout & scream.
.
#Parents often demand respect & obedience from their children by being authoritative: “You have to do what I told you to do, because I am your parent.”.
.
Similarly, some employers demand respect & #obedience from their subordinates by being controlling: “You have to do what I told you to do.”.
.
#Religion & its devotees are the same: "You MUST respect us & our faith because we're special & our holy texts tell us so.".
.
The truth is, if you demand respect & obedience, your children or subordinates or those not of your belief may do what you want, out of helplessness & fear, but they don't necessarily respect & obey you from their 'heart'. They are just acting that way.
|
![]() |
যে দিন চাকুরিজীবি মহিলা বেকার পুরুষকে নির্দ্বিধায় বিয়ে করবে সে দিন সমাজে নারী পুরুষ সমান অধিকার প্রতিস্ঠা হবে।
|
![]() |
দুই বছরের শিশুর তাক লাগানো বুদ্ধি
....
বয়স মাত্র দুই বছর। এই বয়সেই সে বুদ্ধিতে টেক্কা দিয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীতো বটেই মার্কিন প্রেসিডেন্টকেও। অ্যাডাম কার্বি নামের এই শিশুটি আই কিউ টেস্টে ১৪১ পয়েন্ট অর্জন করে সে এখন ব্রিটেনে সেরা বুদ্ধিমানদের তালিকার কনিষ্ঠতম সদস্য। বুদ্ধির দৌড়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার চেয়ে কমপক্ষে ১০ পয়েন্ট পেছনে রয়েছেন।
..
ব্রিটেনের ডেইলি এক্সপ্রেস পত্রিকার খবরে বলা হয়, শেক্সপিয়ার পড়ে এবং তা ঠিকঠাক অন্যদের বুঝিয়ে বলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয় এবং এরপর তাকে ব্রিটেনে মেধাবীদের ক্লাব মেনেসাতে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রথমে তার এই প্রখর বুদ্ধিমত্তা ধরা পড়ে বাবা ডিন কার্বি ও মা কেরি অ্যানের কাছে। তারা লক্ষ্য করেন, তাদের দুই বছরের শিশুটি বহু ইংরেজি শব্দের সঠিক বানান ও অর্থ বলতে পারছে। শিশুটির বাবা ৩৩ বছর বয়স্ক ডিন কার্বি দক্ষিণ লন্ডনের এক প্রতিষ্ঠানের তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, অ্যাডাম যখন হামাগুড়ি দিত তখনই সে বই পড়তে শিখে যায়। সে এত তাড়াতাড়ি সব কিছু শিখতে পারে, যা সত্যিই বিস্ময়কর। তিনি বলেন, আমরা হিপোপটেমাস, রাইনোসরাসের মতো শব্দ আলাদা আলাদা কার্ডে লিখে তাকে যে কার্ডটা বের করে আনতে বলেছি, সে সবসময়ই নির্ভুলভাবে সেই কার্ডটা বের করে এনে দেখিয়ে দিত। মেনেসার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জন স্টেভেনাজ বলেন, অ্যাডামের ভবিষ্যত্ অত্যন্ত উজ্জ্বল বলেই আমাদের ধারণা।
|
![]() |
মেয়েদের সাথে তর্ক এবং দ্বন্দে লিপ্ত হয় বোকারা। কারণ মেয়েরা যুক্তি আর বুদ্ধি দিয়ে বুঝার চাইতে আবেগকে কাজে লাগিয়ে বুঝতে বেশি আগ্রহী। ফলে দ্বন্দ শেষে মেয়েরা হেরে গিয়ে পায় কষ্ট আর ছেলেরা হেরে গিয়ে হয় অপমানিত। মেয়েদের আবেগ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ তারা এই আবেগ দিয়েই চাইলে একজন মানুষকে সঠিক পথে আনতে পারে এবং এই আবেগ দিয়েই চাইলে একজন পুরুষ মানুষকে ধ্বংশ করে দিতে পারে।
...
