|
![]() |
আল্লাহ তুমি হেতির উপর একটা ঠাডা ফেলো। ভর দুপুর বেলা ফেইলো না। রাইতের বেলা যখন হেতি বাথরুমে ঢুইকা চেলপি তুলে তখন ফেলো। এই সেলফির যন্ত্রনা আর বালো লাগে না। ফইন্নির ঘরের ফইন্নি চেহারা ভালো না হুদাই খালি সেলফি খিচে আর ট্যাগান চোদায়। মনডায় চায় উবুত কইরা......................................................... পিডাই।
.
প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী
|
![]() |
.
দেশের কতো টাকা তাহলে খালেদার মেকআপ আর বাল কাটতে গেলো সেই হিসাব করা দরকার।
.
পারসোনা মনে হয় বাংলাদেশে একমাত্র এবং সর্ববৃহৎ চেইন বিউটি পার্লার। শুধু ঢাকা শহরেই অনেক গুলা শাখা চোখে পরে। কোটি টাকার ব্যাবসা তাদের। শুধু পারসোনা না ঢাকা শহরের প্রত্যেকটা মোরে মোরে এখন বিউটি পার্লার আছে। প্রত্যেকটা পার্লারে মাসে মাসে লাখ টাকার টার্নওভার হয়।
.
আমার সাবেক এক বসের মেয়ের একবার বিউটি পার্লারে চুল কাইটা বাপের নামে বিল কইরা দিছিল। বিল ছিল ১৪০০ টাকা। মাইয়া মাইনষের চুলের আগা কাটতে কেমতে ১৪০০ টেকা লাগে এইটা আমার মাতায় ঢুকে নাই। আমারে যদি এর অর্ধেক মানে ৭০০ টেকা দিত তাইলে আমি একটা কেচি আর আয়না ধার কইরা সেইম টু সেইম কাইট্যা দিতাম।
.
এই যে কোটি টাকার ব্যাবসা এই টাকাটা তো পুরাটাই একটা ফাও কামে খরচ হইতাছে। এইটা না অর্থনৈতিক কোন উন্নয়নে অংশ নিতেছে না বাৎসরিক জিডিপিতে কোন অবদান রাখতেছে। গালের মইধ্যে হুদাই ঘসতে ঘসতে টেকাগুলা শেষ হইতাছে। কোন বরকত হইতাছে না এই টেকা দিয়া।
.
তাই আমি সরকারের কাছে তেব্র দাবি জানাচ্চি। সব পার্লার গুলার লাভের কুটি কুটি টেকা দিয়া অবিবাহিত বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের এবং বিয়া স্বাদির ব্যাবস্থা করার জন্য। এত অল্প কইরা হলেও দেশ ও জাতি এই পার্লার দ্বারা উপকৃত হইবে।
|
![]() |
.
আজকে রবিন্দ্রনাথের জন্মদিন। রবিন্দ্রনাথ জামিদারের ছোটপোলা আছিল। বাপদাদার বিশাল তাল্লুক আছিল যার দেখাশুনা করত তার ভাইব্রাদাররা। তো উনার সারাদিনে কামডা কি আছিল?
.
পড়া লেখা করা আর ভাইবোৗ মানে বৌদিদের ছায়া ব্লাউজের মেজারমেন্ট রাখা। এর মধ্যে উনি আরো কত মেয়েছেলের ছায়া ব্লাউজের হিসাব নিছেন তাতো আমরা জানিনা। তবে আমরা এইটুকু জানি যে তিনি লন্ডন থেইকা ব্যারিস্টারি পরা ছাইরা আবার জমিদার বারিতে তার সেই বিখ্যাত ভাবির ছায়ার তলেই সুখ খুজিয়া পান। অনেক দুর্মুখ্য নাকি বলে থাকেন উনার সাথে নাকি উনার এক ভাতিজিরও প্রনয় ছিল। দলিল হিসাবে বেশ কিছু চিঠি পত্রও পেশ করেন উনারা। যাক ওই সব কথা আমরা কান না দেই।
.
২২ বছর বয়সি রবিন্দ্রনাথ ১২ বছর বয়সি মৃনালিনিকে বিয়ে করেন। তো এখন প্রশ্ন হইতেছে সেইসব কুত্তারবাচ্চা জারজ গুলার কাছে যারা রাসুল স: কে গালি দেয় আয়সা রা: কে বিয়ের জন্য। চুদির ভাইরা তোদের লুচ্চা রবিন্দ্র নাথ ১২ বছর বয়সি একটা মাইয়ার লগে বাসর সাজাইলো কেমতে ক দেখি। নাকি সে ..................................... থাক আর কমুনা। আপনেরা সহ্য করতে পারবেন না।
.
যাই হোক আমাদের রবিঠাকুরের লুচ্চামির একটা প্রধান কেন্দ্র ছিল আমাদের বাংলাদেশে উনার একটা বারিতে। যখনই উনার কামনা বাসনা জাগ্রত হইতো ইন ধুতিতে মাল কোচা মাইরা বাংলাদেশে চইলা আসতেন। অথচ বঙ্গভঙ্গের সময় কলকাতা থেকে বাংলাদেশকে আলদা করার জন্য তিনি চেতানা খারা কইরা ফালপারছিলেন। হারামজাদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনেরও ব্যাপক বিরুধিতা করেছিলেন। কারন এতে এই চাষাভুষার দল শিক্ষিত হইয়া যাবে ফলে আর খাজনা আদায় কইরা চিকন চাইলে ভাতও খাইতে পারবেন না সাথে বৌদিদের সাথে টিটোয়েন্টি ম্যাচও খেলতে পারবেন না।
|
![]() |
যৌবনের কাচা ফল তোমার হাতে তুলে দিলাম
|
![]() |
.
আমি যখন টেকাপয়সার কস্টে থাকি তখন কিপ্টামি শুরু করি। কিপ্টামিটা শুরু করি বাসের ভারা দেওয়া দিয়া। কন্টাক্টর ভারা চাইলে অর্ধেক ভারা দিয়া বলি আমি স্টুডেন্ট। সবগুলা কন্টাক্টরই নেয় তয় মাঝে মাঝে দুই একটা ঝামেলা পাকাইয়া বইসা থাকে।
.
যেমন গত পরশু একটায় কয় কই আপনার কার্ড দেখান। একটা ঝারি দিয়া সেই বার রক্ষা পাইলাম। আজকেরটা কার্ড ফার্ড না চাইয়া ডাইরেক্ট চিল্লাইয়া বাস ভর্তি মাইয়া গুলার সামনে কইলো "বাল পাইকা লাল হইয়া গেছে এখনো যদি স্টুডেন্ট থাহেন তয় বিয়া স্বাদি করবেন কবে?" । ুদির ভাইরে মনে চাইছে একটা লাথ্থি দিয়া বাস থেইকা ফালাইয়া দেই।
.
এর পরে আমি এই সময়ে( মানে টেকার সমস্যায় ভিক্ষা দেওয়া বন্ধ কইরা দেই(কারন আমি নিজেই বাপের থেকে হাত পাইতা চলি, পুলাপাইনের লগে আড্ডা মারা বন্ধ কইরা দেই। সবচেয়ে মজার যেইটা করি সেইটা হইল সবাইরে ফোন দেয়া বন্ধ কইরা দেই। তখন আমার মিসকল মিসকল খেলা চলে। কাইলকা আমার মত এক হারামজাদারে মিসকল দিলাম। হেতে আবার ফেরত মিসকল দিল। আমি আবার দিলাম, হেতে আবার দিল। চিন্তা করছেন কত্তবর ফহির। হালায় আমারেও মিসকল দেয়।
.
ভাবতেছি পয়সাওয়ালা দেইখা একটা প্রেম করুম। টেকাটুকার সমস্যা হইলেই গুপনে গার্লফ্রেন্ডের পা ধইরা বইসা পরুম। ইজ্জত যা যাওয়ার তার কাছে যাইবো। তাও অন্তত কন্টাক্টরের কাছে ঝারি খাওয়া লাগব না।
|
![]() |
.
অচেতন, আবার চ্যাতা-চেতন...
"বিশ্বতোরণে বৈজয়ন্তী মানব-বিজয় কেতন"
|
![]() |
.
স্বামী:দুবাই যাচ্ছি।
স্ত্রী:আমার জন্য স্বর্ণের অলংকার নিয়ে এসো।
.
স্বামী:আমেরিকা যাচ্ছি।
স্ত্রী:আমার জন্য মেকআপ বক্স নিয়ে এসো।
.
স্বামী:প্যারিস যাচ্ছি।
.
স্ত্রী:আমার জন্য পারফিউম নিয়ে এসো।
.
স্বামী:জাহান্নামে যাচ্ছি।
.
স্ত্রী:আমার জন্য চিন্তা করো না। তুমি নিজের খেয়াল রাইখো।
|
![]() |
চীন দেশের এক লোক বঙ্গদেশে রোড এক্সিডেন্ড আহত হইয়া হাসপাতালে ভর্তি!এক নেতা গেছে তাকে দেখতে! নেতাকে উদ্দেশ্য করে চীনের লোকটা কিছু একটা বললো!ভাষাগত সমস্যার কারনে নেতা কিছু বুঝলেন না! কিছুক্ষন পর লোকটা মারা গেল!
.