তবে হ্যাঁ, আবেগ আছে বলেই বাচ্চার প্রতি মা এত যত্নশীল হয়। কিন্তু তারা অনেক ক্ষেত্রে এই আবেগের অপব্যবহার করে। আর তাই নারী নির্যাতনের মতো ঘটনা ঘটে থাকে। সুতরাং সকলের (পুরুষ উচিত নিজেদের বিবেককে সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে নারীদের আবেগকে প্রাধান্য দেওয়া।
....
আমার মতে, নারী নির্যাতন তখনই রোধ হবে যখন নারী তার আবেগ এবং সন্দেহ প্রবণতাকে একটি সীমাবদ্ধতায় এনে যৌক্তিক ভাবে ব্যবহার করবে।
|
![]() |
শিক্ষার কোনো শেষ নেই, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিক্ষা লাভ করা যায়!
..
প্রেমের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই, জীবনের প্রতিটা সময়ই মানুষ প্রেমে পড়তে পারে!
|
![]() |
বর্তমান যুগের তথাকথিত স্মার্ট মেয়েদের একটা গোপন রহস্য উদঘাটন করিলাম আজ।
এরা সমাজে নানারকম ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। তবে এদের চরিত্রে যেটা সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় সেটা হলো এরা একটা দু মুখো সাপ। এদের ভাবটা এমন যেন দুধে ধোয়া তুলসী পাতা :-/ ।
এরা বেশিরভাগ সময়ই দেখতে মধ্যম হয়। তেমন সুন্দরও না, একদম পঁচাও না। কিন্তু এদের ভাবখানা এমন যেন ৬০-৭০ টা ছেলে এদের পিছে ঘুরঘুর করে :-/ । আর ভিতরে ভিতরে এরাই অন্য ছেলেদের উপর ক্রাশ খেয়ে বেড়ায়। আজব দুনিয়ারে ভাই, কি আর বলবো.....
আমি বলছিনা যে আমি দুধে ধোয়া তুলসীপাতা, তবে অমন চরিত্রের যে নই তা খুব ভাল করে জানি।
I just hate this type of girls.......
|
![]() |
আমরা আজ জানতে জানতে জানোয়ার হয়ে গেছি, জ্ঞানী হতে পারিনি।
চারিদিকে জানোয়ার আর জানোয়ার।
|
![]() |
যার অনুভূতি যত বেশি,
তার অভিমান তত বেশি।
যার অভিমান যত বেশি,
তাঁর হৃদয় তত সুন্দর।
যার হৃদয় যত সুন্দর,
তাঁর কষ্ট তত বেশি ।
|
![]() |
মরালঃ বাংলাদেশ চলছে এভাবেই, সবাই আইন দেখায়, কিন্তু কেউই আইন মানেনা ।
.
বাসের এক সিটে দুই জন যাত্রী বসে আছেন। একজন এমনি বসে আছেন এবং আরেকজন সিগারেট টানছেন।
অপর যাত্রী সিগারেটখোরকে বাসের ভেতরের একটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, "ভাই দেখেন না, লেখা আছে,
ধূমপান নিষেধ?"
.
সেটা শুনে সিগারেটখোর আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, "আপনার কোনো অভিযোগ থাকলে
চালককে বলুন।"
.
সেটা দেখে অপর যাত্রী চালকের কাছে গিয়ে বলছে, "চালক ভাই, আমার পাশের সিটেরঐ ভদ্রলোক ধূমপানকরছেন ...
এবং আমার সমস্যা হচ্ছে, আপনি একটু বিষয়টা দেখবেন।"
.
তাই শুনে চালক বাসের ভেতরের আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, "চলন্ত গাড়ীতে চালকের
সাথে কথা বলবেননা।"
:
মরালঃ বাংলাদেশ চলছে এভাবেই, সবাই আইন দেখায়, কিন্তু কেউই আইন মানেনা ।।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.