নেতা সাহেব টেনশনে পড়ে গেলেন! লোকটা কি বলে গেল জানতে হবে! নেতা চীনে গেলেন লোকটার শেষ কথা গুলোর অর্থ খুজতে! একজন চীনা লোক কথা গুলোর তর্জমা করে দিল- "শালার ঘরের শালা,অক্সিজেনের লাইন থিকা পা সরাইয়া খাড়া" নেতা ততক্ষনে বুঝলেন যে তিনি কি করছেন!
.
গনতন্ত্র অক্সিজেন! ----------- ভোট না দিয়া জনগন কহিলো-
"শালীর বেটি শালী,গনতন্ত্র থিকা সইরা খাড়া"
|
![]() |
|
![]() |
রুয়েটের বন্ধুদের কাছে প্রায় শুনি দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ ভাগ রুয়েটে পড়ে, বুয়েটের বন্ধুদের কাছে শুনি, দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ ভাগ বুয়েট পড়ে , চুয়েটের বন্ধুর কাছে শুনি, দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ ভাগ চুয়েটে পড়ে, কুয়েটের বন্ধুদের কাছে শুনি, দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ ভাগ কুয়েটে পড়ে , মেডিক্যালের বন্ধুদের কাছে শুনি দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ মেডিক্যালে পড়ে , রাবির বন্ধুর কাছে শুনি দেশের ৯৯ ভাগ মেয়ে সুন্দর বাকি ১ ভাগ রাবিতে পড়ে , মুলত এই কথা টি প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রচলিত।
.
এখন প্রশ্ন হল, দেশে কি সুন্দর মেয়ে নাই। রোডে বেরোলেই তোঁ দেখি অনেক সুন্দর আপু এরা আসলে কোথায় পড়ে নাকি এরা পড়াশোনা করে না। নাকি ভার্সিটিতে ভর্তি হবার আগেই এদের বিবাহ হয়ে যায়
|
![]() |
বিয়ে করমু অল্পসুন্দরী এবং অল্পশিক্ষিত মাইয়াকে ।
.
কেন সুন্দরীদের বিয়ে করতে সমস্যা কোথায় ? সমস্যা আছে ব্যাপক সমস্যা ।
.
বিয়ের আগে এদের অতীত ঘাটলে দেখা যাবে এদের মিনিমাম ৩-৪টা পূর্ব প্রেমের অভিজ্ঞতা থাকে । যাদের অভিজ্ঞ বউ দরকার তারা ওদের চয়েস করতে পারেন আমি করমু না । শুধু তাই না আরও অনেক কিছুর অভিজ্ঞতা থাকতে পারে । সব খুলে বলতে হয় না । আর এদের মধ্যে হিংসা, দেমাক এবং চাহিদা এত বেশি থাকে এদের সাথে ঘর করা আর একটা গাভী পালা একি কথা ।
.
অল্পশিক্ষিত কেন বউ দরকার ।
.
দরকার অবশ্যই আছে । কারন এরা গাধা টাইপের এবং অত্যন্ত সহজ সরল হয় । এদের মধ্যে স্বামীর প্রতি প্রচন্ড ভালবাসা থাকে । এরা সহজেই যে কাউকে আপন করি নিতে পারে বিশেষ করে স্বামীর পরিবারের লোকজনকে । আর ব্যবহার অনেক অমায়িক হয় । আমার যেটা খুব পছন্দ ।
.
যাদের বউ অল্পশিক্ষিত আর অল্পসুন্দরী তারা অনেক সুখী হয় । আজকেই একটা উদাহরন দেখলুম ।
ইমোশোনাল হয়ে গেলুম রে
|
![]() |
পুলিশ - ঐ শালা ব্যাচেলর!
ব্যাচেলর- স্যার আমি বিবাহিত।
.
পুলিশ - তাইলে তোর বউ কই?
ব্যাচেলর- স্যার বউ পাশের বাসার এক বড়ভাইর সাথে ভাগছে।
পুলিশ- ইন্নানিল্লাহ।
ব্যাচেলর- স্যার আমি বউ আরেক লোকের লগে ভাগছে ! লজ্জায় আমার ঘুম হারাম।
পুলিশ - কেমনে বিশ্বাস করমু তুই বিবাহিত? তোর পোলা-মাইয়া নাই?
ব্যাচেলর- স্যার আমার বউ দুই মাসের অন্তঃসত্তা ছিলো।
পুলিশ- তোর কাবিন নামা দেখা।
.
ব্যাচেলর- স্যার পালাইয়া বিয়া করছি, কাবিন নামা এখনো কাজী অফিসে। কাবিন নামা উঠাইতে আরো পাঁচ হাজার টাকা লাগবো। তাই ভয়ে উঠাই নাই।
পুলিশ- তাইলে এখন এই মেসে কি করছ?
ব্যাচেলর - স্যার কাজের বুয়া খুঁজতে আসছি। আমার বউ তো ভাগছে। তাই কাজের বুয়া খুঁজতে বের হইছি।
পুলিশ- তোর মুখে দাড়ি ক্যান?
ব্যাচেলর- স্যার বউয়ের টেনশনে কাটতে ভুলে গেছি।
.
পুলিশ- তুই শিবির করছ?
ব্যাচেলর- স্যার খোদার কছম ছাত্রলীগ করি।
পুলিশ- আমার লগে থানায় যাইবি নাকি ঝামেলা এখানেই শেষ করবি?
ব্যাচেলর- স্যার বিশ্বাস করেন আমি বিবাহিত।
পুলিশ- তাইলে আমারে খুশি কর।
.
ব্যাচেলর- স্যার আমার বউ টাকা লইয়া ভাগছে। আমার কাছে কোন টাকা নাই।
পুলিশ- আমার লগে এরশাদি চলবো না...
ব্যাচেলর- স্যার কিছু টুজ বিস্কুট আছে, চলবো?....
|
![]() |
একটি সত্য ঘটনা।
.
"আমার এক ক্লাসমেট ছিল, নাম আর বলছি না। আমরা এক সাথে প্রাইভেট পড়তাম। তো প্রতি মাসে স্যার এর টাকা দিত তিন চার দিন পরে।
স্যারও ওকে কিছু বলত না কারণ ওর বাবাকে আবার স্যার চিনত।
.
বরাবরের মতো একবার টাকা দিতে দেরি করায় স্যার ওকে প্রশ্নই করে বসলেন;
'আচ্ছা তোর বাপতো তোকে মাসের প্রথম দিনই টাকা দেয় তুই আমাকে তিন চার দিন পরে দিস ক্যান??'
.
তো আমার ক্লাসমেটের উত্তর ছিল
'স্যার আমাই দুই-তিন দিন পকেটে রাইখ্যা দেই। পকেটে টাকা থাকলে রাতে ঘুম ভালো হয়।।' "
|
![]() |
=এক পিচ্ছি আর দোকানদার=
..
..
পিচ্ছি::-কাকা আপনার
দোকানে সাবান আছে ?? .
দোকানদার::-হ্যা আছে ।
.
পিচ্ছি::-মিনারে ল ওয়াটার আছে ? .
দেকানদার::-হ্যা আছে ।
.
পিচ্ছি::-তাহলে সাবান আর মিনারেল ওয়াটার
দিয়ে ভাল করে হাত ধুয়ে পাঁচ টাকার মূড়ি দেন !!!
|
![]() |
বাসর রাতে নবদম্পতিঃ-
.
নার্ভাস বর- অ্যা...ক্যান আই hug u??
.
স্ত্রী, লাজুক হেসে- এখানেই করবা? বাথরুমে যাও!
|
![]() |
মদ আর প্রেমের মধ্যে বমির একটা সম্পর্ক আছে।
মদ বেশি খাওয়া হলে ছেলেরা বমি করে।
আর,
প্রেম বেশি হয়ে গেলে মেয়েরা বমি করে !!!!!!!
|
![]() |
.
কি জামা পরে মাইয়ারা
বগলের বাল দেখা যায়!
এর নাম বলে ফ্যাশন!!
|
![]() |
স্যারঃ সবাই ব্যাকটেরিয়া আকোঁ ।
.
ছাত্রঃ স্যার, এঁকেছি।
.
স্যারঃ কী এঁকেছিস! তোর খাতায় তো কিছুই আঁকা নেই!
|
![]() |
ছিনতাই কারীর কবলে পড়ে আহত বন্ধুকে দেখতে এসেছে আরেক বন্ধু——-
১ম বন্ধু:দোস্ত তরে এমনে ক্যাডা কুপাইল?
.
২য় বন্ধু:রাস্তায় ছিনতাই কারী ধরছিল। কুপাইছে তো কুপাইছে শার্ট প্যান্ট খুইলা রাইখা দিছে। আন্ডারওয়ের পিছনে একটা ফুটা ছিল বইলা বাইচ্চা গেছি নইলে ওটাও খুলে রেখে দিতো।
.
১ম বন্ধু:আমি তো শুনছি ছিনতাই কারীরা সাথে যা থাকে না দিতে চাইলে কুপায়। তুই যেই কৃপণ তোরসাথে তো জীবনে কিছু থাকে না। তোর সাথে এমন কী আছিল যা দিতে চাস নাই? কূপ খেয়ে এলি।
.
২য বন্ধু:আরে কিছু আছিল না বলেইতো কুপাইছে। ওরা রাস্তায় প্রথমবেড় হয়েই আমারে ধরছিল। আমার সাথে কিছু না পাইয়া রাগের মাথায় আমারে কুপাইছে। যাওয়ার সময় বলে গিয়েছে এর পর থেকে খালি পকেটে যেন রাস্তায় না ঘুরি।
If you are the site owner, please renew your premium subscription or contact support.